ঢাকা ০৫:০১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo মানসম্পন্ন শিক্ষা নিশ্চিত করা আমাদের অঙ্গীকারঃ ড. তৌফিক রহমান চৌধুরী  Logo মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটির নতুন বাসের উদ্বোধন Logo মানসম্পন্ন শিক্ষা নিশ্চিত করতে শিক্ষকদের ভূমিকা অগ্রগণ্য: ভিসি প্রফেসর ড. মোহাম্মদ জহিরুল হক Logo মঙ্গল শোভাযাত্রা – তাসফিয়া ফারহানা ঐশী Logo সাস্টিয়ান ব্রাহ্মণবাড়িয়া এর ইফতার মাহফিল সম্পন্ন Logo কুবির চট্টগ্রাম স্টুডেন্টস ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশনের ইফতার ও পূর্নমিলনী Logo অধ্যাপক জহীর উদ্দিন আহমেদের মায়ের মৃত্যুতে শাবির মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও মুক্ত চিন্তা চর্চায় ঐক্যবদ্ধ শিক্ষকবৃন্দ পরিষদের শোক প্রকাশ Logo শাবির অধ্যাপক জহীর উদ্দিনের মায়ের মৃত্যুতে উপাচার্যের শোক প্রকাশ Logo বিশ কোটিতে গণপূর্তের প্রধান হওয়ার মিশনে ‘ছাত্রদল ক্যাডার প্রকৌশলী’! Logo দূর্নীতির রাক্ষস ফায়ার সার্ভিসের এডি আনোয়ার!




শাবির সিরাজুন্নেসা হলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন ও ছাত্রীদের নৈশভোজ

প্রতিনিধি, শাবিপ্রবি
  • আপডেট সময় : ১২:৩২:০৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ মার্চ ২০২৩ ১২০ বার পড়া হয়েছে

শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদালয়ের বেগম সিরাজুন্নেসা চৌধুরী হলের ১২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন করেছে হল কর্তৃপক্ষ। এ উপলক্ষ্যে ওই হলে কেক কাটা এবং সেখানে অবস্থানরত সকল ছাত্রীদের নৈশভোজের আয়োজন করা হয়।

গতকাল বুধবার(১৫ মার্চ) রাত দশটায় হলের প্রাধ্যক্ষ জোবেদা কনক খান এ তথ্য নিশ্চিত করেন। হল সূত্রে জানা যায়, প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে রাতে হল প্রাধ্যক্ষের কক্ষে কেক কাটা শেষে মেইনহল ও সাবহল মিলিয়ে প্রায় একহাজার ছাত্রীর মাঝে নৈশভোজের খাবার বিতরণ করা হয়।

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে আবাসিক ছাত্রী কর্তৃক খাবার গ্রহণের দৃশ্যে খাবার তুলে দিচ্ছেন প্রাধ্যক্ষগন।

সিরাজুন্নেসা হলের আবাসিক শিক্ষার্থী ইকরা আক্তার জানান, আজ হলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। এ উপলক্ষ্যে মেম আমাদের নিয়ে কেক কেটে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন করেন। পরে হলের আবাসিক শিক্ষার্থীদের খাবার বিতরণ করেন।

হল প্রাধ্যক্ষ জোবেদা কনক খান বলেন, একযুগ পেড়িয়ে ১৩তম বছরে পা দিয়েছে বেগম সিরাজুন্নেসা চৌধুরী হল। এই হল যার নামে নামকরণ তিনি পূর্ব পাকিস্তানের প্রতিনিধি হিসাবে পাকিস্তানের তৃতীয় জাতীয় পরিষদের সদস্য ছিলেন। সংসদে তিনিই প্রথম প্রশ্ন করেছিলেন যে সমস্ত পরিষেবা শাখার সদর দপ্তর শুধু পশ্চিম পাকিস্তানে কেন অবস্থিত ছিল? পূর্ব বাংলার এই মহীয়সী নারীর নামে আমাদের এ হলের নামকরণ তাই এই দিনে শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করছি উনাকে।

প্রাধ্যক্ষ আরও বলেন, আজ আমরা একটি কেক কাটার মাধ্যমে হলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন করি। বলে রাখা দরকার, কেকের উপরে বইয়ের একটি নমূনা আঁকা হয়। এই বই দিয়ে এটা বুঝানো হয়েছে যে, ছাত্রীরা যেন এই হলে থেকে সাধ্যমত সকল সুবিধা নিয়ে পড়াশোনায় মনযোগী হয়ে বেগম সিরাজুন্নেসা চৌধুরীর মত দেশসেবায় নিয়োজিত হতে পারে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :




শাবির সিরাজুন্নেসা হলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন ও ছাত্রীদের নৈশভোজ

আপডেট সময় : ১২:৩২:০৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ মার্চ ২০২৩

শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদালয়ের বেগম সিরাজুন্নেসা চৌধুরী হলের ১২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন করেছে হল কর্তৃপক্ষ। এ উপলক্ষ্যে ওই হলে কেক কাটা এবং সেখানে অবস্থানরত সকল ছাত্রীদের নৈশভোজের আয়োজন করা হয়।

গতকাল বুধবার(১৫ মার্চ) রাত দশটায় হলের প্রাধ্যক্ষ জোবেদা কনক খান এ তথ্য নিশ্চিত করেন। হল সূত্রে জানা যায়, প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে রাতে হল প্রাধ্যক্ষের কক্ষে কেক কাটা শেষে মেইনহল ও সাবহল মিলিয়ে প্রায় একহাজার ছাত্রীর মাঝে নৈশভোজের খাবার বিতরণ করা হয়।

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে আবাসিক ছাত্রী কর্তৃক খাবার গ্রহণের দৃশ্যে খাবার তুলে দিচ্ছেন প্রাধ্যক্ষগন।

সিরাজুন্নেসা হলের আবাসিক শিক্ষার্থী ইকরা আক্তার জানান, আজ হলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। এ উপলক্ষ্যে মেম আমাদের নিয়ে কেক কেটে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন করেন। পরে হলের আবাসিক শিক্ষার্থীদের খাবার বিতরণ করেন।

হল প্রাধ্যক্ষ জোবেদা কনক খান বলেন, একযুগ পেড়িয়ে ১৩তম বছরে পা দিয়েছে বেগম সিরাজুন্নেসা চৌধুরী হল। এই হল যার নামে নামকরণ তিনি পূর্ব পাকিস্তানের প্রতিনিধি হিসাবে পাকিস্তানের তৃতীয় জাতীয় পরিষদের সদস্য ছিলেন। সংসদে তিনিই প্রথম প্রশ্ন করেছিলেন যে সমস্ত পরিষেবা শাখার সদর দপ্তর শুধু পশ্চিম পাকিস্তানে কেন অবস্থিত ছিল? পূর্ব বাংলার এই মহীয়সী নারীর নামে আমাদের এ হলের নামকরণ তাই এই দিনে শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করছি উনাকে।

প্রাধ্যক্ষ আরও বলেন, আজ আমরা একটি কেক কাটার মাধ্যমে হলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন করি। বলে রাখা দরকার, কেকের উপরে বইয়ের একটি নমূনা আঁকা হয়। এই বই দিয়ে এটা বুঝানো হয়েছে যে, ছাত্রীরা যেন এই হলে থেকে সাধ্যমত সকল সুবিধা নিয়ে পড়াশোনায় মনযোগী হয়ে বেগম সিরাজুন্নেসা চৌধুরীর মত দেশসেবায় নিয়োজিত হতে পারে।