ঢাকা ১১:৫৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo মঙ্গল শোভাযাত্রা – তাসফিয়া ফারহানা ঐশী Logo সাস্টিয়ান ব্রাহ্মণবাড়িয়া এর ইফতার মাহফিল সম্পন্ন Logo কুবির চট্টগ্রাম স্টুডেন্টস ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশনের ইফতার ও পূর্নমিলনী Logo অধ্যাপক জহীর উদ্দিন আহমেদের মায়ের মৃত্যুতে শাবির মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও মুক্ত চিন্তা চর্চায় ঐক্যবদ্ধ শিক্ষকবৃন্দ পরিষদের শোক প্রকাশ Logo শাবির অধ্যাপক জহীর উদ্দিনের মায়ের মৃত্যুতে উপাচার্যের শোক প্রকাশ Logo বিশ কোটিতে গণপূর্তের প্রধান হওয়ার মিশনে ‘ছাত্রদল ক্যাডার প্রকৌশলী’! Logo দূর্নীতির রাক্ষস ফায়ার সার্ভিসের এডি আনোয়ার! Logo ঝড় ও শিলাবৃষ্টিতে ক্ষতি হওয়া শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ে অবকাঠামোর সংস্কার শুরু Logo বুয়েটে নিয়মতান্ত্রিক ছাত্র রাজনীতির দাবিতে শাবিপ্রবি ছাত্রলীগের মানববন্ধন Logo কুবি উপাচার্যের বক্তব্যের প্রমাণ দিতে শিক্ষক সমিতির সাত দিনের আল্টিমেটাম




প্রভাবশালী ও থানা ম্যানেজ করেই চলছে মাদক চোরাচালানীর গডফাদার ইলিয়াসের সম্রাজ্য

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১০:৩১:৩৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ২০ জানুয়ারী ২০২১ ১৩১ বার পড়া হয়েছে

বিশেষ প্রতিবেদক: পতেঙ্গা সহ চট্টগ্রামের চোরাচালান ও মাদকের এমন কোন খাত বা অপরাধের অলিগলি বাদ যায়নি যেখানে জড়িত নেই চোরাচালানী ও মাদক সিন্ডিকেটের গডফাদার ইলিয়াস ওরফে গাভী ইলিয়াস। শূন্য থেকে হয়েছেন শত শত কোটি টাকার মালিক। টাকার বিনিময় রাজনৈতিক প্রভাবশালীদের সাথে গড়ে তুলেছেন গভীর সখ্যতা। নিজেকে সরকারি দলের নেতা হিসেবে ও পরিচয় দিয়ে থাকেন চোরাচালানী ও অপরাধের এই গডফাদার।
অসংখ্যবার আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নিকট গ্রেপ্তারের পরও অবৈধ টাকার শক্তিতে আইনের অলিগলি দিয়ে বেরিয়ে এসে থানা পুলিশ ও স্থানীয় প্রভাবশালীদের ম্যানেজ করে ইলিয়াস তার অপরাধের সাম্রাজ্য বহাল তবিয়তে চালিয়ে যাচ্ছেন বলে অনুসন্ধানে জানা যায়। চোরাচালানী ও মাদক সিন্ডিকেটের প্রধান ইলিয়াস ওরফে গাভী ইলিয়াসের অপরাধের তথ্য উদঘাটনের দীর্ঘদিন অনুসন্ধান চালিয়ে জানা গেছে তার অপরাধ জগতের ভয়ঙ্কর সব তথ্য।
পতেঙ্গার পদ্মা, মেঘনা ও যমুনার তৈলের ডিপোগুলো ও তৎসংলগ্ন নদীতে তেল
চোরাচালনের সিন্ডিকেটের সাথে প্রত্যক্ষভাবে জড়িত থাকা সহ  মাদক ব্যবসা, চাঁদাবাজি, জমি দখল, সাগরে ডাকাতিসহ অসংখ্য অপরাধের অভিযোগে ইলিয়াসের বিরুদ্ধে বিরুদ্ধে থানায় রয়েছে ডজন খানেক মামলা এবং অসংখ্য অভিযোগ। স্থানীয় রাজনৈতিক প্রভাবশালী মহল এবং পুলিশকে ম্যানেজ করে চলছে ইলিয়াসের অপরাধ সম্রাজ্য।
পতেঙ্গা সমূদ্রে তার রয়েছে তার  অবৈধ ফাড়ের ব্যবসা। ফাড়ের ব্যবসায় জেলেদের বৈধতা থাকলেও মুলত ইলিয়াস তার ক্ষমতা বলে সাগরের ফাড় গুলে জোড় করে  দখল করে নিয়েছে বলে জানা গেছে। ইলিশ মৌসুমে প্রতি মাছ ধরার বোট হতে পঞ্চাশ হাজার টাকা করে চাঁদা আদায় করার অভিযোগও রয়েছে তার বিরুদ্ধে।  ভুক্তভোগি ওইসব জেলেরা বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ দেয়ার পরও কোনো প্রতিকার পায়নি।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, পতেঙ্গার চোরাচালান সাম্রাজ্যের সম্রাট ইলিয়াস তার ফাড়ের ব্যবসার আড়াঁলে গঠিত নিজস্ব বাহিনীর মাধ্যমে জাহাজ থেকে চোরা মালের পাশাপাশি ইয়াবা চালান খালাশ করেন বলে জানা গেছে।
মো. ইলিয়াস চট্টগ্রামের পতেঙ্গার দক্ষিণ পাড়া কোনার দোকান এলাকার নাগর আলীর নতুন বাড়ির মৃত হোসেন আহম্মদের ছেলে। অবৈধ টাকার শক্তিতে পতেঙ্গা এলাকার রাজনীতিতে ইলিয়াসের রয়েছে ব্যাপক অধিপত্য।  প্রার্থীও থাকে বলে অনুসন্ধানে জানা যায়। ইলিয়াসের নিজ অফিসে হরহামেশাই দেখা মেলে পতেঙ্গার রাজনৈতিক প্রভাবশালী মহলের নেতৃস্থানীয়দের। যেসব অন্তরঙ্গ মুহূর্তের অসংখ্য চিত্র রয়েছে অনুসন্ধানী প্রতিবেদনের কাছে। মোহাম্মদ ইলিয়াছ নিজেকে রাজনৈতিক দলের নেতা হিসেবে পরিচয় দিয়ে থাকেন কখনো কখনো। অসংখ্য স্থানে তিনি পতেঙ্গা থানা সৈনিক লীগের থানা সভাপতি হিসেবে নিজের পরিচয় দিয়েছেন বলে জানা গেছে। তবে সৈনিক লীগের কেন্দ্রীয় দপ্তরে যোগাযোগ করা হলে তারা জানান ইলিয়াছ তাদের দলের কেউ নন। এবং কোন কমিটিতেও তিনি নেই ।
তথ্য সূত্র ও মামলার এজাহার থেকে জানা যায়, অবৈধ ২ টন গম সহ গত ২১ সেপ্টেম্বর রাতে আপনার বোট আটক করে নৌ পুলিশ, ২২ সেপ্টেম্বর কর্ণফুলী থানায় মামলা করা হয়। মামলা নং ২৪,ধারা ৪১৩, দ:বি। এজাহারে আসামি ১০ জন, অজ্ঞাত ২০/৩০ জন। মামলায় আসামিদের নাম- ১/ রুস্তম ২/ ইলিয়াস প্রকাশ গাভী ৩/ নুর বক্স ৪/ ইলিয়াস মেম্বার ৫/ তুষার প্রমুখ। ইলয়াসের  আপন ভাই হলেন রুস্তম।
১৯৯১ সালে  ডাকাতির সময় এক ব্যবসায়ীক কুপিয়ে হত্যার অভিযোগে দীর্ঘ ৭ বছর ধরে জেল খেয়েছেন তিনি । ১৯৯৮ সালে একই এলাকায় আবারও কুপিয়ে হত্যা করেন ইপিজেড বন্দরটিলা এলাকার এক ব্যবসায়ীকে। ওই মামলায় ওই মামলায় আপনার দুই বছর জেল হয়। ২০১৫ সালের ১৯ ডিসেম্বর সাগরে বোট ডাকাতির করার সময় হাতেনাতে ইলিয়াস বাহিনী কোস্টগার্ডের হাতে ধরা পড়েছিল।
পতেঙ্গা কর্ণফুলীতে আমদানী পণ্য চুরাইয়ে সিন্ডিকেট এতটাই শক্তিশালী যে কোনো শক্তি তাকে দমাতে পারে না।  কিছুদিন আগেই স্ক্র‍্যাপ সহ আটক হয়েছে ইলিয়াস ও তার বাহিনীর সদস্যরা।
এতসব ভয়ঙ্কর অপরাধের অভিযোগ থাকার পরও পতেঙ্গার স্থানীয় রাজনীতি অসামাজিক সব ধরনের কর্মকাণ্ডে সরব এই চোরাকারবারি ও মাদক ব্যবসার মহারাজা ইলিয়াস।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় একটি সূত্র জানান ইলিয়াস স্থানীয় থানা পুলিশকে প্রতিমাসে ২০ লাখ টাকার মাসোয়ারার বিনিময় তার অপরাধ সম্রাজ্য চালিয়ে যাচ্ছেন। থানা পুলিশ ব্যতীত পতেঙ্গা ৪১ নং ওয়ার্ডের আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক এর সাথে তার ঘনিষ্ট সম্পর্ক রয়েছে বলেও জানা গেছে।
ইতিমধ্যেই ইলিয়াসের মাদক ব্যবসা চোরাকারবারি সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন স্থানীয় জেলেরা।

চোরাকারবারী মাদক সম্রাট ইলিয়াস ও তার অপরাধের বিস্তারিত তথ্য এবং স্থানীয় প্রশাসন, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, দুদক ও সংশ্লিষ্ট সকলের বক্তব্যসহ বিস্তারিত থাকবে অনুসন্ধান প্রতিবেদন এর দ্বিতীয় পর্বে…..

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :




প্রভাবশালী ও থানা ম্যানেজ করেই চলছে মাদক চোরাচালানীর গডফাদার ইলিয়াসের সম্রাজ্য

আপডেট সময় : ১০:৩১:৩৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ২০ জানুয়ারী ২০২১

বিশেষ প্রতিবেদক: পতেঙ্গা সহ চট্টগ্রামের চোরাচালান ও মাদকের এমন কোন খাত বা অপরাধের অলিগলি বাদ যায়নি যেখানে জড়িত নেই চোরাচালানী ও মাদক সিন্ডিকেটের গডফাদার ইলিয়াস ওরফে গাভী ইলিয়াস। শূন্য থেকে হয়েছেন শত শত কোটি টাকার মালিক। টাকার বিনিময় রাজনৈতিক প্রভাবশালীদের সাথে গড়ে তুলেছেন গভীর সখ্যতা। নিজেকে সরকারি দলের নেতা হিসেবে ও পরিচয় দিয়ে থাকেন চোরাচালানী ও অপরাধের এই গডফাদার।
অসংখ্যবার আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নিকট গ্রেপ্তারের পরও অবৈধ টাকার শক্তিতে আইনের অলিগলি দিয়ে বেরিয়ে এসে থানা পুলিশ ও স্থানীয় প্রভাবশালীদের ম্যানেজ করে ইলিয়াস তার অপরাধের সাম্রাজ্য বহাল তবিয়তে চালিয়ে যাচ্ছেন বলে অনুসন্ধানে জানা যায়। চোরাচালানী ও মাদক সিন্ডিকেটের প্রধান ইলিয়াস ওরফে গাভী ইলিয়াসের অপরাধের তথ্য উদঘাটনের দীর্ঘদিন অনুসন্ধান চালিয়ে জানা গেছে তার অপরাধ জগতের ভয়ঙ্কর সব তথ্য।
পতেঙ্গার পদ্মা, মেঘনা ও যমুনার তৈলের ডিপোগুলো ও তৎসংলগ্ন নদীতে তেল
চোরাচালনের সিন্ডিকেটের সাথে প্রত্যক্ষভাবে জড়িত থাকা সহ  মাদক ব্যবসা, চাঁদাবাজি, জমি দখল, সাগরে ডাকাতিসহ অসংখ্য অপরাধের অভিযোগে ইলিয়াসের বিরুদ্ধে বিরুদ্ধে থানায় রয়েছে ডজন খানেক মামলা এবং অসংখ্য অভিযোগ। স্থানীয় রাজনৈতিক প্রভাবশালী মহল এবং পুলিশকে ম্যানেজ করে চলছে ইলিয়াসের অপরাধ সম্রাজ্য।
পতেঙ্গা সমূদ্রে তার রয়েছে তার  অবৈধ ফাড়ের ব্যবসা। ফাড়ের ব্যবসায় জেলেদের বৈধতা থাকলেও মুলত ইলিয়াস তার ক্ষমতা বলে সাগরের ফাড় গুলে জোড় করে  দখল করে নিয়েছে বলে জানা গেছে। ইলিশ মৌসুমে প্রতি মাছ ধরার বোট হতে পঞ্চাশ হাজার টাকা করে চাঁদা আদায় করার অভিযোগও রয়েছে তার বিরুদ্ধে।  ভুক্তভোগি ওইসব জেলেরা বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ দেয়ার পরও কোনো প্রতিকার পায়নি।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, পতেঙ্গার চোরাচালান সাম্রাজ্যের সম্রাট ইলিয়াস তার ফাড়ের ব্যবসার আড়াঁলে গঠিত নিজস্ব বাহিনীর মাধ্যমে জাহাজ থেকে চোরা মালের পাশাপাশি ইয়াবা চালান খালাশ করেন বলে জানা গেছে।
মো. ইলিয়াস চট্টগ্রামের পতেঙ্গার দক্ষিণ পাড়া কোনার দোকান এলাকার নাগর আলীর নতুন বাড়ির মৃত হোসেন আহম্মদের ছেলে। অবৈধ টাকার শক্তিতে পতেঙ্গা এলাকার রাজনীতিতে ইলিয়াসের রয়েছে ব্যাপক অধিপত্য।  প্রার্থীও থাকে বলে অনুসন্ধানে জানা যায়। ইলিয়াসের নিজ অফিসে হরহামেশাই দেখা মেলে পতেঙ্গার রাজনৈতিক প্রভাবশালী মহলের নেতৃস্থানীয়দের। যেসব অন্তরঙ্গ মুহূর্তের অসংখ্য চিত্র রয়েছে অনুসন্ধানী প্রতিবেদনের কাছে। মোহাম্মদ ইলিয়াছ নিজেকে রাজনৈতিক দলের নেতা হিসেবে পরিচয় দিয়ে থাকেন কখনো কখনো। অসংখ্য স্থানে তিনি পতেঙ্গা থানা সৈনিক লীগের থানা সভাপতি হিসেবে নিজের পরিচয় দিয়েছেন বলে জানা গেছে। তবে সৈনিক লীগের কেন্দ্রীয় দপ্তরে যোগাযোগ করা হলে তারা জানান ইলিয়াছ তাদের দলের কেউ নন। এবং কোন কমিটিতেও তিনি নেই ।
তথ্য সূত্র ও মামলার এজাহার থেকে জানা যায়, অবৈধ ২ টন গম সহ গত ২১ সেপ্টেম্বর রাতে আপনার বোট আটক করে নৌ পুলিশ, ২২ সেপ্টেম্বর কর্ণফুলী থানায় মামলা করা হয়। মামলা নং ২৪,ধারা ৪১৩, দ:বি। এজাহারে আসামি ১০ জন, অজ্ঞাত ২০/৩০ জন। মামলায় আসামিদের নাম- ১/ রুস্তম ২/ ইলিয়াস প্রকাশ গাভী ৩/ নুর বক্স ৪/ ইলিয়াস মেম্বার ৫/ তুষার প্রমুখ। ইলয়াসের  আপন ভাই হলেন রুস্তম।
১৯৯১ সালে  ডাকাতির সময় এক ব্যবসায়ীক কুপিয়ে হত্যার অভিযোগে দীর্ঘ ৭ বছর ধরে জেল খেয়েছেন তিনি । ১৯৯৮ সালে একই এলাকায় আবারও কুপিয়ে হত্যা করেন ইপিজেড বন্দরটিলা এলাকার এক ব্যবসায়ীকে। ওই মামলায় ওই মামলায় আপনার দুই বছর জেল হয়। ২০১৫ সালের ১৯ ডিসেম্বর সাগরে বোট ডাকাতির করার সময় হাতেনাতে ইলিয়াস বাহিনী কোস্টগার্ডের হাতে ধরা পড়েছিল।
পতেঙ্গা কর্ণফুলীতে আমদানী পণ্য চুরাইয়ে সিন্ডিকেট এতটাই শক্তিশালী যে কোনো শক্তি তাকে দমাতে পারে না।  কিছুদিন আগেই স্ক্র‍্যাপ সহ আটক হয়েছে ইলিয়াস ও তার বাহিনীর সদস্যরা।
এতসব ভয়ঙ্কর অপরাধের অভিযোগ থাকার পরও পতেঙ্গার স্থানীয় রাজনীতি অসামাজিক সব ধরনের কর্মকাণ্ডে সরব এই চোরাকারবারি ও মাদক ব্যবসার মহারাজা ইলিয়াস।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় একটি সূত্র জানান ইলিয়াস স্থানীয় থানা পুলিশকে প্রতিমাসে ২০ লাখ টাকার মাসোয়ারার বিনিময় তার অপরাধ সম্রাজ্য চালিয়ে যাচ্ছেন। থানা পুলিশ ব্যতীত পতেঙ্গা ৪১ নং ওয়ার্ডের আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক এর সাথে তার ঘনিষ্ট সম্পর্ক রয়েছে বলেও জানা গেছে।
ইতিমধ্যেই ইলিয়াসের মাদক ব্যবসা চোরাকারবারি সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন স্থানীয় জেলেরা।

চোরাকারবারী মাদক সম্রাট ইলিয়াস ও তার অপরাধের বিস্তারিত তথ্য এবং স্থানীয় প্রশাসন, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, দুদক ও সংশ্লিষ্ট সকলের বক্তব্যসহ বিস্তারিত থাকবে অনুসন্ধান প্রতিবেদন এর দ্বিতীয় পর্বে…..