ঢাকা ০১:২৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ২০ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo মনোরম প্রাকৃতিক পরিবেশে প্রতিষ্ঠিত মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটি হবে সত্যিকারের গ্রীন ক্যাম্পাসঃ ভিসি মোহাম্মদ জহিরুল হক Logo প্রতারণাচক্র থেকে সাবধান থাকতে আহবান জানিয়েছেন শাবি উপাচার্য Logo শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের উদ্বোধনী কাজে সর্বদা সাপোর্ট থাকবে; শাবি উপাচার্য Logo জবি শিক্ষককে হেনস্থা, গুরু পাপে লঘু দণ্ড Logo কুবিতে ত্রিমুখী সংঘর্ষ, মারধরের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ Logo মানসম্পন্ন শিক্ষা নিশ্চিত করা আমাদের অঙ্গীকারঃ ড. তৌফিক রহমান চৌধুরী  Logo মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটির নতুন বাসের উদ্বোধন Logo মানসম্পন্ন শিক্ষা নিশ্চিত করতে শিক্ষকদের ভূমিকা অগ্রগণ্য: ভিসি প্রফেসর ড. মোহাম্মদ জহিরুল হক Logo মঙ্গল শোভাযাত্রা – তাসফিয়া ফারহানা ঐশী Logo সাস্টিয়ান ব্রাহ্মণবাড়িয়া এর ইফতার মাহফিল সম্পন্ন




সোনাইমুড়ীতে পুকুরের মাছ ধরা কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষকে হয়রানী মামলা 

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১০:১৪:০৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৪ জুলাই ২০১৯ ১০০ বার পড়া হয়েছে

সোনাইমুড়ী প্রতিনিধি:

সোনাইমুড়ী উপজেলার পতিশ গ্রামে সম্পত্তি বিরোধের জের ধরে ওয়াশিদের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের আংশকা দেখা দিয়েছে। ইতিমধ্যে পুকুরের মাছ ধরাকে কেন্দ্র করে অভিযোগ পাল্টা অভিযোগ দিয়ে প্রতিপক্ষকে হয়রানী শুরু হয়েছে। স্থানীয় একাধিক সূত্রে জানা যায়, সোনাইমুড়ী উপজেলার ৩৪নং পতিশ মৌজায় জেলাজরিফী ৮৮ ও এমআরআর ৯৫নং খতিয়ানের কতেক সম্পত্তি নিয়ে মৃত আবদুল হালিম এর ওয়ারিশগণের সাথে মৃত লাল মিয়া, আজহার মিয়া ও আবদুল মন্নান এর ওয়ারিশগণের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ মামলা মোকর্দমা চলে আসছে। এরই মধ্যে গত ১৭ জুন তারিখে পুকুরে মাছ ধরাকে কেন্দ্র করে দু’পক্ষের মধ্যে বিরোধ চরমে যায়। মৃত লাল মিয়ার পুত্র লোকমান হোসেন জানায় বিরোধীয় পুকুরে আগের দিন তাদের প্রতিপক্ষ সোহেল লোকজন নিয়ে জোরপূর্বক মাছ ধরে নেয়। পরদিন লোকমান হেসেন গং মাছ ধরতে নামলে সোহেল সন্ত্রাসী দিয়ে বাধা দেয়। দু’পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়।

ঘটনার খবর পেয়ে সোনাইমুড়ী থানার এসআই ফারুক ঘটনাস্থলে গিয়ে সোহেলের ভাগিনা সুমনকে দায়িত্ব দেয় মাছগুলো বিক্রি করে টাকা থানায় জমা দিতে। সেই মোতাবেক মাছ বিক্রি করে সুমন ২৮ হাজার টাকা থানায় জমা দেয়। এরমধ্যে প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করতে কে বা কারা পুকুরে বিশ দেয় ও মাছ লুটের মিথ্যা অভিযোগ এনে সোহেল বিজ্ঞ বিচারক ম্যাজিষ্ট্রেট ৬নং আমলী আদালত নোয়াখালীতে পিটিশন মামলা দেয়। বিজ্ঞ আদালত বিষয়টি তদন্ত করে প্রতিবেদন দেয়ার জন্য সোনাইমুড়ী উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তাকে নির্দেশ দিয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :




সোনাইমুড়ীতে পুকুরের মাছ ধরা কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষকে হয়রানী মামলা 

আপডেট সময় : ১০:১৪:০৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৪ জুলাই ২০১৯

সোনাইমুড়ী প্রতিনিধি:

সোনাইমুড়ী উপজেলার পতিশ গ্রামে সম্পত্তি বিরোধের জের ধরে ওয়াশিদের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের আংশকা দেখা দিয়েছে। ইতিমধ্যে পুকুরের মাছ ধরাকে কেন্দ্র করে অভিযোগ পাল্টা অভিযোগ দিয়ে প্রতিপক্ষকে হয়রানী শুরু হয়েছে। স্থানীয় একাধিক সূত্রে জানা যায়, সোনাইমুড়ী উপজেলার ৩৪নং পতিশ মৌজায় জেলাজরিফী ৮৮ ও এমআরআর ৯৫নং খতিয়ানের কতেক সম্পত্তি নিয়ে মৃত আবদুল হালিম এর ওয়ারিশগণের সাথে মৃত লাল মিয়া, আজহার মিয়া ও আবদুল মন্নান এর ওয়ারিশগণের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ মামলা মোকর্দমা চলে আসছে। এরই মধ্যে গত ১৭ জুন তারিখে পুকুরে মাছ ধরাকে কেন্দ্র করে দু’পক্ষের মধ্যে বিরোধ চরমে যায়। মৃত লাল মিয়ার পুত্র লোকমান হোসেন জানায় বিরোধীয় পুকুরে আগের দিন তাদের প্রতিপক্ষ সোহেল লোকজন নিয়ে জোরপূর্বক মাছ ধরে নেয়। পরদিন লোকমান হেসেন গং মাছ ধরতে নামলে সোহেল সন্ত্রাসী দিয়ে বাধা দেয়। দু’পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়।

ঘটনার খবর পেয়ে সোনাইমুড়ী থানার এসআই ফারুক ঘটনাস্থলে গিয়ে সোহেলের ভাগিনা সুমনকে দায়িত্ব দেয় মাছগুলো বিক্রি করে টাকা থানায় জমা দিতে। সেই মোতাবেক মাছ বিক্রি করে সুমন ২৮ হাজার টাকা থানায় জমা দেয়। এরমধ্যে প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করতে কে বা কারা পুকুরে বিশ দেয় ও মাছ লুটের মিথ্যা অভিযোগ এনে সোহেল বিজ্ঞ বিচারক ম্যাজিষ্ট্রেট ৬নং আমলী আদালত নোয়াখালীতে পিটিশন মামলা দেয়। বিজ্ঞ আদালত বিষয়টি তদন্ত করে প্রতিবেদন দেয়ার জন্য সোনাইমুড়ী উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তাকে নির্দেশ দিয়েছে।