ঢাকা ১২:৫৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ০৪ মে ২০২৪, ২০ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo শাবিপ্রবিতে সুষ্ঠভাবে গুচ্ছভুক্ত ‘খ’ ইউনিট ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন Logo গুচ্ছ খ-ইউনিট ভর্তি পরীক্ষায় শিক্ষা উপকরণ ও সুপেয় পানি দিয়ে শাবি ছাত্রলীগের সহযোগিতা Logo মনোরম প্রাকৃতিক পরিবেশে প্রতিষ্ঠিত মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটি হবে সত্যিকারের গ্রীন ক্যাম্পাসঃ ভিসি মোহাম্মদ জহিরুল হক Logo প্রতারণাচক্র থেকে সাবধান থাকতে আহবান জানিয়েছেন শাবি উপাচার্য Logo শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের উদ্বোধনী কাজে সর্বদা সাপোর্ট থাকবে; শাবি উপাচার্য Logo জবি শিক্ষককে হেনস্থা, গুরু পাপে লঘু দণ্ড Logo কুবিতে ত্রিমুখী সংঘর্ষ, মারধরের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ Logo মানসম্পন্ন শিক্ষা নিশ্চিত করা আমাদের অঙ্গীকারঃ ড. তৌফিক রহমান চৌধুরী  Logo মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটির নতুন বাসের উদ্বোধন Logo মানসম্পন্ন শিক্ষা নিশ্চিত করতে শিক্ষকদের ভূমিকা অগ্রগণ্য: ভিসি প্রফেসর ড. মোহাম্মদ জহিরুল হক




বর্ষার আগেই পানি নিষ্কাশনের প্রস্তুতি হিলি পৌর মেয়রের

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১১:৫১:৫৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১২ জুন ২০২০ ৬১ বার পড়া হয়েছে

গোলাম রব্বানী হিলিঃ পৌর শহরে জলাবদ্ধতা ও দ্রুত পানি নিষ্কাশনের জন্য প্রতিটি ড্রেন পরিষ্কার এবং মেরামতে নেমেছে দিনাজপুরের হাকিমপুর (হিলি) পৌর মেয়র জামিল হোসেন চলন্ত।

পৌর শহরে নিজ তদারকিতে তাকে এসব কাজ করাতে দেখা যায়।

পৌরসভার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, রাজধানী মোড়, চুড়িপট্টি, বাজার, সিপি, ফকিরপাড়া, চারমাথা, বাসস্ট্যান্ড, পালপাড়া, ডাঙ্গাপাড়া, মাঠপাড়া, চন্ডিপুর ও মুহাড়াপাড়ার ড্রেনগুলোতে জমে থাকা ময়লা আবর্জনা পরিষ্কার করা হচ্ছে। সেই সাথে যেসব ড্রেন ভেঙে পড়েছে সেসব ড্রেন পুনরায় মেরামত করার ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। কোন কোন এলাকায় ড্রেন মেরামতের কাজ সম্পন্ন হয়েছে।

পৌর শহরের চুড়িপট্টি এলাকার সাইদুল রহমান বলেন, ‘আমাদের এই ড্রেনগুলো আগের মতো আর ময়লা আবর্জনায় ভরে থাকে না। কয়েকদিন পর পর পৌরসভার শ্রমিকরা এসে পরিষ্কার করে দিয়ে যায়। এখন আর আগের মতো দুর্গন্ধ ছড়ায় না।’

হিলি বাজারের পান দোকানদার রেজাউল করিম বলেন, ‘প্রতিদিন বাজারের ময়লা পৌরসভার গাড়ি এসে নিয়ে যায়। বাজারের প্রতিটি রাস্তার পাশে ময়লা ফেলার জন্য পৌরসভার বক্স দেয়া হয়েছে।’

ড্রেন পরিষ্কার করা শ্রমিকরা জানান, পৌর মেয়রের নির্দেশে তারা কাজ করছেন। মেয়রের নির্দেশ, বর্ষা আসার আগে পৌর এলাকার প্রতিটি ড্রেন পরিষ্কার করতে হবে। যে সব ড্রেন ভেঙে পড়ছে সেগুলো মেরামত করতে হবে।

পৌর মেয়র জামিল হোসেন চলন্ত বলেন, ‘জলাবদ্ধতা পৌরবাসীর একটি বড় সমস্যা ছিলো। বর্ষার অল্প পানিতে বন্দরের প্রধান প্রধান সড়কগুলোতে হাটু থেকে কোমর পর্যন্ত পানি জমে থাকতো। পৌর মেয়রের দায়িত্ব পাওয়ার পর থেকে হিলি স্থলবন্দরে বড় ড্রেন তৈরি করেছি। পৌর এলাকায় যাতে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি না হয় যথাসাধ্য চেষ্টা করে যাচ্ছি।। সামনে বর্ষা মৌসুম। বর্ষার পানি যাতে সহজেই নিষ্কাশন হতে পারে তাই পৌর এলাকার প্রতিটি ড্রেন পরিষ্কার করা হচ্ছে। তার সাথে যে সব ড্রেন ভেঙে পড়ছে তা দ্রুত মেরামতের পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।’

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :




বর্ষার আগেই পানি নিষ্কাশনের প্রস্তুতি হিলি পৌর মেয়রের

আপডেট সময় : ১১:৫১:৫৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১২ জুন ২০২০

গোলাম রব্বানী হিলিঃ পৌর শহরে জলাবদ্ধতা ও দ্রুত পানি নিষ্কাশনের জন্য প্রতিটি ড্রেন পরিষ্কার এবং মেরামতে নেমেছে দিনাজপুরের হাকিমপুর (হিলি) পৌর মেয়র জামিল হোসেন চলন্ত।

পৌর শহরে নিজ তদারকিতে তাকে এসব কাজ করাতে দেখা যায়।

পৌরসভার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, রাজধানী মোড়, চুড়িপট্টি, বাজার, সিপি, ফকিরপাড়া, চারমাথা, বাসস্ট্যান্ড, পালপাড়া, ডাঙ্গাপাড়া, মাঠপাড়া, চন্ডিপুর ও মুহাড়াপাড়ার ড্রেনগুলোতে জমে থাকা ময়লা আবর্জনা পরিষ্কার করা হচ্ছে। সেই সাথে যেসব ড্রেন ভেঙে পড়েছে সেসব ড্রেন পুনরায় মেরামত করার ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। কোন কোন এলাকায় ড্রেন মেরামতের কাজ সম্পন্ন হয়েছে।

পৌর শহরের চুড়িপট্টি এলাকার সাইদুল রহমান বলেন, ‘আমাদের এই ড্রেনগুলো আগের মতো আর ময়লা আবর্জনায় ভরে থাকে না। কয়েকদিন পর পর পৌরসভার শ্রমিকরা এসে পরিষ্কার করে দিয়ে যায়। এখন আর আগের মতো দুর্গন্ধ ছড়ায় না।’

হিলি বাজারের পান দোকানদার রেজাউল করিম বলেন, ‘প্রতিদিন বাজারের ময়লা পৌরসভার গাড়ি এসে নিয়ে যায়। বাজারের প্রতিটি রাস্তার পাশে ময়লা ফেলার জন্য পৌরসভার বক্স দেয়া হয়েছে।’

ড্রেন পরিষ্কার করা শ্রমিকরা জানান, পৌর মেয়রের নির্দেশে তারা কাজ করছেন। মেয়রের নির্দেশ, বর্ষা আসার আগে পৌর এলাকার প্রতিটি ড্রেন পরিষ্কার করতে হবে। যে সব ড্রেন ভেঙে পড়ছে সেগুলো মেরামত করতে হবে।

পৌর মেয়র জামিল হোসেন চলন্ত বলেন, ‘জলাবদ্ধতা পৌরবাসীর একটি বড় সমস্যা ছিলো। বর্ষার অল্প পানিতে বন্দরের প্রধান প্রধান সড়কগুলোতে হাটু থেকে কোমর পর্যন্ত পানি জমে থাকতো। পৌর মেয়রের দায়িত্ব পাওয়ার পর থেকে হিলি স্থলবন্দরে বড় ড্রেন তৈরি করেছি। পৌর এলাকায় যাতে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি না হয় যথাসাধ্য চেষ্টা করে যাচ্ছি।। সামনে বর্ষা মৌসুম। বর্ষার পানি যাতে সহজেই নিষ্কাশন হতে পারে তাই পৌর এলাকার প্রতিটি ড্রেন পরিষ্কার করা হচ্ছে। তার সাথে যে সব ড্রেন ভেঙে পড়ছে তা দ্রুত মেরামতের পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।’