ঢাকা ০৭:০৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৪ মে ২০২৫, ১০ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo ‘ফুল ভলিয়মে ভাইরাল গানে মগ্ন অন্তর্বর্তী জোট’ Logo স্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরে স্বৈরাচারের দোসর সৈয়দ হাবিবুরের দুর্নীতির ফিরিস্তি- পর্ব ১ Logo স্বৈরাচার সরকারের বিরুদ্ধে সাহসী ভূমিকায় সাংবাদিক হাফিজুর রহমান শফিক Logo রাজধানীর বাউনিয়ার ভূমিদস্যু খোরশেদ পরিবারের কব্জায় ভুক্তভোগীদের ভিটামাটি  Logo স্বাধীনতা যুদ্ধে জামায়াতের অবস্থান এবং পরবর্তীতে রাজনৈতিক পথচলা Logo রাত ৮টার পর বন্ধ থাকবে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানঃ  উপদেষ্টা আসিফ Logo গণপূর্তে পীরের কেরামতি: পাহাড়সম দুর্নীতির অভিযোগ থাকলেও প্রধান প্রকৌশলী চেয়ারে বহাল! Logo ডিবির অভিযানে দোহার থানা আওয়ামী লীগের সম্পাদকসহ পাঁচজন গ্রেফতার Logo অবসরে গেলেও ফায়ার সার্ভিসের দুর্নীতির মাস্টারমাইন্ড লেফটেন্যান্ট কর্নেল জুলফিকার – পর্ব ১ Logo ১০০ কেজি গাঁজা ও কাভার্ড পিকআপসহ দুই মাদক কারবারি ডিবির হাতে গ্রেফতার

যুবলীগে চেয়ারম্যান পদে আলোচনার শীর্ষ যারা

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৭:২৬:২২ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৯ অক্টোবর ২০১৯ ৩৪৯ বার পড়া হয়েছে

ইসমাইল হোসেন টিটু :

আওয়ামী যুবলীগের সপ্তম জাতীয় কংগ্রেস আগামী ২৩ নভেম্বর। এই কংগ্রেস সামনে রেখে সংগঠনটির নেতাদের সঙ্গে বসবেন আ.লীগের সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এই বৈঠকের কংগ্রেস সম্পর্কে বিভিন্ন দিকনির্দেশনাও দেবেন তিনি।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক প্রধানমন্ত্রীর ঘনিষ্ঠ হিসাবে পরিচিত একজন নেতা এ প্রতিবেদককে জানিয়েছেন, যুবলীগকে শুদ্ধপথে আনতে কঠিন কিছু পদক্ষেপ নেয়া হবে। সংগঠনটির নেতা নির্বাচনের ক্ষেত্রে ক্লিন ইমেজকে প্রাধান্য দেবেন প্রধানমন্ত্রী।

যুবলীগের প্রাক্তন একাধিক চেয়ারম্যান এ প্রতিবেদককে জানান, এই সংগঠনের বর্তমান ভাবমূর্তি এতোটাই নষ্ট হয়েছে যে, সংগঠনের দায়িত্ব পাওয়া কিছু নেতার বিষয়ে শেখ হাসিনা কঠোর পদক্ষেপ নেবেন। এখন ক্লীন ইমেজে সম্পূর্ণ এমন নেতা প্রয়োজন, যারা ভাবমূর্তি পুনরুদ্ধার করতে পারবেন।

বিভিন্ন নির্ভরযোগ্য সূত্রে এ প্রতিবেদককে জানায়,পরিবারের অনেকের নাম গণমাধ্যমে আসলেও যুবলীগের চেয়ারম্যান হিসাবে আলোচনার শীর্ষে রয়েছেন ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস এমপি। তিনি যুবলীগের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান শেখ ফজলুল হক মনির ছোট ছেলে। শেখ ফজলে নূর তাপস বার-অ্যাট-ল কমপ্লিট করার পর। বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টে আইন পেশা শুরু করেন। পরবর্তীতে তিনি বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টে একজন খ্যাতিমান আইনজীবী হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে সক্ষম হয়েছেন।বর্তমানে তিনি বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদের সদস্য সচিব হিসেবে অত্যন্ত দক্ষতার সহিত দায়িত্ব পালন করে আসছেন। এবং ঢাকা ১০ আসনের সংসদ সদস্য ও তিনি । অত্যন্ত ক্লিন ইমেজের একজন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব এবং রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার অত্যন্ত স্নেহভাজন। এ বিষয়ে শেখ ফজলে নূর তাপসের মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করেও কথা বলা সম্ভব হয়নি। খুদেবার্তা পাঠালেও তার ফিরতি জবাব পাওয়া যায়নি।

বিশ্বস্ত সূত্র আরও জানায়, যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের বিশিষ্ট আইনজীবী বেলাল হোসাইনের নাম ও চেয়ারম্যান হিসেবে আলোচনায় রয়েছে।
এ বিষয়ে এডভোকেট বেলাল হোসাইন এর মুঠোফোনে জানতে চাইলে তিনি এ প্রতিবেদককে বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা তাকে যুবলীগের চেয়ারম্যান কেন, যেকোন পদে দায়িত্ব দিলে তিনি তার সততা,দক্ষতা ও রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা দিয়ে দায়িত্ব পালন করতে সক্ষম হবে।

বেলাল হোসাইনের সাথে আলাপকালে তিনি জানান, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যার পর ১৯৭৭ সালে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের তৎকালীন আহবায়ক গোলাম সারওয়ারের হাতে খড়ি মাধ্যমে ছাত্র রাজনীতি শুরু করেন।

১৯৮১ সালে চৌমুহনী এস.এ কলেজে ছাত্র সংসদ নির্বাচনে ছাত্রলীগের প্যানেল থেকে নির্বাচন করেন। ১৯৮১-৮৩ সাল পর্যন্ত চৌমুহানি এস এ কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সহসভাপতির দায়িত্ব পালন করেন।
১৯৮৬ সালের সুলতান রহমান কমিটিতে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের জাতীয় পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন। ছাত্রত্ব শেষ হওয়ার পর ১৯৮৯ সালে যুবলীগের রাজনীতিতে পদার্পণ করেন। পরবর্তীতে ১৯৯৪ সালে যুবলীগের চতুর্থ কংগ্রেসে সহ-দপ্তর সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত হন।
দীর্ঘ নয় বছরের অধিক সময় অত্যন্ত দক্ষতা ও নিষ্ঠার সঙ্গে যুবলীগের দপ্তরের দায়িত্ব পালন করেন।২০০৩ সালে পঞ্চম কংগ্রেসে এ যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত হন।

দীর্ঘ প্রায় নয় বছর অত্যন্ত দক্ষতা ও নিষ্ঠার সঙ্গে যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হিসাবে সিলেট বিভাগের দায়িত্ব পালন করেন। সিলেট বিভাগে দায়িত্ব পালনকালে তিনি বিভাগের প্রত্যেকটি উপজেলা এমনকি কিছু কিছু ইউনিয়ন পর্যায়েও যুবলীগের শক্ত ঘাঁটি হিসেবে রূপান্তরিত করেছেন ।

নোয়াখালী জেলার সন্তান হয়েও সিলেট বিভাগের দায়িত্বে থাকাকালীন যুবলীগের তৃণমূল নেতাকর্মীর কাছে অত্যন্ত কর্মীবান্ধব ও জনপ্রিয় যুবনেতা হিসেবে স্থান করে নেন।

এছাড়াও ২০১২ সালের ১৪ই জুলাই যুবলীগের ষষ্ঠ কংগ্রেসের যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য নির্বাচিত হন।

২০১৬ সালে যুবলীগের চেয়ারম্যান-এর অনুপস্থিতে ১৬ দিন যুবলীগের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হিসেবে অত্যন্ত দক্ষতার পরিচয় দিয়ে মেধাভিত্তিক সিদ্ধান্ত নিয়ে দায়িত্ব পালন করেন ।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষণা অনুযায়ী ছাত্রলীগের ব্যাকগ্রাউন্ড, যুবলীগের অভিজ্ঞতা এবং ক্লিন ইমেজ সম্পূর্ণ ব্যক্তিদেরকেই যুবলীগের শীর্ষ পদে নির্বাচিত করবেন।

অনিয়ম-দুর্নীতিবিরোধী চলমান শুদ্ধি অভিযানে আওয়ামী লীগের এই সহযোগী সংগঠনের কেন্দ্র থেকে শুরু করে জেলা পর্যন্ত অনেকেরই বিরুদ্ধেই ক্যাসিনো বাণিজ্য, চাঁদাবাজি, টেন্ডারাজি দুর্নীতিসহ বহু অভিযোগ রয়েছে। এদের কারণে, সংগঠনের ভাবমূর্তি নষ্ট হয়ে গেছে। যাতে করে অত্যন্ত ক্ষুব্ধ বিরক্ত প্রকাশ করেন রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা।

আওয়ামী লীগের একজন গুরুত্বপূর্ণ প্রেসিডিয়াম সদস্য মতে, জামায়াত-শিবির, বিএনপি, ফ্রিডম পার্টির লোকদের কাছে অর্থের বিনিময় অনুপ্রবেশ ঘটানো কারণেই আজ দলের এই ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

যুবলীগে চেয়ারম্যান পদে আলোচনার শীর্ষ যারা

আপডেট সময় : ০৭:২৬:২২ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৯ অক্টোবর ২০১৯

ইসমাইল হোসেন টিটু :

আওয়ামী যুবলীগের সপ্তম জাতীয় কংগ্রেস আগামী ২৩ নভেম্বর। এই কংগ্রেস সামনে রেখে সংগঠনটির নেতাদের সঙ্গে বসবেন আ.লীগের সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এই বৈঠকের কংগ্রেস সম্পর্কে বিভিন্ন দিকনির্দেশনাও দেবেন তিনি।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক প্রধানমন্ত্রীর ঘনিষ্ঠ হিসাবে পরিচিত একজন নেতা এ প্রতিবেদককে জানিয়েছেন, যুবলীগকে শুদ্ধপথে আনতে কঠিন কিছু পদক্ষেপ নেয়া হবে। সংগঠনটির নেতা নির্বাচনের ক্ষেত্রে ক্লিন ইমেজকে প্রাধান্য দেবেন প্রধানমন্ত্রী।

যুবলীগের প্রাক্তন একাধিক চেয়ারম্যান এ প্রতিবেদককে জানান, এই সংগঠনের বর্তমান ভাবমূর্তি এতোটাই নষ্ট হয়েছে যে, সংগঠনের দায়িত্ব পাওয়া কিছু নেতার বিষয়ে শেখ হাসিনা কঠোর পদক্ষেপ নেবেন। এখন ক্লীন ইমেজে সম্পূর্ণ এমন নেতা প্রয়োজন, যারা ভাবমূর্তি পুনরুদ্ধার করতে পারবেন।

বিভিন্ন নির্ভরযোগ্য সূত্রে এ প্রতিবেদককে জানায়,পরিবারের অনেকের নাম গণমাধ্যমে আসলেও যুবলীগের চেয়ারম্যান হিসাবে আলোচনার শীর্ষে রয়েছেন ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস এমপি। তিনি যুবলীগের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান শেখ ফজলুল হক মনির ছোট ছেলে। শেখ ফজলে নূর তাপস বার-অ্যাট-ল কমপ্লিট করার পর। বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টে আইন পেশা শুরু করেন। পরবর্তীতে তিনি বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টে একজন খ্যাতিমান আইনজীবী হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে সক্ষম হয়েছেন।বর্তমানে তিনি বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদের সদস্য সচিব হিসেবে অত্যন্ত দক্ষতার সহিত দায়িত্ব পালন করে আসছেন। এবং ঢাকা ১০ আসনের সংসদ সদস্য ও তিনি । অত্যন্ত ক্লিন ইমেজের একজন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব এবং রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার অত্যন্ত স্নেহভাজন। এ বিষয়ে শেখ ফজলে নূর তাপসের মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করেও কথা বলা সম্ভব হয়নি। খুদেবার্তা পাঠালেও তার ফিরতি জবাব পাওয়া যায়নি।

বিশ্বস্ত সূত্র আরও জানায়, যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের বিশিষ্ট আইনজীবী বেলাল হোসাইনের নাম ও চেয়ারম্যান হিসেবে আলোচনায় রয়েছে।
এ বিষয়ে এডভোকেট বেলাল হোসাইন এর মুঠোফোনে জানতে চাইলে তিনি এ প্রতিবেদককে বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা তাকে যুবলীগের চেয়ারম্যান কেন, যেকোন পদে দায়িত্ব দিলে তিনি তার সততা,দক্ষতা ও রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা দিয়ে দায়িত্ব পালন করতে সক্ষম হবে।

বেলাল হোসাইনের সাথে আলাপকালে তিনি জানান, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যার পর ১৯৭৭ সালে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের তৎকালীন আহবায়ক গোলাম সারওয়ারের হাতে খড়ি মাধ্যমে ছাত্র রাজনীতি শুরু করেন।

১৯৮১ সালে চৌমুহনী এস.এ কলেজে ছাত্র সংসদ নির্বাচনে ছাত্রলীগের প্যানেল থেকে নির্বাচন করেন। ১৯৮১-৮৩ সাল পর্যন্ত চৌমুহানি এস এ কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সহসভাপতির দায়িত্ব পালন করেন।
১৯৮৬ সালের সুলতান রহমান কমিটিতে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের জাতীয় পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন। ছাত্রত্ব শেষ হওয়ার পর ১৯৮৯ সালে যুবলীগের রাজনীতিতে পদার্পণ করেন। পরবর্তীতে ১৯৯৪ সালে যুবলীগের চতুর্থ কংগ্রেসে সহ-দপ্তর সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত হন।
দীর্ঘ নয় বছরের অধিক সময় অত্যন্ত দক্ষতা ও নিষ্ঠার সঙ্গে যুবলীগের দপ্তরের দায়িত্ব পালন করেন।২০০৩ সালে পঞ্চম কংগ্রেসে এ যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত হন।

দীর্ঘ প্রায় নয় বছর অত্যন্ত দক্ষতা ও নিষ্ঠার সঙ্গে যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হিসাবে সিলেট বিভাগের দায়িত্ব পালন করেন। সিলেট বিভাগে দায়িত্ব পালনকালে তিনি বিভাগের প্রত্যেকটি উপজেলা এমনকি কিছু কিছু ইউনিয়ন পর্যায়েও যুবলীগের শক্ত ঘাঁটি হিসেবে রূপান্তরিত করেছেন ।

নোয়াখালী জেলার সন্তান হয়েও সিলেট বিভাগের দায়িত্বে থাকাকালীন যুবলীগের তৃণমূল নেতাকর্মীর কাছে অত্যন্ত কর্মীবান্ধব ও জনপ্রিয় যুবনেতা হিসেবে স্থান করে নেন।

এছাড়াও ২০১২ সালের ১৪ই জুলাই যুবলীগের ষষ্ঠ কংগ্রেসের যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য নির্বাচিত হন।

২০১৬ সালে যুবলীগের চেয়ারম্যান-এর অনুপস্থিতে ১৬ দিন যুবলীগের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হিসেবে অত্যন্ত দক্ষতার পরিচয় দিয়ে মেধাভিত্তিক সিদ্ধান্ত নিয়ে দায়িত্ব পালন করেন ।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষণা অনুযায়ী ছাত্রলীগের ব্যাকগ্রাউন্ড, যুবলীগের অভিজ্ঞতা এবং ক্লিন ইমেজ সম্পূর্ণ ব্যক্তিদেরকেই যুবলীগের শীর্ষ পদে নির্বাচিত করবেন।

অনিয়ম-দুর্নীতিবিরোধী চলমান শুদ্ধি অভিযানে আওয়ামী লীগের এই সহযোগী সংগঠনের কেন্দ্র থেকে শুরু করে জেলা পর্যন্ত অনেকেরই বিরুদ্ধেই ক্যাসিনো বাণিজ্য, চাঁদাবাজি, টেন্ডারাজি দুর্নীতিসহ বহু অভিযোগ রয়েছে। এদের কারণে, সংগঠনের ভাবমূর্তি নষ্ট হয়ে গেছে। যাতে করে অত্যন্ত ক্ষুব্ধ বিরক্ত প্রকাশ করেন রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা।

আওয়ামী লীগের একজন গুরুত্বপূর্ণ প্রেসিডিয়াম সদস্য মতে, জামায়াত-শিবির, বিএনপি, ফ্রিডম পার্টির লোকদের কাছে অর্থের বিনিময় অনুপ্রবেশ ঘটানো কারণেই আজ দলের এই ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়েছে।