ঢাকা ০৪:৩৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo ইবি উপাচার্যকে ১০লাখ ঘুষ প্রস্তাব এক তরুনীর! Logo মামলায় জর্জরিত কুলাউড়ার ছাত্রদল নেতা মিতুল পালিয়ে আছেন প্রবাসে Logo ২৫ মার্চ গণহত্যা দিবসে মোমবাতি প্রজ্জ্বলনের মধ্য দিয়ে শাবি ছাত্রলীগের কার্যক্রম শুরু Logo থিয়েটার কুবির ইফতার মাহফিল Logo রাজধানীর শান্তিনগর বাজার নিয়ে শত কোটি টাকার লুটপাট Logo ঢাবির সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. জিয়া রহমানের মৃত্যুতে শাবি শিক্ষক সমিতির শোক Logo ঢাবি শিক্ষক ড. জিয়া রহমানের মৃত্যুতে শাবি উপাচার্যের শোক প্রকাশ Logo ময়মনসিংহ স্টুডেন্টস এসোসিয়েশনের নতুন সভাপতি সজীব, সম্পাদক আশিক Logo পুরান ঢাকায় জুতার কারখানার আগুন Logo রাশিয়ায় কনসার্ট হলে বন্দুক হামলার নিহত ৬০, দায় স্বীকার আইএসের




একাদশ সংসদ নির্বাচনে ৩শ আসনে প্রার্থী ১৮৪১ জন

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১০:৫১:০৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ ডিসেম্বর ২০১৮ ৯৯ বার পড়া হয়েছে

 

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ১ হাজার ৮শ ৪১ জন প্রার্থী ভোট যুদ্ধে লড়াই করবেন। এর মধ্যে বিভিন্ন দলের প্রার্থী রয়েছেন ১ হাজার ৭শ ৪৫ জন, এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী রয়েছেন ৯৬ জন।

প্রার্থিতা প্রত্যাহার শেষে দেশের বিভিন্ন স্থানের রিটার্নিং কর্মকর্তাদের পাঠানো তথ্য বিশ্লেষণ করে সোমবার নির্বাচন কমিশনের নির্বাচন পরিচালনা শাখা সাংবাদিকদের এ তথ্য জানিয়েছে।

পাঠানো তথ্য অনুসারে এবার সবচেয়ে বেশি কুমিল্লা-৩ আসনে ১৫ জন প্রার্থী রয়েছেন। আর সবচেয়ে কম ৩ জন করে ১৭টি আসনে লড়ছেন প্রার্থীরা।

গেল ৯ ডিসেম্বর ছিল প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিন। তখন বৈধ প্রার্থীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছিল আড়াই হাজার। এদের মধ্যে চার শতাধিক প্রার্থী তাদের প্রার্থিতা প্রত্যাহার করলে মোট প্রার্থীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৮শ ৪১ জন।
গেল ২৮ নভেম্বর মনোনয়নপত্র জমার শেষ দিনে ৩ হাজার ৬৫টি মনোনয়নপত্র জমা পড়েছিল।

ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, ৩০ ডিসেম্বর সকাল আটটা থেকে বিকাল চারটা পর্যন্ত ভোট চলবে। তার আগে ২৮ ডিসেম্বর মধ্যরাত পর্যন্ত আচরণবিধি মেনে সব ধরনের প্রচার চালাতে পারবেন তারা। ফলে এবার ১৯ দিন প্রচার কাজ চালানোর জন্য সময় পাচ্ছেন প্রার্থী-সমর্থকরা।

এরই মধ্যে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের লক্ষ্যে প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ দিয়েছেন রিটার্নিং কর্মকর্তারা। নির্বাচন কমিশন সংসদ নির্বাচনের জন্য ৬৪টি প্রতীক সংরক্ষণ করেছে। এরমধ্যে ৩৯টি নিবন্ধিত দলকে নিজের প্রতীক এবং স্বতন্ত্র প্রার্থীদের অবশিষ্ট প্রতীকগুলো বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, বিএনপি, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ও জাতীয় পার্টি সবচেয়ে বেশি প্রার্থী দেয়া হয়েছে।

আগামী ৩০ ডিসেম্বর একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

বিএনপি ও সমমনাকে বর্জনের মধ্যে ২০১৪ সালে দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ১২টি দল ও স্বতন্ত্র মিলে মোট ১৪৭ আসনে ৩৯০ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। সে সময় ১৫৩টি আসনের প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছিলেন।

 

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :




একাদশ সংসদ নির্বাচনে ৩শ আসনে প্রার্থী ১৮৪১ জন

আপডেট সময় : ১০:৫১:০৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ ডিসেম্বর ২০১৮

 

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ১ হাজার ৮শ ৪১ জন প্রার্থী ভোট যুদ্ধে লড়াই করবেন। এর মধ্যে বিভিন্ন দলের প্রার্থী রয়েছেন ১ হাজার ৭শ ৪৫ জন, এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী রয়েছেন ৯৬ জন।

প্রার্থিতা প্রত্যাহার শেষে দেশের বিভিন্ন স্থানের রিটার্নিং কর্মকর্তাদের পাঠানো তথ্য বিশ্লেষণ করে সোমবার নির্বাচন কমিশনের নির্বাচন পরিচালনা শাখা সাংবাদিকদের এ তথ্য জানিয়েছে।

পাঠানো তথ্য অনুসারে এবার সবচেয়ে বেশি কুমিল্লা-৩ আসনে ১৫ জন প্রার্থী রয়েছেন। আর সবচেয়ে কম ৩ জন করে ১৭টি আসনে লড়ছেন প্রার্থীরা।

গেল ৯ ডিসেম্বর ছিল প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিন। তখন বৈধ প্রার্থীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছিল আড়াই হাজার। এদের মধ্যে চার শতাধিক প্রার্থী তাদের প্রার্থিতা প্রত্যাহার করলে মোট প্রার্থীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৮শ ৪১ জন।
গেল ২৮ নভেম্বর মনোনয়নপত্র জমার শেষ দিনে ৩ হাজার ৬৫টি মনোনয়নপত্র জমা পড়েছিল।

ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, ৩০ ডিসেম্বর সকাল আটটা থেকে বিকাল চারটা পর্যন্ত ভোট চলবে। তার আগে ২৮ ডিসেম্বর মধ্যরাত পর্যন্ত আচরণবিধি মেনে সব ধরনের প্রচার চালাতে পারবেন তারা। ফলে এবার ১৯ দিন প্রচার কাজ চালানোর জন্য সময় পাচ্ছেন প্রার্থী-সমর্থকরা।

এরই মধ্যে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের লক্ষ্যে প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ দিয়েছেন রিটার্নিং কর্মকর্তারা। নির্বাচন কমিশন সংসদ নির্বাচনের জন্য ৬৪টি প্রতীক সংরক্ষণ করেছে। এরমধ্যে ৩৯টি নিবন্ধিত দলকে নিজের প্রতীক এবং স্বতন্ত্র প্রার্থীদের অবশিষ্ট প্রতীকগুলো বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, বিএনপি, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ও জাতীয় পার্টি সবচেয়ে বেশি প্রার্থী দেয়া হয়েছে।

আগামী ৩০ ডিসেম্বর একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

বিএনপি ও সমমনাকে বর্জনের মধ্যে ২০১৪ সালে দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ১২টি দল ও স্বতন্ত্র মিলে মোট ১৪৭ আসনে ৩৯০ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। সে সময় ১৫৩টি আসনের প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছিলেন।