ঢাকা ০৩:১৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ৪ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ




অস্ট্রেলিয়ার শীর্ষ ধনীর তালিকায় বাংলাদেশি তরুণ

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৯:২৪:০৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৪ অক্টোবর ২০১৯ ১২৯ বার পড়া হয়েছে

অস্ট্রেলিয়ার শীর্ষ তরুণ ধনীর তালিকায় বাংলাদেশের আশিক আহমেদ ২৫তম অবস্থানে রয়েছে। তিনি ‘ডেপুটি’ হিসাব রক্ষণাবেক্ষণকারী একটি সফটওয়্যারের প্রধান নির্বাহী (সিও) ও সহপ্রতিষ্ঠাতা।

দেশটির শীর্ষ তরুণ ধনীদের তালিকা প্রকাশ করেছে ব্যবসা ও অর্থ বিষয়ক দৈনিক ‘অস্ট্রেলিয়ান ফিন্যান্সিয়াল রিভিউ’। ১০৩ জনের এই তালিকায় স্থান পেয়েছে নয়জন তরুণী। আশিকের সম্পদ রয়েছে ১৪৮ মিলিয়ন ডলারের। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ এক হাজার ২৫০ কোটি টাকারও বেশি।

আশিক ১৭ বছর বয়সে বাংলাদেশ থেকে অস্ট্রেলিয়ায় পাড়ি জমান আশিক। এরপর মেলবোর্নের একটি ফাস্ট ফুড চেইনে কাজ শুরু করেন।

আশিক জানিয়েছেন, তিনি নিজে ঘণ্টাভিত্তিক বেতনে কাজ করতেন। তখন তিনি অনুধাবন করেন রোস্টারের ক্ষেত্রে হিসাব রাখা বেশ ঝামেলাপূর্ণ। এ ঝামেলা মালিকপক্ষ ও কর্মী উভয়ের ক্ষেত্রেই হয়ে থাকে। এ সমস্যা সমাধানের লক্ষ্যে গণিত, বিজ্ঞান ও কর্মক্ষেত্রের অভিজ্ঞতার সমন্বয়ে প্রতিষ্ঠা করে ফেলেন ‘ডেপুটি’ নামের সফটওয়্যারটি। ২০০৮ সালে সফটওয়্যারটি তৈরির পর থেকে তাকে আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি।

আশিক বলেন, তিনি কখনোই শুধু উপার্জনের উদ্দেশ্যে কাজ করেননি। বরং শুরু থেকেই তার লক্ষ্য ছিল সমস্যার সমাধানের।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :




অস্ট্রেলিয়ার শীর্ষ ধনীর তালিকায় বাংলাদেশি তরুণ

আপডেট সময় : ০৯:২৪:০৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৪ অক্টোবর ২০১৯

অস্ট্রেলিয়ার শীর্ষ তরুণ ধনীর তালিকায় বাংলাদেশের আশিক আহমেদ ২৫তম অবস্থানে রয়েছে। তিনি ‘ডেপুটি’ হিসাব রক্ষণাবেক্ষণকারী একটি সফটওয়্যারের প্রধান নির্বাহী (সিও) ও সহপ্রতিষ্ঠাতা।

দেশটির শীর্ষ তরুণ ধনীদের তালিকা প্রকাশ করেছে ব্যবসা ও অর্থ বিষয়ক দৈনিক ‘অস্ট্রেলিয়ান ফিন্যান্সিয়াল রিভিউ’। ১০৩ জনের এই তালিকায় স্থান পেয়েছে নয়জন তরুণী। আশিকের সম্পদ রয়েছে ১৪৮ মিলিয়ন ডলারের। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ এক হাজার ২৫০ কোটি টাকারও বেশি।

আশিক ১৭ বছর বয়সে বাংলাদেশ থেকে অস্ট্রেলিয়ায় পাড়ি জমান আশিক। এরপর মেলবোর্নের একটি ফাস্ট ফুড চেইনে কাজ শুরু করেন।

আশিক জানিয়েছেন, তিনি নিজে ঘণ্টাভিত্তিক বেতনে কাজ করতেন। তখন তিনি অনুধাবন করেন রোস্টারের ক্ষেত্রে হিসাব রাখা বেশ ঝামেলাপূর্ণ। এ ঝামেলা মালিকপক্ষ ও কর্মী উভয়ের ক্ষেত্রেই হয়ে থাকে। এ সমস্যা সমাধানের লক্ষ্যে গণিত, বিজ্ঞান ও কর্মক্ষেত্রের অভিজ্ঞতার সমন্বয়ে প্রতিষ্ঠা করে ফেলেন ‘ডেপুটি’ নামের সফটওয়্যারটি। ২০০৮ সালে সফটওয়্যারটি তৈরির পর থেকে তাকে আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি।

আশিক বলেন, তিনি কখনোই শুধু উপার্জনের উদ্দেশ্যে কাজ করেননি। বরং শুরু থেকেই তার লক্ষ্য ছিল সমস্যার সমাধানের।