ঢাকা ১২:৫৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo মানসম্পন্ন শিক্ষা নিশ্চিত করা আমাদের অঙ্গীকারঃ ড. তৌফিক রহমান চৌধুরী  Logo মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটির নতুন বাসের উদ্বোধন Logo মানসম্পন্ন শিক্ষা নিশ্চিত করতে শিক্ষকদের ভূমিকা অগ্রগণ্য: ভিসি প্রফেসর ড. মোহাম্মদ জহিরুল হক Logo মঙ্গল শোভাযাত্রা – তাসফিয়া ফারহানা ঐশী Logo সাস্টিয়ান ব্রাহ্মণবাড়িয়া এর ইফতার মাহফিল সম্পন্ন Logo কুবির চট্টগ্রাম স্টুডেন্টস ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশনের ইফতার ও পূর্নমিলনী Logo অধ্যাপক জহীর উদ্দিন আহমেদের মায়ের মৃত্যুতে শাবির মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও মুক্ত চিন্তা চর্চায় ঐক্যবদ্ধ শিক্ষকবৃন্দ পরিষদের শোক প্রকাশ Logo শাবির অধ্যাপক জহীর উদ্দিনের মায়ের মৃত্যুতে উপাচার্যের শোক প্রকাশ Logo বিশ কোটিতে গণপূর্তের প্রধান হওয়ার মিশনে ‘ছাত্রদল ক্যাডার প্রকৌশলী’! Logo দূর্নীতির রাক্ষস ফায়ার সার্ভিসের এডি আনোয়ার!




সংসদীয় কমিটির সভাপতি নাহিদ, বাদ মোশাররফ

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট সময় : ১২:৩৮:০১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২৩ ১০১ বার পড়া হয়েছে

এবার স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতির পদ থেকেও বাদ পড়েছেন খন্দকার মোশাররফ হোসেন। তাকে সরিয়ে সরকার দলীয় সংসদ সদস্য নুরুল ইসলাম নাহিদকে সভাপতি করা হয়েছে।

রোববার জাতীয় সংসদে এই স্থায়ী কমিটি পুনর্গঠন করা হয়। একই সঙ্গে কৃষি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির সভাপতি মতিয়া চৌধুরী সংসদীয় উপনেতা হওয়ায় সাবেক খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলামকে কৃষি মন্ত্রণালয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি করা হয়েছে।

এর আগে গত ২৪ ডিসেম্বর আওয়ামী লীগের ২২তম জাতীয় সম্মেলনের পর গঠিত কমিটিতে দলের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যের পদ থেকেও খন্দকার মোশাররফ হোসেনকে বাদ দেয়া হয়।

২০০৮ সালের নির্বাচনে ফরিদপুর-৩ আসন থেকে নির্বাচিত হন খন্দকার মোশাররফ হোসেন। তাকে প্রথমে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থানমন্ত্রীর দায়িত্ব দেয়া হয়। পরে তাকে স্থানীয় সরকারমন্ত্রীর দায়িত্ব পান। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পরে মন্ত্রিপরিষদ থেকে বাদ পড়েন খন্দকার মোশাররফ হোসেন।

মোশাররফের অনুপস্থিতিতে দীর্ঘদিন ধরে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠক হয় না। সর্বশেষ বৈঠক হয়েছিল গত বছরের ১৩ মার্চ। গত এপ্রিলের শেষ দিকে তিনি সুইজারল্যান্ডে চলে যান।

স্থানীয় রাজনীতি থেকে নির্বাসিত হওয়ার পর দীর্ঘদিন ধরে জাতীয় সংসদের কাজেও নিষ্ক্রিয় রয়েছেন খন্দকার মোশাররফ হোসেন। তিনি সংসদ অধিবেশনে সর্বশেষ যোগ দিয়েছিলেন গত বছরের ৬ এপ্রিল। একসময় ফরিদপুরে আওয়ামী লীগের রাজনীতির এই নিয়ন্ত্রককে গত আড়াই বছরে নির্বাচনী এলাকায় দেখা গেছে মাত্র দুবার।

তার এই নিষ্ক্রিয়তায় সংসদীয় কমিটি যেমন অচল হয়ে পড়েছে, তেমনি নির্বাচনী এলাকার কিছু উন্নয়নকাজেও স্থবিরতা দেখা দিয়েছে।

 

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :




সংসদীয় কমিটির সভাপতি নাহিদ, বাদ মোশাররফ

আপডেট সময় : ১২:৩৮:০১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২৩

এবার স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতির পদ থেকেও বাদ পড়েছেন খন্দকার মোশাররফ হোসেন। তাকে সরিয়ে সরকার দলীয় সংসদ সদস্য নুরুল ইসলাম নাহিদকে সভাপতি করা হয়েছে।

রোববার জাতীয় সংসদে এই স্থায়ী কমিটি পুনর্গঠন করা হয়। একই সঙ্গে কৃষি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির সভাপতি মতিয়া চৌধুরী সংসদীয় উপনেতা হওয়ায় সাবেক খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলামকে কৃষি মন্ত্রণালয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি করা হয়েছে।

এর আগে গত ২৪ ডিসেম্বর আওয়ামী লীগের ২২তম জাতীয় সম্মেলনের পর গঠিত কমিটিতে দলের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যের পদ থেকেও খন্দকার মোশাররফ হোসেনকে বাদ দেয়া হয়।

২০০৮ সালের নির্বাচনে ফরিদপুর-৩ আসন থেকে নির্বাচিত হন খন্দকার মোশাররফ হোসেন। তাকে প্রথমে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থানমন্ত্রীর দায়িত্ব দেয়া হয়। পরে তাকে স্থানীয় সরকারমন্ত্রীর দায়িত্ব পান। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পরে মন্ত্রিপরিষদ থেকে বাদ পড়েন খন্দকার মোশাররফ হোসেন।

মোশাররফের অনুপস্থিতিতে দীর্ঘদিন ধরে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠক হয় না। সর্বশেষ বৈঠক হয়েছিল গত বছরের ১৩ মার্চ। গত এপ্রিলের শেষ দিকে তিনি সুইজারল্যান্ডে চলে যান।

স্থানীয় রাজনীতি থেকে নির্বাসিত হওয়ার পর দীর্ঘদিন ধরে জাতীয় সংসদের কাজেও নিষ্ক্রিয় রয়েছেন খন্দকার মোশাররফ হোসেন। তিনি সংসদ অধিবেশনে সর্বশেষ যোগ দিয়েছিলেন গত বছরের ৬ এপ্রিল। একসময় ফরিদপুরে আওয়ামী লীগের রাজনীতির এই নিয়ন্ত্রককে গত আড়াই বছরে নির্বাচনী এলাকায় দেখা গেছে মাত্র দুবার।

তার এই নিষ্ক্রিয়তায় সংসদীয় কমিটি যেমন অচল হয়ে পড়েছে, তেমনি নির্বাচনী এলাকার কিছু উন্নয়নকাজেও স্থবিরতা দেখা দিয়েছে।