ঢাকা ১১:৪২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo বুড়িচংয়ে আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভায় সাংবাদিকদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা ইউএনও’র! Logo ইবি উপাচার্যকে ১০লাখ ঘুষ প্রস্তাব এক তরুনীর! Logo মামলায় জর্জরিত কুলাউড়ার ছাত্রদল নেতা মিতুল পালিয়ে আছেন প্রবাসে Logo ২৫ মার্চ গণহত্যা দিবসে মোমবাতি প্রজ্জ্বলনের মধ্য দিয়ে শাবি ছাত্রলীগের কার্যক্রম শুরু Logo থিয়েটার কুবির ইফতার মাহফিল Logo রাজধানীর শান্তিনগর বাজার নিয়ে শত কোটি টাকার লুটপাট Logo ঢাবির সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. জিয়া রহমানের মৃত্যুতে শাবি শিক্ষক সমিতির শোক Logo ঢাবি শিক্ষক ড. জিয়া রহমানের মৃত্যুতে শাবি উপাচার্যের শোক প্রকাশ Logo ময়মনসিংহ স্টুডেন্টস এসোসিয়েশনের নতুন সভাপতি সজীব, সম্পাদক আশিক Logo পুরান ঢাকায় জুতার কারখানার আগুন




আমিরাতের উদ্যোক্তাদের আরও বড় আকারে বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৯:৩১:১৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৮ নভেম্বর ২০১৯ ৫৫ বার পড়া হয়েছে

আমিরাতের উদ্যোক্তাদের আরও বড় আকারে বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান

অনলাইন ডেস্ক |
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পারস্পারিক সুবিধার্থে বাংলাদেশের বিভিন্ন সম্ভাবনাময় ক্ষেত্রে বিশেষ করে তৈরি পোশাক, তথ্য প্রযুক্তি এবং বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে সরকারি এবং বেসরকারি পর্যায়ে ইউএই’র উদ্যোক্তাদের আরও বড় আকারের বিনিয়োগের আহ্বান জানিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের সরকার অর্থনৈতিক অঞ্চলে, বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলগুলোতে এবং হাইটেক পার্কে বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।’
রোববার (১৭ নভেম্বর) আবুধাবিতে প্রধানমন্ত্রীর অবস্থানকালীন হোটেল সাংরি-লা’তে তার সম্মানে সংযুক্ত আরব আমিরাতে বাংলাদেশ দূতাবাস আয়োজিত সংবর্ধনা ও নৈশভোজে যোগদান করে তিনি এ কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা) বিনিয়োগকারীদের জন্য ‘ওয়ান স্টপ’ সার্ভিস সুবিধা এবং একশ’র অধিক অবকাঠামোসহ নানা প্রয়োজনীয় সুবিধাদি প্রদান করছে।
দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে বাংলাদেশে সব থেকে সহনীয় বিনিয়োগ নীতি বিদ্যমান উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিনিয়োগকারীরা তৈরি পোশাক শিল্প, ভবন অবকাঠামো নির্মাণ, নির্মাণ শিল্প, যোগাযোগ, জ্বালানি, তথ্য প্রযুক্তি, জাহাজ নির্মাণ, পর্যটন, হাল্কা প্রকৌশল, শিল্প পার্ক এবং পণ্য সরবরাহের কেন্দ্র হিসেবে বিনিয়োগ করতে পারে।’
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ ইমরান অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন।গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ, শীর্ষ উদ্যোক্তাগণ এবং ইউএই’র স্বনামধন্য ব্যবসায়ী সংস্থার প্রতিনিধিবৃন্দ এবং তাদের সরকারের শীর্ষ কর্মকর্তাবৃন্দ এসময় উপস্থিত ছিলেন।
দেশে বিদ্যমান বৈদেশিক বিনিয়োগ সুরক্ষা নীতিমালার উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘আইন দ্বারা বিদেশি বিনিয়োগকে সুরক্ষা প্রদান, শুল্ক রেয়াত, যন্ত্রাংশ আমদানিতে স্বল্প শুল্ক, যেকোনো সময় লাভ এবং আসলসহ প্রস্থানের সুবিধা, যারমধ্যে উল্লেখযোগ্য। তৈরি পোশাকের পরেই আমাদের রপ্তানির ক্ষেত্রে কৃষি ভিত্তিক পণ্য উল্লেখযোগ্য আখ্যায়িত করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা আরব আমিরাতের উদ্যোক্তাদের বাংলাদেশের কৃষিজাত এবং খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্পে বিনিয়োগকে স্বাগত জানাই।’
বাংলাদেশ এবং আরব আমিরাতের মধ্যে পারষ্পরিক ব্যবসা এবং বিনিয়োগের ক্ষেত্রে অপার সম্ভাবনার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমরা সরকারি এবং বেসরকারি উভয় খাতেই বাংলাদেশ এবং ইউএই’র যৌথ উদ্যোগের জন্য সম্ভাবনাময় বেশ কিছু খাত খুঁজে বের করেছি।’ প্রধানমন্ত্রী আশা প্রকাশ করেন, বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) এবং আমিরাতের অর্থনৈতিক উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ এবং বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা) এবং আমিরাত অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের মধ্যে ঘনিষ্ঠ সহযোগিতা দুই দেশের মধ্যে ব্যবসা-বাণিজ্যের উন্নয়ন এবং বিনিয়োগের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
বাংলাদেশ এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতের মধ্যে পারষ্পরিক বাণিজ্য ধারাবাহিকভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি, আমাদের যৌথ উদ্যোগের ফলে দুই দেশের দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যের বহুমুখীকরণ হবে এবং সম্প্রসারণ ঘটবে।’
তিনি বলেন, ‘সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশ এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতের মধ্যে সম্পর্ক উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়ে একটি নতুন উচ্চতায় পৌঁছেছে। যে সম্পর্ক বহুমুখী এবং বৈচিত্র্যপূর্ণ এবং যা বিভিন্ন ক্ষেত্রে সম্প্রসারিত হয়েছে।’
বাংলাদেশের পণ্য আমদানির জন্য ইউএই’র প্রতি আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশ থেকে প্রতিযোগিতামূলক মূল্যে ইউএই ফার্মাসিউটিক্যাল সামগ্রী, পাট এবং পাটজাত পণ্য, সিরামিক, চামড়া, খাদ্যদ্রব্য, প্লাস্টিক সামগ্রী, নীটওয়্যার, ফ্রোজেন ফুড, বস্ত্র, হোম টেক্সটাইল, কৃষিপণ্য এবং প্রকৌশল সামগ্রী আমদানি করতে পারে।’ প্রধানমন্ত্রী তার এ বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে ইউএই সফরের কথা স্মরণ করেন যখন বাংলাদেশ এবং ইউএই’র মধ্যে বন্দর স্থাপন, শিল্প পার্ক, বিদ্যুৎ কেন্দ্র এবং এলএনজি টার্মিনাল স্থাপন, এলএনজি সরবরাহ এবং অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগের চুক্তি স্বাক্ষর হয়েছিল।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমার সেই সফরকালে আমরা ইউএই’র পক্ষ থেকে ইতিবাচক সাড়া পেয়েছিলাম। ইউএই’র সংস্থা বাংলাদেশের বিদ্যুৎ এবং সৌরশক্তিসহ জ্বালানি ক্ষেত্রে বিনিয়োগের প্রস্তাব নিয়ে এসেছিল।’
তিনি আরও বলেন, ‘তারা তখন এলএনজি টার্মিনাল এবং বন্দর প্রতিষ্ঠায় আগ্রহ দেখিয়েছিল। আমরা তখন আমিরাত অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে জিটুজি পদ্ধতিতে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অঞ্চলে প্রকল্প চালুর প্রস্তাব পেয়েছিলাম।’
সূত্র: বাসস

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :




আমিরাতের উদ্যোক্তাদের আরও বড় আকারে বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান

আপডেট সময় : ০৯:৩১:১৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৮ নভেম্বর ২০১৯

অনলাইন ডেস্ক |
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পারস্পারিক সুবিধার্থে বাংলাদেশের বিভিন্ন সম্ভাবনাময় ক্ষেত্রে বিশেষ করে তৈরি পোশাক, তথ্য প্রযুক্তি এবং বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে সরকারি এবং বেসরকারি পর্যায়ে ইউএই’র উদ্যোক্তাদের আরও বড় আকারের বিনিয়োগের আহ্বান জানিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের সরকার অর্থনৈতিক অঞ্চলে, বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলগুলোতে এবং হাইটেক পার্কে বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।’
রোববার (১৭ নভেম্বর) আবুধাবিতে প্রধানমন্ত্রীর অবস্থানকালীন হোটেল সাংরি-লা’তে তার সম্মানে সংযুক্ত আরব আমিরাতে বাংলাদেশ দূতাবাস আয়োজিত সংবর্ধনা ও নৈশভোজে যোগদান করে তিনি এ কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা) বিনিয়োগকারীদের জন্য ‘ওয়ান স্টপ’ সার্ভিস সুবিধা এবং একশ’র অধিক অবকাঠামোসহ নানা প্রয়োজনীয় সুবিধাদি প্রদান করছে।
দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে বাংলাদেশে সব থেকে সহনীয় বিনিয়োগ নীতি বিদ্যমান উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিনিয়োগকারীরা তৈরি পোশাক শিল্প, ভবন অবকাঠামো নির্মাণ, নির্মাণ শিল্প, যোগাযোগ, জ্বালানি, তথ্য প্রযুক্তি, জাহাজ নির্মাণ, পর্যটন, হাল্কা প্রকৌশল, শিল্প পার্ক এবং পণ্য সরবরাহের কেন্দ্র হিসেবে বিনিয়োগ করতে পারে।’
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ ইমরান অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন।গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ, শীর্ষ উদ্যোক্তাগণ এবং ইউএই’র স্বনামধন্য ব্যবসায়ী সংস্থার প্রতিনিধিবৃন্দ এবং তাদের সরকারের শীর্ষ কর্মকর্তাবৃন্দ এসময় উপস্থিত ছিলেন।
দেশে বিদ্যমান বৈদেশিক বিনিয়োগ সুরক্ষা নীতিমালার উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘আইন দ্বারা বিদেশি বিনিয়োগকে সুরক্ষা প্রদান, শুল্ক রেয়াত, যন্ত্রাংশ আমদানিতে স্বল্প শুল্ক, যেকোনো সময় লাভ এবং আসলসহ প্রস্থানের সুবিধা, যারমধ্যে উল্লেখযোগ্য। তৈরি পোশাকের পরেই আমাদের রপ্তানির ক্ষেত্রে কৃষি ভিত্তিক পণ্য উল্লেখযোগ্য আখ্যায়িত করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা আরব আমিরাতের উদ্যোক্তাদের বাংলাদেশের কৃষিজাত এবং খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্পে বিনিয়োগকে স্বাগত জানাই।’
বাংলাদেশ এবং আরব আমিরাতের মধ্যে পারষ্পরিক ব্যবসা এবং বিনিয়োগের ক্ষেত্রে অপার সম্ভাবনার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমরা সরকারি এবং বেসরকারি উভয় খাতেই বাংলাদেশ এবং ইউএই’র যৌথ উদ্যোগের জন্য সম্ভাবনাময় বেশ কিছু খাত খুঁজে বের করেছি।’ প্রধানমন্ত্রী আশা প্রকাশ করেন, বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) এবং আমিরাতের অর্থনৈতিক উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ এবং বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা) এবং আমিরাত অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের মধ্যে ঘনিষ্ঠ সহযোগিতা দুই দেশের মধ্যে ব্যবসা-বাণিজ্যের উন্নয়ন এবং বিনিয়োগের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
বাংলাদেশ এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতের মধ্যে পারষ্পরিক বাণিজ্য ধারাবাহিকভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি, আমাদের যৌথ উদ্যোগের ফলে দুই দেশের দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যের বহুমুখীকরণ হবে এবং সম্প্রসারণ ঘটবে।’
তিনি বলেন, ‘সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশ এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতের মধ্যে সম্পর্ক উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়ে একটি নতুন উচ্চতায় পৌঁছেছে। যে সম্পর্ক বহুমুখী এবং বৈচিত্র্যপূর্ণ এবং যা বিভিন্ন ক্ষেত্রে সম্প্রসারিত হয়েছে।’
বাংলাদেশের পণ্য আমদানির জন্য ইউএই’র প্রতি আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশ থেকে প্রতিযোগিতামূলক মূল্যে ইউএই ফার্মাসিউটিক্যাল সামগ্রী, পাট এবং পাটজাত পণ্য, সিরামিক, চামড়া, খাদ্যদ্রব্য, প্লাস্টিক সামগ্রী, নীটওয়্যার, ফ্রোজেন ফুড, বস্ত্র, হোম টেক্সটাইল, কৃষিপণ্য এবং প্রকৌশল সামগ্রী আমদানি করতে পারে।’ প্রধানমন্ত্রী তার এ বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে ইউএই সফরের কথা স্মরণ করেন যখন বাংলাদেশ এবং ইউএই’র মধ্যে বন্দর স্থাপন, শিল্প পার্ক, বিদ্যুৎ কেন্দ্র এবং এলএনজি টার্মিনাল স্থাপন, এলএনজি সরবরাহ এবং অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগের চুক্তি স্বাক্ষর হয়েছিল।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমার সেই সফরকালে আমরা ইউএই’র পক্ষ থেকে ইতিবাচক সাড়া পেয়েছিলাম। ইউএই’র সংস্থা বাংলাদেশের বিদ্যুৎ এবং সৌরশক্তিসহ জ্বালানি ক্ষেত্রে বিনিয়োগের প্রস্তাব নিয়ে এসেছিল।’
তিনি আরও বলেন, ‘তারা তখন এলএনজি টার্মিনাল এবং বন্দর প্রতিষ্ঠায় আগ্রহ দেখিয়েছিল। আমরা তখন আমিরাত অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে জিটুজি পদ্ধতিতে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অঞ্চলে প্রকল্প চালুর প্রস্তাব পেয়েছিলাম।’
সূত্র: বাসস