ঢাকা ০৯:৫৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ৭ আশ্বিন ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :




চাকরি না পেয়ে ঢাবি শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৮:৫৯:০৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৭ এপ্রিল ২০২০ ৭২ বার পড়া হয়েছে

অনলাইন ডেস্ক; 
বিষয়টি নিশ্চিত করে ওই বিভাগের মাস্টার্সের শিক্ষার্থী ফরায়েজী এম ইসমাঈল বলেন, তরুণ সেন বিভাগের বড় ভাই। তিনি ঘু‌মের ওষুধ খে‌য়ে আত্মহত্যা ক‌রে‌ছেন বলে জানতে পেরেছি। পরিবার ও বন্ধদের সঙ্গে কথা বলে আমরা যতদূর জানতে পেরেছি তা হলো- সরকারি চাকরি না পাওয়ায় এবং চাকরির বয়স শেষ হওয়ায় আত্মহত্যা করেছেন।

তার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আরেক শিক্ষার্থী সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে লিখেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১০-১১ সেশনের জগন্নাথ হলের দর্শন বিভাগের তরুন সেন আর নেই। তিনি বেকারত্ব, সরকারি চাকরির বয়স চলে যাওয়া, পারিবারিক অভাব অনটনে নিয়ে হতাশায় ছিলেন। তিনি ঘুমের ঔষধ খেয়ে আত্মহত্ম্যা করেন।

অন্যদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে তিনি আরও লেখেন, আপনাদের সবার প্রতি অনু্রোধ নিজের ও প্রিয় বন্ধুদের মনের যত্ন নিন। সরকারি চাকরিই সব নয়। জীবন মানে অনেক কিছু। আপনার প্রেমিক, আপনার ছোট ভাই, বড় ভাই, বন্ধুকে মানসিক প্রেসার দিবেন না। একজন গ্র্যাজুয়েশন কমপ্লিট করা শিক্ষার্থী বুঝে ভালো চাকরি না পাওয়ার বেদনা। তরুণ দাদার মতো আর কাউকে ঝড়ে পড়া দেখতে চাই না।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :




চাকরি না পেয়ে ঢাবি শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

আপডেট সময় : ০৮:৫৯:০৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৭ এপ্রিল ২০২০

অনলাইন ডেস্ক; 
বিষয়টি নিশ্চিত করে ওই বিভাগের মাস্টার্সের শিক্ষার্থী ফরায়েজী এম ইসমাঈল বলেন, তরুণ সেন বিভাগের বড় ভাই। তিনি ঘু‌মের ওষুধ খে‌য়ে আত্মহত্যা ক‌রে‌ছেন বলে জানতে পেরেছি। পরিবার ও বন্ধদের সঙ্গে কথা বলে আমরা যতদূর জানতে পেরেছি তা হলো- সরকারি চাকরি না পাওয়ায় এবং চাকরির বয়স শেষ হওয়ায় আত্মহত্যা করেছেন।

তার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আরেক শিক্ষার্থী সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে লিখেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১০-১১ সেশনের জগন্নাথ হলের দর্শন বিভাগের তরুন সেন আর নেই। তিনি বেকারত্ব, সরকারি চাকরির বয়স চলে যাওয়া, পারিবারিক অভাব অনটনে নিয়ে হতাশায় ছিলেন। তিনি ঘুমের ঔষধ খেয়ে আত্মহত্ম্যা করেন।

অন্যদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে তিনি আরও লেখেন, আপনাদের সবার প্রতি অনু্রোধ নিজের ও প্রিয় বন্ধুদের মনের যত্ন নিন। সরকারি চাকরিই সব নয়। জীবন মানে অনেক কিছু। আপনার প্রেমিক, আপনার ছোট ভাই, বড় ভাই, বন্ধুকে মানসিক প্রেসার দিবেন না। একজন গ্র্যাজুয়েশন কমপ্লিট করা শিক্ষার্থী বুঝে ভালো চাকরি না পাওয়ার বেদনা। তরুণ দাদার মতো আর কাউকে ঝড়ে পড়া দেখতে চাই না।