ঢাকা ০৪:০৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪, ১৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo কুবিতে ত্রিমুখী সংঘর্ষ, মারধরের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ Logo মানসম্পন্ন শিক্ষা নিশ্চিত করা আমাদের অঙ্গীকারঃ ড. তৌফিক রহমান চৌধুরী  Logo মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটির নতুন বাসের উদ্বোধন Logo মানসম্পন্ন শিক্ষা নিশ্চিত করতে শিক্ষকদের ভূমিকা অগ্রগণ্য: ভিসি প্রফেসর ড. মোহাম্মদ জহিরুল হক Logo মঙ্গল শোভাযাত্রা – তাসফিয়া ফারহানা ঐশী Logo সাস্টিয়ান ব্রাহ্মণবাড়িয়া এর ইফতার মাহফিল সম্পন্ন Logo কুবির চট্টগ্রাম স্টুডেন্টস ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশনের ইফতার ও পূর্নমিলনী Logo অধ্যাপক জহীর উদ্দিন আহমেদের মায়ের মৃত্যুতে শাবির মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও মুক্ত চিন্তা চর্চায় ঐক্যবদ্ধ শিক্ষকবৃন্দ পরিষদের শোক প্রকাশ Logo শাবির অধ্যাপক জহীর উদ্দিনের মায়ের মৃত্যুতে উপাচার্যের শোক প্রকাশ Logo বিশ কোটিতে গণপূর্তের প্রধান হওয়ার মিশনে ‘ছাত্রদল ক্যাডার প্রকৌশলী’!




মির্জা আব্বাসের কুটচালের বলি পল্টনের ওসি মাহমুদুল হক!

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৮:৫১:১১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১ অক্টোবর ২০১৯ ১০৩ বার পড়া হয়েছে

বিশেষ প্রতিবেদকঃ
বিএনপি নেতা মির্জা আব্বাস এবং তার স্ত্রী আফরোজা আব্বাস সহ অন্তত এক ডজন নেতার বিরুদ্ধে রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা এবং অর্থ কেলেঙ্কারি মামলা রয়েছে পল্টন থানায় । এসব মামলায় ফেঁসে যাওয়ার আশংকা থেকেই ওসি মাহমুদুল হাসান কে ফাঁসানো হয়েছে বলে জানা গেছে।

পল্টন থানায় ,গাড়ি ভাংচুর, অগ্নিসংযোগ, রাস্তা অবরোধ, অর্থ কেলেঙ্কারি সহ পুলিশকে মারধর, সরকারি কাজে বাধার অভিযোগে ১৯২ জনের নাম উল্লেখ ও অজ্ঞাত সহস্রাধিক নেতাকর্মীকে নামে মামলায় আসামি করা হয় এবং গ্রেফতার দেখানো ১৬ জনকে। মাহমুদুল হক পল্টন থানায় যোগ দেওয়ার পর থেকেই সরকারের ভাবমূর্তি অক্ষুণ্ন রাখতে নিষ্ঠার সাথে কাজ করে আসছিলেন। জামাত, বিএনপির নৈরাজ্য ও বিএনপির সকল কুচক্র নৎসাত করেছেন বলে বেশ সুনাম কুরিয়েছেন। আর তাই চক্ষুশূল হলো মির্জা আব্বাসের। তার নেতাকর্মীদের সহ স্ব সস্ত্রীক মামলায় ফেঁসে যাওয়ার আশংকা থেকেই বলির পাঠা বানানো হয় ওসিকে। এজন্যই মির্জা আব্বাসের অসুস্থ রাজনীতি তথা কূটকৌশলের মারপ্যাঁচের বলি হলেন পল্টন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা।
খোঁজ খবর নিয়ে জানা গেছে, মির্জা আব্বাস এবং তার স্ত্রী আফরোজা আব্বাসের বিরুদ্ধে অন্তত আট থেকে দশটি অর্থ কেলেঙ্কারি রাজনৈতিক নৈরাজ্য মামলায় সংশ্লিষ্টতায় আছে । এসব মামলায় চূড়ান্ত পর্যায়ে চলে এসেছে। আর তাই মামলায় মির্জা আব্বাস ও তার স্ত্রী নিশ্চিত ফেঁসে যাবেন জেনেই অভিযোগ কারীকে দিয়ে এমন চাল চেলেছেন বলে জানিয়েছেন একটি সূত্র। মামলাগুলো থেকে নিষ্কৃতি পাওয়া খুব বেশি জরুরী ছিলো। নানা কৌশল অবলম্বন করেও ওসি মাহমুদুল হাসানের কঠোর অবস্থানের কারনে এসব মামলা থেকে রেহাই পাওয়ার জন্য বারবার ব্যর্থ হয়েছেন তিনি। সেজন্যই বহু কাজের কাজী হিসেবে পরিচিত এই গ্রুপটিতে ব্যবহার করেন মির্জা আব্বাস। নওগাঁর মেয়ে মানছুরা খাতুন রিতাকে মাস্টার প্লান বানিয়ে তরুনীকে ব্যবহার করেছেন তিনি। মেয়েটির ফেসবুক একাউন্টের মাধ্যমে মাহমুদুল হক এর সাথে পরিচয় করার কৌশল বেছে নেন আর তাতেই কাজ হয়ে গেল। মাহমুদুল হক আর ওই তরুনীর বাড়ী একই এলাকায় ওসি মেয়েটিকে সরল মনে ফেসবুকে রিকোয়েস্ট গ্রহণ করে আর এটাই কাল হয় ওসি মাহমুদুলের। এটা স্পষ্ট যে একজন প্রতিষ্ঠিত ব্যাংকের কর্মী অভিযোগকারী ওই মেয়ে যে যেরকম চাকুরী ডিজার্ভ করে সেটা একজন ওসির পক্ষে কখনও দেওয়া অসম্ভব এটা যে মিথ্যা এ হিসেবে তা স্পষ্ট। অন্যদিকে একটি মেয়েকে একবার ধর্ষিত হকে বারবার ধর্ষনের স্বীকার হতে আসবে কেনো এটা সচেতন মহলে ভ্রু কুঁচকানো হাসির খোরাক বৈ কিছুই না , যদি কোন সম্পর্ক হয়ে থাকে তাহলে ওই মেয়েই শারীরিক সম্পর্ক করে নয়নের সাথে ষড়যন্ত্র করেছে। একজন ছেলে তাকে চাকুরির কথা বলে ঢাকায় ডেকে আনলো আর ওই মেয়ের সাথে কোন অভিভাবক আসলো না? এটা একটা বড় রহস্যময় লক্ষন। এইটা অবশ্যই নয়নের বিরুদ্ধে একটা ষড়যন্ত্র। যেখানে টাকার বিনিময়ে হাজার হাজার মেয়ে পাওয়া যায়, সেখানে চাকুরির প্রলোভন দেখিয়ে শারীরিক সম্পর্ক করতে হবে এইটা অবিশ্বাস্য বলেও মনে করেন অনেকে। আবার সে মোবাইলে ভিডিও ধারন ও ছবির কথা বলছেন সেটাই তার বড় প্রমান সে ইচ্ছাকৃতই সব কিছু করেছে গোপনে যাতে করে মাহমুদুল হককে ফাসাঁতে পারে।

অভিযোগকারী মানছুরা খাতুন রিতা পিতাঃ একরামুল হক, মাতাঃ আলেয়া বেগম, ক্যাশিয়ার ঢাকা ব্যাংক রংপুর শাখায় কর্মরত। তার গ্রামের বাড়ী জেলা ও থানা নওগার গাঙ্গুরিয়া গ্রামে। মাত্র কয়েক হাজার টাকা বেতনে চাকুরি করা মেয়ে প্রতি মাসে কয়েক লাখ টাকা খরচ করেন কোথা থেকে সেই প্রশ্ন থেকেই যায়।

আরো জানাযায় পুলিশ সদস্য কালাই থানার ওসি আব্দুল লতিফ, এস আই নাদিম আরএমপিতে র্কমরত ২০১০ সালের ব্যাচের বকুল এবং অনেক বিজিবি করপোরাল সহ অনেকে এই মানছুরা খাতুন রিভার ভিক্টিমার।

এই মানসুরা নামের ব্যাংকারের এটাই প্রথম প নয় এর আগেও এমন মিথ্যা মামলা দায়ের করে একজন সাংবাদিকে নাজেহাল করেছেন। সেই সাংবাদিকের নামে সে একটা মিথ্যা মামলাও ঠুকে দেন আদালতে পরে সাংবাদিক তার মানসম্মান বাচাতে এই প্রতারককে মোটা অংকের টাকা দিলে সে সেই মামলা তুলে নেন। এভাবে সে অনেকরে সংসার তছনছ করে হাতিয়ে নিয়েছে লাখ লাখ টাকা।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :




মির্জা আব্বাসের কুটচালের বলি পল্টনের ওসি মাহমুদুল হক!

আপডেট সময় : ০৮:৫১:১১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১ অক্টোবর ২০১৯

বিশেষ প্রতিবেদকঃ
বিএনপি নেতা মির্জা আব্বাস এবং তার স্ত্রী আফরোজা আব্বাস সহ অন্তত এক ডজন নেতার বিরুদ্ধে রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা এবং অর্থ কেলেঙ্কারি মামলা রয়েছে পল্টন থানায় । এসব মামলায় ফেঁসে যাওয়ার আশংকা থেকেই ওসি মাহমুদুল হাসান কে ফাঁসানো হয়েছে বলে জানা গেছে।

পল্টন থানায় ,গাড়ি ভাংচুর, অগ্নিসংযোগ, রাস্তা অবরোধ, অর্থ কেলেঙ্কারি সহ পুলিশকে মারধর, সরকারি কাজে বাধার অভিযোগে ১৯২ জনের নাম উল্লেখ ও অজ্ঞাত সহস্রাধিক নেতাকর্মীকে নামে মামলায় আসামি করা হয় এবং গ্রেফতার দেখানো ১৬ জনকে। মাহমুদুল হক পল্টন থানায় যোগ দেওয়ার পর থেকেই সরকারের ভাবমূর্তি অক্ষুণ্ন রাখতে নিষ্ঠার সাথে কাজ করে আসছিলেন। জামাত, বিএনপির নৈরাজ্য ও বিএনপির সকল কুচক্র নৎসাত করেছেন বলে বেশ সুনাম কুরিয়েছেন। আর তাই চক্ষুশূল হলো মির্জা আব্বাসের। তার নেতাকর্মীদের সহ স্ব সস্ত্রীক মামলায় ফেঁসে যাওয়ার আশংকা থেকেই বলির পাঠা বানানো হয় ওসিকে। এজন্যই মির্জা আব্বাসের অসুস্থ রাজনীতি তথা কূটকৌশলের মারপ্যাঁচের বলি হলেন পল্টন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা।
খোঁজ খবর নিয়ে জানা গেছে, মির্জা আব্বাস এবং তার স্ত্রী আফরোজা আব্বাসের বিরুদ্ধে অন্তত আট থেকে দশটি অর্থ কেলেঙ্কারি রাজনৈতিক নৈরাজ্য মামলায় সংশ্লিষ্টতায় আছে । এসব মামলায় চূড়ান্ত পর্যায়ে চলে এসেছে। আর তাই মামলায় মির্জা আব্বাস ও তার স্ত্রী নিশ্চিত ফেঁসে যাবেন জেনেই অভিযোগ কারীকে দিয়ে এমন চাল চেলেছেন বলে জানিয়েছেন একটি সূত্র। মামলাগুলো থেকে নিষ্কৃতি পাওয়া খুব বেশি জরুরী ছিলো। নানা কৌশল অবলম্বন করেও ওসি মাহমুদুল হাসানের কঠোর অবস্থানের কারনে এসব মামলা থেকে রেহাই পাওয়ার জন্য বারবার ব্যর্থ হয়েছেন তিনি। সেজন্যই বহু কাজের কাজী হিসেবে পরিচিত এই গ্রুপটিতে ব্যবহার করেন মির্জা আব্বাস। নওগাঁর মেয়ে মানছুরা খাতুন রিতাকে মাস্টার প্লান বানিয়ে তরুনীকে ব্যবহার করেছেন তিনি। মেয়েটির ফেসবুক একাউন্টের মাধ্যমে মাহমুদুল হক এর সাথে পরিচয় করার কৌশল বেছে নেন আর তাতেই কাজ হয়ে গেল। মাহমুদুল হক আর ওই তরুনীর বাড়ী একই এলাকায় ওসি মেয়েটিকে সরল মনে ফেসবুকে রিকোয়েস্ট গ্রহণ করে আর এটাই কাল হয় ওসি মাহমুদুলের। এটা স্পষ্ট যে একজন প্রতিষ্ঠিত ব্যাংকের কর্মী অভিযোগকারী ওই মেয়ে যে যেরকম চাকুরী ডিজার্ভ করে সেটা একজন ওসির পক্ষে কখনও দেওয়া অসম্ভব এটা যে মিথ্যা এ হিসেবে তা স্পষ্ট। অন্যদিকে একটি মেয়েকে একবার ধর্ষিত হকে বারবার ধর্ষনের স্বীকার হতে আসবে কেনো এটা সচেতন মহলে ভ্রু কুঁচকানো হাসির খোরাক বৈ কিছুই না , যদি কোন সম্পর্ক হয়ে থাকে তাহলে ওই মেয়েই শারীরিক সম্পর্ক করে নয়নের সাথে ষড়যন্ত্র করেছে। একজন ছেলে তাকে চাকুরির কথা বলে ঢাকায় ডেকে আনলো আর ওই মেয়ের সাথে কোন অভিভাবক আসলো না? এটা একটা বড় রহস্যময় লক্ষন। এইটা অবশ্যই নয়নের বিরুদ্ধে একটা ষড়যন্ত্র। যেখানে টাকার বিনিময়ে হাজার হাজার মেয়ে পাওয়া যায়, সেখানে চাকুরির প্রলোভন দেখিয়ে শারীরিক সম্পর্ক করতে হবে এইটা অবিশ্বাস্য বলেও মনে করেন অনেকে। আবার সে মোবাইলে ভিডিও ধারন ও ছবির কথা বলছেন সেটাই তার বড় প্রমান সে ইচ্ছাকৃতই সব কিছু করেছে গোপনে যাতে করে মাহমুদুল হককে ফাসাঁতে পারে।

অভিযোগকারী মানছুরা খাতুন রিতা পিতাঃ একরামুল হক, মাতাঃ আলেয়া বেগম, ক্যাশিয়ার ঢাকা ব্যাংক রংপুর শাখায় কর্মরত। তার গ্রামের বাড়ী জেলা ও থানা নওগার গাঙ্গুরিয়া গ্রামে। মাত্র কয়েক হাজার টাকা বেতনে চাকুরি করা মেয়ে প্রতি মাসে কয়েক লাখ টাকা খরচ করেন কোথা থেকে সেই প্রশ্ন থেকেই যায়।

আরো জানাযায় পুলিশ সদস্য কালাই থানার ওসি আব্দুল লতিফ, এস আই নাদিম আরএমপিতে র্কমরত ২০১০ সালের ব্যাচের বকুল এবং অনেক বিজিবি করপোরাল সহ অনেকে এই মানছুরা খাতুন রিভার ভিক্টিমার।

এই মানসুরা নামের ব্যাংকারের এটাই প্রথম প নয় এর আগেও এমন মিথ্যা মামলা দায়ের করে একজন সাংবাদিকে নাজেহাল করেছেন। সেই সাংবাদিকের নামে সে একটা মিথ্যা মামলাও ঠুকে দেন আদালতে পরে সাংবাদিক তার মানসম্মান বাচাতে এই প্রতারককে মোটা অংকের টাকা দিলে সে সেই মামলা তুলে নেন। এভাবে সে অনেকরে সংসার তছনছ করে হাতিয়ে নিয়েছে লাখ লাখ টাকা।