ঢাকা ০৪:৩০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo মঙ্গল শোভাযাত্রা – তাসফিয়া ফারহানা ঐশী Logo সাস্টিয়ান ব্রাহ্মণবাড়িয়া এর ইফতার মাহফিল সম্পন্ন Logo কুবির চট্টগ্রাম স্টুডেন্টস ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশনের ইফতার ও পূর্নমিলনী Logo অধ্যাপক জহীর উদ্দিন আহমেদের মায়ের মৃত্যুতে শাবির মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও মুক্ত চিন্তা চর্চায় ঐক্যবদ্ধ শিক্ষকবৃন্দ পরিষদের শোক প্রকাশ Logo শাবির অধ্যাপক জহীর উদ্দিনের মায়ের মৃত্যুতে উপাচার্যের শোক প্রকাশ Logo বিশ কোটিতে গণপূর্তের প্রধান হওয়ার মিশনে ‘ছাত্রদল ক্যাডার প্রকৌশলী’! Logo দূর্নীতির রাক্ষস ফায়ার সার্ভিসের এডি আনোয়ার! Logo ঝড় ও শিলাবৃষ্টিতে ক্ষতি হওয়া শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ে অবকাঠামোর সংস্কার শুরু Logo বুয়েটে নিয়মতান্ত্রিক ছাত্র রাজনীতির দাবিতে শাবিপ্রবি ছাত্রলীগের মানববন্ধন Logo কুবি উপাচার্যের বক্তব্যের প্রমাণ দিতে শিক্ষক সমিতির সাত দিনের আল্টিমেটাম




প্রভাবশালীদের ছত্রছায়ায় তিনি ক্ষমতাসীন

টঙ্গী স্টেশনরোডে কাউছারের পরিচালনায় রমরমা দেহ ব্যবসা

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০১:৫৩:৫৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১০ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ ৬২৩ বার পড়া হয়েছে

টঙ্গীর স্টেশন রোডে “হোটেল বিক্রমপুর” নামক আবাসিক হোটেলেটিতে চলছে স্কর্ট সার্ভিস ও ব্ল্যাক-মেইল বাণিজ্য। অনুসন্ধানে জানা গেছে, পুলিশ প্রসাশনের অভিযানের ভূমিকা থাকলেও পকেট ভাড়ি করে সুযোগ করে দিচ্ছে আসামাজিক বাণিজ্য। এমনকি প্রতিষ্ঠানটিতে রুমে তালা লাগিয়ে উঠতি বয়সের মেয়েদের আটকিয়ে রাখার দৃশ্য চোখে পরে অনুসন্ধানকালে। প্রতিষ্ঠানের সামনে থাকা দালাল চক্ররা পথচারীদের টার্গেট করে মামা বলে ডাকতে থাকেন এবং বলেন মামা রুম ভাড়া নিবেন নাকি, রুম ভাড়া নিলে সব ব্যবস্থা আছে। সম্প্রত্তি, দালাল চক্র কিংবা প্রভাবশালীদের পাহারায় চলছে প্রতিষ্ঠানটি। অভিনব কায়দায় হোটেলটি পরিচালনা করে আসছেন হোটেল মালিক কাওসার গংরা, যা বুঝার কোন উপায় নেই যে হোটেলটির ভিতরে কি হচ্ছে। এছাড়া খদ্দের ও রুম বর্ডারাও প্রতারণার স্বীকার হচ্ছে প্রতিনিয়ত। এমনকি স্কুল-কলেজের অনেক শিক্ষার্থীও এসব হোটেলে গিয়ে জড়িয়ে পড়ছে অসামাজিক কর্মকান্ডে। প্রতিটি হোটেলে ঘণ্টা প্রতি রুম ভাড়া ২০০০-৩০০০ হাজার টাকা নিয়ে রুম স্বমী-স্ত্রী কিংবা গার্লফ্রেন্ড পরিচয়ে দীর্ঘদিন ধরে অবৈধ-অসামাজিক ব্যবসা চালিয়ে আসছে। যদি নিয়মে রয়েছে কোন বর্ডারকে ভাড়া দিতে হলে নির্ধারিত ফর্মে তথ্য সংগ্রহ করে প্রতিদিন নিকটস্থ থানায় জমা দেওয়ার নির্দেশ থাকলেও কোনটাই মানছে না মালিক কর্তৃপক্ষ। এমনকি হোটেলের নির্দিষ্ট ভলিয়মে লেখা হচ্ছে না বর্ডারদের পরিচয় নেয়া হয়না জাতীয় পরিচয় পত্র, এভাবেই ধর্ষনের শিকার হয় অনেক তরুনী। এমনকি সন্ধ্যার পর পরই বসে জুয়ার আসর এবং খদ্দেরদের সমাগম।এলাকাবাসি আরো অভিযোগ করে বলেন,তবে জনগনকে লোক দেখানোর জণ্য পুলিশ প্রসাশনের মাঝে মধ্যে দুই একটি অভিযান চালিয়ে থাকেন। কিন্তু কিছুক্ষন পরে আবারও হোটেলটিতে স্ব-চোঁখে একই দৃশ্য। আর আইনের ফাঁক ফোকর দিয়ে বেড়িয়ে আসে মালিকসহ দালাল চক্র। অনেকদিন ধরেই চলছে হোটেলটিতে এ ধরনের তরুন-তরুনীদের লীলা খেলা। এ বিষয়ে হোটেল মালিক কাওসারের সাথে কথা বললে ম্যানেজ করার চেষ্টা করেন তাতে রাজি না হলে হুমকি প্রদান করেন মামলা দিযে জেলে দেযার, সে আরো বলে আমরা থানা পুলিশকে মাসোহারা দিয়েই ব্যবসা করি। তা নাহলে কি ব্যবসা করা যায়। এমনকি থানা পুলিশ কিংবা মহল্লার সবাই জানেন।এ বিষয়ে টঙ্গী থানার ওসি বলেন আমরা নিয়মিত অভিযান পরিচাল না করে থাকি তাই অপরাধীদের সাথে কোন আপোষ নয়।

Loading

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :




প্রভাবশালীদের ছত্রছায়ায় তিনি ক্ষমতাসীন

টঙ্গী স্টেশনরোডে কাউছারের পরিচালনায় রমরমা দেহ ব্যবসা

আপডেট সময় : ০১:৫৩:৫৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১০ ফেব্রুয়ারী ২০২৩

টঙ্গীর স্টেশন রোডে “হোটেল বিক্রমপুর” নামক আবাসিক হোটেলেটিতে চলছে স্কর্ট সার্ভিস ও ব্ল্যাক-মেইল বাণিজ্য। অনুসন্ধানে জানা গেছে, পুলিশ প্রসাশনের অভিযানের ভূমিকা থাকলেও পকেট ভাড়ি করে সুযোগ করে দিচ্ছে আসামাজিক বাণিজ্য। এমনকি প্রতিষ্ঠানটিতে রুমে তালা লাগিয়ে উঠতি বয়সের মেয়েদের আটকিয়ে রাখার দৃশ্য চোখে পরে অনুসন্ধানকালে। প্রতিষ্ঠানের সামনে থাকা দালাল চক্ররা পথচারীদের টার্গেট করে মামা বলে ডাকতে থাকেন এবং বলেন মামা রুম ভাড়া নিবেন নাকি, রুম ভাড়া নিলে সব ব্যবস্থা আছে। সম্প্রত্তি, দালাল চক্র কিংবা প্রভাবশালীদের পাহারায় চলছে প্রতিষ্ঠানটি। অভিনব কায়দায় হোটেলটি পরিচালনা করে আসছেন হোটেল মালিক কাওসার গংরা, যা বুঝার কোন উপায় নেই যে হোটেলটির ভিতরে কি হচ্ছে। এছাড়া খদ্দের ও রুম বর্ডারাও প্রতারণার স্বীকার হচ্ছে প্রতিনিয়ত। এমনকি স্কুল-কলেজের অনেক শিক্ষার্থীও এসব হোটেলে গিয়ে জড়িয়ে পড়ছে অসামাজিক কর্মকান্ডে। প্রতিটি হোটেলে ঘণ্টা প্রতি রুম ভাড়া ২০০০-৩০০০ হাজার টাকা নিয়ে রুম স্বমী-স্ত্রী কিংবা গার্লফ্রেন্ড পরিচয়ে দীর্ঘদিন ধরে অবৈধ-অসামাজিক ব্যবসা চালিয়ে আসছে। যদি নিয়মে রয়েছে কোন বর্ডারকে ভাড়া দিতে হলে নির্ধারিত ফর্মে তথ্য সংগ্রহ করে প্রতিদিন নিকটস্থ থানায় জমা দেওয়ার নির্দেশ থাকলেও কোনটাই মানছে না মালিক কর্তৃপক্ষ। এমনকি হোটেলের নির্দিষ্ট ভলিয়মে লেখা হচ্ছে না বর্ডারদের পরিচয় নেয়া হয়না জাতীয় পরিচয় পত্র, এভাবেই ধর্ষনের শিকার হয় অনেক তরুনী। এমনকি সন্ধ্যার পর পরই বসে জুয়ার আসর এবং খদ্দেরদের সমাগম।এলাকাবাসি আরো অভিযোগ করে বলেন,তবে জনগনকে লোক দেখানোর জণ্য পুলিশ প্রসাশনের মাঝে মধ্যে দুই একটি অভিযান চালিয়ে থাকেন। কিন্তু কিছুক্ষন পরে আবারও হোটেলটিতে স্ব-চোঁখে একই দৃশ্য। আর আইনের ফাঁক ফোকর দিয়ে বেড়িয়ে আসে মালিকসহ দালাল চক্র। অনেকদিন ধরেই চলছে হোটেলটিতে এ ধরনের তরুন-তরুনীদের লীলা খেলা। এ বিষয়ে হোটেল মালিক কাওসারের সাথে কথা বললে ম্যানেজ করার চেষ্টা করেন তাতে রাজি না হলে হুমকি প্রদান করেন মামলা দিযে জেলে দেযার, সে আরো বলে আমরা থানা পুলিশকে মাসোহারা দিয়েই ব্যবসা করি। তা নাহলে কি ব্যবসা করা যায়। এমনকি থানা পুলিশ কিংবা মহল্লার সবাই জানেন।এ বিষয়ে টঙ্গী থানার ওসি বলেন আমরা নিয়মিত অভিযান পরিচাল না করে থাকি তাই অপরাধীদের সাথে কোন আপোষ নয়।

Loading