ঢাকা ০৩:১৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo মঙ্গল শোভাযাত্রা – তাসফিয়া ফারহানা ঐশী Logo সাস্টিয়ান ব্রাহ্মণবাড়িয়া এর ইফতার মাহফিল সম্পন্ন Logo কুবির চট্টগ্রাম স্টুডেন্টস ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশনের ইফতার ও পূর্নমিলনী Logo অধ্যাপক জহীর উদ্দিন আহমেদের মায়ের মৃত্যুতে শাবির মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও মুক্ত চিন্তা চর্চায় ঐক্যবদ্ধ শিক্ষকবৃন্দ পরিষদের শোক প্রকাশ Logo শাবির অধ্যাপক জহীর উদ্দিনের মায়ের মৃত্যুতে উপাচার্যের শোক প্রকাশ Logo বিশ কোটিতে গণপূর্তের প্রধান হওয়ার মিশনে ‘ছাত্রদল ক্যাডার প্রকৌশলী’! Logo দূর্নীতির রাক্ষস ফায়ার সার্ভিসের এডি আনোয়ার! Logo ঝড় ও শিলাবৃষ্টিতে ক্ষতি হওয়া শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ে অবকাঠামোর সংস্কার শুরু Logo বুয়েটে নিয়মতান্ত্রিক ছাত্র রাজনীতির দাবিতে শাবিপ্রবি ছাত্রলীগের মানববন্ধন Logo কুবি উপাচার্যের বক্তব্যের প্রমাণ দিতে শিক্ষক সমিতির সাত দিনের আল্টিমেটাম




তাপদাহ আরও দু-এক দিন, মাসের শেষে হতে পারে ঘূর্ণিঝড়

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১১:১২:৪১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০১৯ ৭২ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক |
রাজধানীসহ সারা দেশের উপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে মৃদু তাপদাহ। গরমে অতিষ্ঠ পুরো দেশবাসী। গত কয়েক দিনের মধ্যে বৃহস্পতিবার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। আরও দু-এক দিন এই তাপদাহ অব্যাহত থাকতে পারে এবং মাসের শেষদিকে ঘূর্ণিঝড়েরও শঙ্কার কথা জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

বৃহস্পতিবার বিকেল ৩টায় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় রাজশাহীতে ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এছাড়া ঢাকাতে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৭ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ বজলুর রশিদ দেশ রূপান্তরকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

তিনি বলেন, ‘শুক্রবারও তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে। তাপমাত্রা সামান্য বাড়তেও পারে। তাপপ্রবাহ মৃদু অবস্থা থেকে মাঝারি আকার ধারণ করতে পারে। তবে এটি দু একদিনের বেশি থাকবে না।’

আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, তাপমাত্রা ৩৬ থেকে ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে হলে মৃদু তাপদাহ, ৩৮ থেকে ৪০ ডিগ্রির মধ্যে হলে মাঝারি, ৪০ থেকে ৪২ ডিগ্রির মধ্যে হলে তীব্র এবং তাপমাত্রা ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি হলে তাকে অতি তীব্র তাপদাহ বলা হয়ে থাকে।

এর আগে আবহাওয়াবিদ আব্দুর রহমান খান দেশ রূপান্তরকে বলেছেন, চলতি মাসের ২৯-৩০ তারিখের দিকে বৃষ্টি অথবা বজ্রবৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা আছে। তখন তাপমাত্রাও কিছুটা কমবে। আগামী মে মাসের ১০-১২ তারিখের দিকে কালবৈশাখী ঝড় হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এ ছাড়া সাগরে নিম্নচাপেরও শঙ্কা রয়েছে।

মাসের শেষ দিকে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কার কথা জানিয়ে তিনি বলেন, ‘এ মাসের শেষ দিকে মধ্য বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপ সৃষ্টি হতে পারে। নিম্নচাপটি শক্তিশালী হয়ে ৩০ এপ্রিলের পর ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে। এরপর সেটি আগামী ৩ মে বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে।’

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :




তাপদাহ আরও দু-এক দিন, মাসের শেষে হতে পারে ঘূর্ণিঝড়

আপডেট সময় : ১১:১২:৪১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০১৯

নিজস্ব প্রতিবেদক |
রাজধানীসহ সারা দেশের উপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে মৃদু তাপদাহ। গরমে অতিষ্ঠ পুরো দেশবাসী। গত কয়েক দিনের মধ্যে বৃহস্পতিবার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। আরও দু-এক দিন এই তাপদাহ অব্যাহত থাকতে পারে এবং মাসের শেষদিকে ঘূর্ণিঝড়েরও শঙ্কার কথা জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

বৃহস্পতিবার বিকেল ৩টায় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় রাজশাহীতে ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এছাড়া ঢাকাতে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৭ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ বজলুর রশিদ দেশ রূপান্তরকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

তিনি বলেন, ‘শুক্রবারও তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে। তাপমাত্রা সামান্য বাড়তেও পারে। তাপপ্রবাহ মৃদু অবস্থা থেকে মাঝারি আকার ধারণ করতে পারে। তবে এটি দু একদিনের বেশি থাকবে না।’

আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, তাপমাত্রা ৩৬ থেকে ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে হলে মৃদু তাপদাহ, ৩৮ থেকে ৪০ ডিগ্রির মধ্যে হলে মাঝারি, ৪০ থেকে ৪২ ডিগ্রির মধ্যে হলে তীব্র এবং তাপমাত্রা ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি হলে তাকে অতি তীব্র তাপদাহ বলা হয়ে থাকে।

এর আগে আবহাওয়াবিদ আব্দুর রহমান খান দেশ রূপান্তরকে বলেছেন, চলতি মাসের ২৯-৩০ তারিখের দিকে বৃষ্টি অথবা বজ্রবৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা আছে। তখন তাপমাত্রাও কিছুটা কমবে। আগামী মে মাসের ১০-১২ তারিখের দিকে কালবৈশাখী ঝড় হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এ ছাড়া সাগরে নিম্নচাপেরও শঙ্কা রয়েছে।

মাসের শেষ দিকে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কার কথা জানিয়ে তিনি বলেন, ‘এ মাসের শেষ দিকে মধ্য বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপ সৃষ্টি হতে পারে। নিম্নচাপটি শক্তিশালী হয়ে ৩০ এপ্রিলের পর ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে। এরপর সেটি আগামী ৩ মে বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে।’