ঢাকা ০৭:০৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo শাবি ক্যাম্পাসে আন্দোলনকারীদের ছড়ানো গুজবে সয়লাব Logo সিলেট-সুনামগঞ্জ মহাসড়কে আন্দোলনকারীরা পুলিশের উপর হামলা চালালে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে Logo জবিতে আজীবন ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ Logo শাবিতে হল প্রশাসনকে ভয়-ভীতি দেখিয়ে নোটিসে জোর পূর্বক সাইন আদায় Logo এবার সামনে আসছে ছাত্রলীগ কর্তৃক আন্দোলনকারীদের মারধরের আরো ঘটনা Logo আবাসিক হল ছাড়ছে শাবি শিক্ষার্থীরা Logo নিরাপত্তার স্বার্থে শাবি শিক্ষার্থীদের আইডিকার্ড সাথে রাখার আহবান বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের Logo জনস্বাস্থ্যের প্রধান সাধুর যত অসাধু কর্ম: দুর্নীতি ও অর্থ পাচারের অভিযোগ! Logo বিআইডব্লিউটিএ বন্দর শাখা যুগ্ম পরিচালক আলমগীরের দুর্নীতি ও ঘুষ বাণিজ্য  Logo রাজশাহীতে এটিএন বাংলার সাংবাদিক সুজাউদ্দিন ছোটনকে হয়রানিমূলক মামলায় বএিমইউজরে নিন্দা ও প্রতিবাদ




সোনাইমুড়ীতে পুকুরের মাছ ধরা কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষকে হয়রানী মামলা 

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১০:১৪:০৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৪ জুলাই ২০১৯ ১০৬ বার পড়া হয়েছে

সোনাইমুড়ী প্রতিনিধি:

সোনাইমুড়ী উপজেলার পতিশ গ্রামে সম্পত্তি বিরোধের জের ধরে ওয়াশিদের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের আংশকা দেখা দিয়েছে। ইতিমধ্যে পুকুরের মাছ ধরাকে কেন্দ্র করে অভিযোগ পাল্টা অভিযোগ দিয়ে প্রতিপক্ষকে হয়রানী শুরু হয়েছে। স্থানীয় একাধিক সূত্রে জানা যায়, সোনাইমুড়ী উপজেলার ৩৪নং পতিশ মৌজায় জেলাজরিফী ৮৮ ও এমআরআর ৯৫নং খতিয়ানের কতেক সম্পত্তি নিয়ে মৃত আবদুল হালিম এর ওয়ারিশগণের সাথে মৃত লাল মিয়া, আজহার মিয়া ও আবদুল মন্নান এর ওয়ারিশগণের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ মামলা মোকর্দমা চলে আসছে। এরই মধ্যে গত ১৭ জুন তারিখে পুকুরে মাছ ধরাকে কেন্দ্র করে দু’পক্ষের মধ্যে বিরোধ চরমে যায়। মৃত লাল মিয়ার পুত্র লোকমান হোসেন জানায় বিরোধীয় পুকুরে আগের দিন তাদের প্রতিপক্ষ সোহেল লোকজন নিয়ে জোরপূর্বক মাছ ধরে নেয়। পরদিন লোকমান হেসেন গং মাছ ধরতে নামলে সোহেল সন্ত্রাসী দিয়ে বাধা দেয়। দু’পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়।

ঘটনার খবর পেয়ে সোনাইমুড়ী থানার এসআই ফারুক ঘটনাস্থলে গিয়ে সোহেলের ভাগিনা সুমনকে দায়িত্ব দেয় মাছগুলো বিক্রি করে টাকা থানায় জমা দিতে। সেই মোতাবেক মাছ বিক্রি করে সুমন ২৮ হাজার টাকা থানায় জমা দেয়। এরমধ্যে প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করতে কে বা কারা পুকুরে বিশ দেয় ও মাছ লুটের মিথ্যা অভিযোগ এনে সোহেল বিজ্ঞ বিচারক ম্যাজিষ্ট্রেট ৬নং আমলী আদালত নোয়াখালীতে পিটিশন মামলা দেয়। বিজ্ঞ আদালত বিষয়টি তদন্ত করে প্রতিবেদন দেয়ার জন্য সোনাইমুড়ী উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তাকে নির্দেশ দিয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :




সোনাইমুড়ীতে পুকুরের মাছ ধরা কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষকে হয়রানী মামলা 

আপডেট সময় : ১০:১৪:০৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৪ জুলাই ২০১৯

সোনাইমুড়ী প্রতিনিধি:

সোনাইমুড়ী উপজেলার পতিশ গ্রামে সম্পত্তি বিরোধের জের ধরে ওয়াশিদের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের আংশকা দেখা দিয়েছে। ইতিমধ্যে পুকুরের মাছ ধরাকে কেন্দ্র করে অভিযোগ পাল্টা অভিযোগ দিয়ে প্রতিপক্ষকে হয়রানী শুরু হয়েছে। স্থানীয় একাধিক সূত্রে জানা যায়, সোনাইমুড়ী উপজেলার ৩৪নং পতিশ মৌজায় জেলাজরিফী ৮৮ ও এমআরআর ৯৫নং খতিয়ানের কতেক সম্পত্তি নিয়ে মৃত আবদুল হালিম এর ওয়ারিশগণের সাথে মৃত লাল মিয়া, আজহার মিয়া ও আবদুল মন্নান এর ওয়ারিশগণের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ মামলা মোকর্দমা চলে আসছে। এরই মধ্যে গত ১৭ জুন তারিখে পুকুরে মাছ ধরাকে কেন্দ্র করে দু’পক্ষের মধ্যে বিরোধ চরমে যায়। মৃত লাল মিয়ার পুত্র লোকমান হোসেন জানায় বিরোধীয় পুকুরে আগের দিন তাদের প্রতিপক্ষ সোহেল লোকজন নিয়ে জোরপূর্বক মাছ ধরে নেয়। পরদিন লোকমান হেসেন গং মাছ ধরতে নামলে সোহেল সন্ত্রাসী দিয়ে বাধা দেয়। দু’পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়।

ঘটনার খবর পেয়ে সোনাইমুড়ী থানার এসআই ফারুক ঘটনাস্থলে গিয়ে সোহেলের ভাগিনা সুমনকে দায়িত্ব দেয় মাছগুলো বিক্রি করে টাকা থানায় জমা দিতে। সেই মোতাবেক মাছ বিক্রি করে সুমন ২৮ হাজার টাকা থানায় জমা দেয়। এরমধ্যে প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করতে কে বা কারা পুকুরে বিশ দেয় ও মাছ লুটের মিথ্যা অভিযোগ এনে সোহেল বিজ্ঞ বিচারক ম্যাজিষ্ট্রেট ৬নং আমলী আদালত নোয়াখালীতে পিটিশন মামলা দেয়। বিজ্ঞ আদালত বিষয়টি তদন্ত করে প্রতিবেদন দেয়ার জন্য সোনাইমুড়ী উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তাকে নির্দেশ দিয়েছে।