ঢাকা ১০:০৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২৪ ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo জামিনে মুক্ত রিজেন্টের চেয়ারম্যান সাহেদ Logo স্বাস্থ্য খাতে দুর্নীতির রাঘব বোয়াল বায়ো ট্রেড ধরাছোঁয়ার বাইরে Logo ছাত্র আন্দোলনে গণহত্যায় জড়িত ফায়ার সার্ভিস কর্মকর্তা রাব্বি লাপাত্তা Logo বন্যার্তদের পাশে দাঁড়িয়েছে আশা ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ Logo আওয়ামী দোসর মিডিয়া পুনর্বাসনকারী নেতাদের অবাঞ্ছিত করার দাবি বৈষম্য বিরোধী সাংবাদিকদের Logo ফায়ার সার্ভিসের মহানুভবতায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র সমন্বয়কদের কৃতজ্ঞতা Logo সোনা চোরাকারবারি দিলীপের সংবাদ প্রকাশ করায় সম্পাদক সহ সাংবাদিককে হত্যার হুমকি Logo সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর দোসর ফায়ার সার্ভিস আনোয়ারের দুর্নীতি: ডিজিকে নিয়ে অশালীন মন্তব্য! Logo আশা ইউনিভার্সিটিতে বৈষম্য-বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শহীদদের জন্য দোয়া ও মিলাদ Logo বিদ্যুৎ খাতে লুটপাটের মাফিয়া অর্থ পাচারকারী শিহাব কোথায়?




ড. ইউনূসকে শ্রম আদালতে তলব

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১১:৫৯:২২ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৩ জানুয়ারী ২০২০ ১০৩ বার পড়া হয়েছে

সকালের সংবাদ; 
শ্রম আইনের ১০টি নিয়ম লঙ্ঘন করা মামলায় গ্রামীণ কমিউনিকেশন্সের চেয়ারম্যান হিসেবে নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে তলব করেছে ঢাকার শ্রম আদালত।

আগামী ৬ ফেব্রুয়ারি তাকে হাজির হতে সমন জারির নির্দেশ দিয়েছেন ঢাকার তৃতীয় শ্রম আদালতের বিচারক রহিবুল ইসলাম।

ওই আদালতের পেশকার মিয়া মো. জামাল উদ্দিন সোমবার গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, আসামি সমন পেয়ে আদালতে হাজির না হলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির বিধান রয়েছে।

গত ৫ জানুয়ারি আদালতে মামলাটি করেন কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদফতরের শ্রম পরিদর্শক (সাধারণ) তরিকুল ইসলাম।

মামলায় ড. ইউনূস ছাড়াও গ্রামীণ কমিউনিকেশন্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাজনীন সুলতানা, পরিচালক আব্দুল হাই খান ও উপ-মহাব্যবস্থাপক (জিএম) গৌরি শংকরকে বিবাদী করা হয়েছে।

নিজের প্রতিষ্ঠিত গ্রামীণ কমিউনিকেশন্স প্রতিষ্ঠানে ট্রেড ইউনিয়ন গঠন করায় চাকরিচ্যুতের অভিযোগে ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে তিন মামলা দায়ের করা হয়। একই আদালত গত ৯ অক্টোবর ইউনূসের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছিল। এরপর ৩ নভেম্বর আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন নেন তিনি।

নতুন মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ২০১৯ সালের ৩০ এপ্রিল একজন পরিদর্শক প্রতিষ্ঠানটি গ্রামীণ কমিউনিকেশন্স পরিদর্শন করে বিভিন্ন ত্রুটি দেখতে পেয়ে সে সব সংশোধনের নির্দেশনা দেন। তার পরিপ্রেক্ষিতে পর ৭ মে ডাকযোগে বিবাদী পক্ষ জবাব দেয়।

এরপর মামলার বাদী একই বছরের ১০ অক্টোবর প্রতিষ্ঠানটিতে পরিদর্শনে গিয়ে ১০টি বিধি লঙ্ঘনের প্রমাণ পান এবং ২৮ অক্টোবর তা অবহিত করেন। তবে বিবাদী পক্ষ সময়ের আবেদন করেও নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে জবাব দাখিল করেনি।

এতে বিবাদীরা বাংলাদেশ শ্রম আইন ২০০৬, বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩-এর ধারা ৩৩ (ঙ) এবং ৩০৭ মোতাবেক দণ্ডনীয় অপরাধ করেছেন বলে মামলায় বাদী অভিযোগ করেছেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :




ড. ইউনূসকে শ্রম আদালতে তলব

আপডেট সময় : ১১:৫৯:২২ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৩ জানুয়ারী ২০২০

সকালের সংবাদ; 
শ্রম আইনের ১০টি নিয়ম লঙ্ঘন করা মামলায় গ্রামীণ কমিউনিকেশন্সের চেয়ারম্যান হিসেবে নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে তলব করেছে ঢাকার শ্রম আদালত।

আগামী ৬ ফেব্রুয়ারি তাকে হাজির হতে সমন জারির নির্দেশ দিয়েছেন ঢাকার তৃতীয় শ্রম আদালতের বিচারক রহিবুল ইসলাম।

ওই আদালতের পেশকার মিয়া মো. জামাল উদ্দিন সোমবার গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, আসামি সমন পেয়ে আদালতে হাজির না হলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির বিধান রয়েছে।

গত ৫ জানুয়ারি আদালতে মামলাটি করেন কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদফতরের শ্রম পরিদর্শক (সাধারণ) তরিকুল ইসলাম।

মামলায় ড. ইউনূস ছাড়াও গ্রামীণ কমিউনিকেশন্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাজনীন সুলতানা, পরিচালক আব্দুল হাই খান ও উপ-মহাব্যবস্থাপক (জিএম) গৌরি শংকরকে বিবাদী করা হয়েছে।

নিজের প্রতিষ্ঠিত গ্রামীণ কমিউনিকেশন্স প্রতিষ্ঠানে ট্রেড ইউনিয়ন গঠন করায় চাকরিচ্যুতের অভিযোগে ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে তিন মামলা দায়ের করা হয়। একই আদালত গত ৯ অক্টোবর ইউনূসের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছিল। এরপর ৩ নভেম্বর আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন নেন তিনি।

নতুন মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ২০১৯ সালের ৩০ এপ্রিল একজন পরিদর্শক প্রতিষ্ঠানটি গ্রামীণ কমিউনিকেশন্স পরিদর্শন করে বিভিন্ন ত্রুটি দেখতে পেয়ে সে সব সংশোধনের নির্দেশনা দেন। তার পরিপ্রেক্ষিতে পর ৭ মে ডাকযোগে বিবাদী পক্ষ জবাব দেয়।

এরপর মামলার বাদী একই বছরের ১০ অক্টোবর প্রতিষ্ঠানটিতে পরিদর্শনে গিয়ে ১০টি বিধি লঙ্ঘনের প্রমাণ পান এবং ২৮ অক্টোবর তা অবহিত করেন। তবে বিবাদী পক্ষ সময়ের আবেদন করেও নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে জবাব দাখিল করেনি।

এতে বিবাদীরা বাংলাদেশ শ্রম আইন ২০০৬, বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩-এর ধারা ৩৩ (ঙ) এবং ৩০৭ মোতাবেক দণ্ডনীয় অপরাধ করেছেন বলে মামলায় বাদী অভিযোগ করেছেন।