ঢাকা ০৯:৪২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo মানসম্পন্ন শিক্ষা নিশ্চিত করা আমাদের অঙ্গীকারঃ ড. তৌফিক রহমান চৌধুরী  Logo মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটির নতুন বাসের উদ্বোধন Logo মানসম্পন্ন শিক্ষা নিশ্চিত করতে শিক্ষকদের ভূমিকা অগ্রগণ্য: ভিসি প্রফেসর ড. মোহাম্মদ জহিরুল হক Logo মঙ্গল শোভাযাত্রা – তাসফিয়া ফারহানা ঐশী Logo সাস্টিয়ান ব্রাহ্মণবাড়িয়া এর ইফতার মাহফিল সম্পন্ন Logo কুবির চট্টগ্রাম স্টুডেন্টস ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশনের ইফতার ও পূর্নমিলনী Logo অধ্যাপক জহীর উদ্দিন আহমেদের মায়ের মৃত্যুতে শাবির মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও মুক্ত চিন্তা চর্চায় ঐক্যবদ্ধ শিক্ষকবৃন্দ পরিষদের শোক প্রকাশ Logo শাবির অধ্যাপক জহীর উদ্দিনের মায়ের মৃত্যুতে উপাচার্যের শোক প্রকাশ Logo বিশ কোটিতে গণপূর্তের প্রধান হওয়ার মিশনে ‘ছাত্রদল ক্যাডার প্রকৌশলী’! Logo দূর্নীতির রাক্ষস ফায়ার সার্ভিসের এডি আনোয়ার!




ডিজিটাল সনদে পণ্য খালাস দিচ্ছে না বেনাপোল কাস্টম

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১০:২৩:০৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২২ জুলাই ২০২০ ৭৭ বার পড়া হয়েছে

উপজেলা প্রতিনিধি বেনাপোল (যশোর);

দক্ষিণ এশীয় মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির (সাফটা) আওতায় ইস্যুকৃত সার্টিফিকেট অব অরজিনের (উদ্যোক্তা সনদ) ডিজিটাল স্বাক্ষর কপি গ্রহণ না করায় দেশের সর্ববৃহৎ স্থলবন্দর বেনাপোল কাস্টমসে অনেক পণ্য চালান আটকা পড়ে আছে।

২১ দিন পার হলেও এ ব্যাপারে কার্যকরী ব্যবস্থা নেয়নি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) ও ভারতীয় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। সময় বৃদ্ধি না করার ফলে ১ জুলাই থেকে সাফটা চুক্তির অধীনে আমদানিকৃত পণ্য ডিজিটাল স্বাক্ষর কপি দিয়ে ছাড় দিচ্ছে না বেনাপোল কাস্টম কর্তৃপক্ষ। ফলে দেশের বিভিন্ন শিল্পপ্রতিষ্ঠানের ও বাণিজ্যিক আমদানিকারকরা আমদানিকৃত এসব পণ্য চালান খালাস করতে না পেরে আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়েছে।

মহামারি করোনাভাইরাসের কারণে একদিকে ব্যবসা প্রায় বন্ধের পথে অন্যদিকে আমদানি পণ্য খালাস করতে না পেরে দিন দিন বন্দরের গুদাম ভাড়া বেড়েই চলছে আমদানিকারকদের। এর সঙ্গে রয়েছে ঈদের ছুটি। আমদানিকৃত এসব পণ্য চালান কবে ছাড় হবে তা নিয়ে দুশ্চিন্তায় রয়েছেন আমদানিকারকরা।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, দক্ষিণ এশীয় মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির (সাফটা) আওতায় পণ্য আমদানিতে বেশ কিছু শর্ত রয়েছে। এর মধ্যে অন্যতম হলো যে দেশ থেকে পণ্য আসবে সে দেশের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের স্বাক্ষরযুক্ত মূল কপি আমদানিকারককে স্ব স্ব কাস্টমস হাউসে অন্যান্য কাগজপত্রের সঙ্গে জমা দিতে হবে। সেই সঙ্গে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের অনলাইনেও একটি স্বাক্ষরযুক্ত কপি পাঠাতে হবে। এতদিন এভাবে পণ্য চালান খালাস হচ্ছিল কাস্টমস হাউস থেকে।

কিন্তুু করোনাভাইরাসের কারণে বর্তমানে বিভিন্ন অফিস-আদালতের কার্যক্রম চলছে অনলাইনে। সে কারণে ভারতীয় বাণিজ্য মন্ত্রণালয় গত ৭ এপ্রিল একটি চিঠি দিয়ে সে দেশ থেকে ইস্যুকৃত সার্টিফিকেট অব অরজিনে ডিজিটাল স্বাক্ষরযুক্ত অথবা স্বাক্ষরবিহীন ইলেকট্রিক্যালি গ্রহণ করতে অনুরোধ জানায়। ৩০ জুন পর্যন্ত এভাবে কার্যক্রম চালাতে চিঠিতে উল্লেখ করা হয়। সেই চিঠির আলোকে বাংলাদেশের বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ২৭ এপ্রিল এক চিঠিতে বিষয়টি জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে জানায়।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের দ্বিতীয় সচিব (কাস্টমস : আন্তর্জাতিক বাণিজ্য ও চুক্তি) আকতার হোসেন স্বাক্ষরিত সব কাস্টমস হাউসে পাঠানো চিঠিতে বলা হয়, বর্তমানে করোনাভাইরাসের প্রার্দুভাবের কারণে দাফতরিক কার্যক্রম সীমিত বা বন্ধ থাকায় কোনো কোনো দেশ সাফটা চুক্তির আওতায় মূল সার্টিফিকেট অব অরজিন ইস্যু করতে পারছে না। এর পরিবর্তে ডিজিটাল স্বাক্ষরযুক্ত অথবা স্বাক্ষরবিহীন সার্টিফিকেট অব অরজিন ইলেকট্রিক্যালি ইস্যু করা হচ্ছে। করোনা পরিস্থিতিতে সাফটা চুক্তির আওতায় শুল্কায়নকালে মূল সার্টিফিকেট অব অরজিন জমা না দিয়ে এর পরিবর্তে ডিজিটাল স্বাক্ষরযুক্ত অথবা স্বাক্ষরবিহীন সার্টিফিকেট অব অরজিন গ্রহণপূর্বক পণ্য চালান সাময়িক শুল্কায়ন করে খালাস দেয়ার অনুরোধ করা যাচ্ছে। একই চিঠিতে বলা হয়, এই আদেশের কার্যকারিতা ৩০ জুন পর্যন্ত কার্যকর থাকবে।

এই চিঠির আলোকে ৩০ জুনের মধ্যে ইস্যুকৃত সার্টিফিকেট অব অরজিনের মাধ্যমে পণ্য চালান খালাস হচ্ছিল। ৩০ জুনের পর ইস্যুকৃত কোনো সার্টিফিকেট অব অরজিন কাস্টমস কর্তৃপক্ষ গ্রহণ করছে না। ফলে আমদানিকারক ও সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট পণ্য খালাসে মারাত্মক হয়রানির শিকার হচ্ছে। ইতোমধ্যে ভারত থেকে আমদানিকৃত বেশ কিছু পণ্য বেনাপাল বন্দরে আটকে আছে। ফলে বিভিন্ন আমদানিকারকরা আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে বেনাপোল কাস্টমস হাউসের এক কর্মকর্তা জানান, এটি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্ত। ভারতীয় বাণিজ্য মন্ত্রণালয় যদি সময় বাড়ানোর অনুরোধ জানায় অবশ্যই করোনা মহামারিতে সময় বৃদ্ধি করে বাংলাদেশ বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এনবিআরকে একটি চিঠি দিলে এনবিআর সময় বাড়িয়ে দেবে। যেহেতু বাণিজ্য মন্ত্রণালয় একটি তারিখ নির্দিষ্ট করে দিয়েছে এবং তারই আলোকে এনবিআর ওই চিঠি ইস্যু করেছে। এ ব্যাপারে আমাদের কিছুই করার নেই।

বেনাপোল সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মফিজুর রহমান সজন বলেন, বিষয়টি নিয়ে একাধিকবার বেনাপোল কাস্টমস কমিশনারের সঙ্গে কথা বলেছি। এনবিআরের চিঠিতে স্পষ্ট করে ৩০ জুন পর্যন্ত সময়সীমা বেঁধে দেয়া আছে। এখন আমদানিকারক বা রফতানিকারক কিংবা এফবিসিসিআই যদি বিষয়টি নিয়ে হস্তক্ষেপ করে তাহলে দ্রুত সমাধান হয়ে যাবে। ভারতের অনেক স্থানে এখনও লকডাউন। সে কারণে অফিস বন্ধ। তাই সময় বাড়ানো প্রয়োজন।

মফিজুর রহমান সজন আরও বলেন, সর্বশেষ আমাদের অ্যাসোসিয়েশনের মাধ্যমে ২০ জুলাই ভারতীয় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে ডেপুটি ডিরেক্টর জেনারেল, ঢাকাস্থ ভারতীয় হাইকমিশনার ও কলকাতাস্থ বাংলাদেশ হাইকমিশনের ডেপুটি হাইকমিশনারকে বিষয়টি সমাধানের জন্য ই-মেইলে চিঠি পাঠানো হয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :




ডিজিটাল সনদে পণ্য খালাস দিচ্ছে না বেনাপোল কাস্টম

আপডেট সময় : ১০:২৩:০৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২২ জুলাই ২০২০

উপজেলা প্রতিনিধি বেনাপোল (যশোর);

দক্ষিণ এশীয় মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির (সাফটা) আওতায় ইস্যুকৃত সার্টিফিকেট অব অরজিনের (উদ্যোক্তা সনদ) ডিজিটাল স্বাক্ষর কপি গ্রহণ না করায় দেশের সর্ববৃহৎ স্থলবন্দর বেনাপোল কাস্টমসে অনেক পণ্য চালান আটকা পড়ে আছে।

২১ দিন পার হলেও এ ব্যাপারে কার্যকরী ব্যবস্থা নেয়নি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) ও ভারতীয় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। সময় বৃদ্ধি না করার ফলে ১ জুলাই থেকে সাফটা চুক্তির অধীনে আমদানিকৃত পণ্য ডিজিটাল স্বাক্ষর কপি দিয়ে ছাড় দিচ্ছে না বেনাপোল কাস্টম কর্তৃপক্ষ। ফলে দেশের বিভিন্ন শিল্পপ্রতিষ্ঠানের ও বাণিজ্যিক আমদানিকারকরা আমদানিকৃত এসব পণ্য চালান খালাস করতে না পেরে আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়েছে।

মহামারি করোনাভাইরাসের কারণে একদিকে ব্যবসা প্রায় বন্ধের পথে অন্যদিকে আমদানি পণ্য খালাস করতে না পেরে দিন দিন বন্দরের গুদাম ভাড়া বেড়েই চলছে আমদানিকারকদের। এর সঙ্গে রয়েছে ঈদের ছুটি। আমদানিকৃত এসব পণ্য চালান কবে ছাড় হবে তা নিয়ে দুশ্চিন্তায় রয়েছেন আমদানিকারকরা।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, দক্ষিণ এশীয় মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির (সাফটা) আওতায় পণ্য আমদানিতে বেশ কিছু শর্ত রয়েছে। এর মধ্যে অন্যতম হলো যে দেশ থেকে পণ্য আসবে সে দেশের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের স্বাক্ষরযুক্ত মূল কপি আমদানিকারককে স্ব স্ব কাস্টমস হাউসে অন্যান্য কাগজপত্রের সঙ্গে জমা দিতে হবে। সেই সঙ্গে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের অনলাইনেও একটি স্বাক্ষরযুক্ত কপি পাঠাতে হবে। এতদিন এভাবে পণ্য চালান খালাস হচ্ছিল কাস্টমস হাউস থেকে।

কিন্তুু করোনাভাইরাসের কারণে বর্তমানে বিভিন্ন অফিস-আদালতের কার্যক্রম চলছে অনলাইনে। সে কারণে ভারতীয় বাণিজ্য মন্ত্রণালয় গত ৭ এপ্রিল একটি চিঠি দিয়ে সে দেশ থেকে ইস্যুকৃত সার্টিফিকেট অব অরজিনে ডিজিটাল স্বাক্ষরযুক্ত অথবা স্বাক্ষরবিহীন ইলেকট্রিক্যালি গ্রহণ করতে অনুরোধ জানায়। ৩০ জুন পর্যন্ত এভাবে কার্যক্রম চালাতে চিঠিতে উল্লেখ করা হয়। সেই চিঠির আলোকে বাংলাদেশের বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ২৭ এপ্রিল এক চিঠিতে বিষয়টি জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে জানায়।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের দ্বিতীয় সচিব (কাস্টমস : আন্তর্জাতিক বাণিজ্য ও চুক্তি) আকতার হোসেন স্বাক্ষরিত সব কাস্টমস হাউসে পাঠানো চিঠিতে বলা হয়, বর্তমানে করোনাভাইরাসের প্রার্দুভাবের কারণে দাফতরিক কার্যক্রম সীমিত বা বন্ধ থাকায় কোনো কোনো দেশ সাফটা চুক্তির আওতায় মূল সার্টিফিকেট অব অরজিন ইস্যু করতে পারছে না। এর পরিবর্তে ডিজিটাল স্বাক্ষরযুক্ত অথবা স্বাক্ষরবিহীন সার্টিফিকেট অব অরজিন ইলেকট্রিক্যালি ইস্যু করা হচ্ছে। করোনা পরিস্থিতিতে সাফটা চুক্তির আওতায় শুল্কায়নকালে মূল সার্টিফিকেট অব অরজিন জমা না দিয়ে এর পরিবর্তে ডিজিটাল স্বাক্ষরযুক্ত অথবা স্বাক্ষরবিহীন সার্টিফিকেট অব অরজিন গ্রহণপূর্বক পণ্য চালান সাময়িক শুল্কায়ন করে খালাস দেয়ার অনুরোধ করা যাচ্ছে। একই চিঠিতে বলা হয়, এই আদেশের কার্যকারিতা ৩০ জুন পর্যন্ত কার্যকর থাকবে।

এই চিঠির আলোকে ৩০ জুনের মধ্যে ইস্যুকৃত সার্টিফিকেট অব অরজিনের মাধ্যমে পণ্য চালান খালাস হচ্ছিল। ৩০ জুনের পর ইস্যুকৃত কোনো সার্টিফিকেট অব অরজিন কাস্টমস কর্তৃপক্ষ গ্রহণ করছে না। ফলে আমদানিকারক ও সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট পণ্য খালাসে মারাত্মক হয়রানির শিকার হচ্ছে। ইতোমধ্যে ভারত থেকে আমদানিকৃত বেশ কিছু পণ্য বেনাপাল বন্দরে আটকে আছে। ফলে বিভিন্ন আমদানিকারকরা আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে বেনাপোল কাস্টমস হাউসের এক কর্মকর্তা জানান, এটি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্ত। ভারতীয় বাণিজ্য মন্ত্রণালয় যদি সময় বাড়ানোর অনুরোধ জানায় অবশ্যই করোনা মহামারিতে সময় বৃদ্ধি করে বাংলাদেশ বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এনবিআরকে একটি চিঠি দিলে এনবিআর সময় বাড়িয়ে দেবে। যেহেতু বাণিজ্য মন্ত্রণালয় একটি তারিখ নির্দিষ্ট করে দিয়েছে এবং তারই আলোকে এনবিআর ওই চিঠি ইস্যু করেছে। এ ব্যাপারে আমাদের কিছুই করার নেই।

বেনাপোল সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মফিজুর রহমান সজন বলেন, বিষয়টি নিয়ে একাধিকবার বেনাপোল কাস্টমস কমিশনারের সঙ্গে কথা বলেছি। এনবিআরের চিঠিতে স্পষ্ট করে ৩০ জুন পর্যন্ত সময়সীমা বেঁধে দেয়া আছে। এখন আমদানিকারক বা রফতানিকারক কিংবা এফবিসিসিআই যদি বিষয়টি নিয়ে হস্তক্ষেপ করে তাহলে দ্রুত সমাধান হয়ে যাবে। ভারতের অনেক স্থানে এখনও লকডাউন। সে কারণে অফিস বন্ধ। তাই সময় বাড়ানো প্রয়োজন।

মফিজুর রহমান সজন আরও বলেন, সর্বশেষ আমাদের অ্যাসোসিয়েশনের মাধ্যমে ২০ জুলাই ভারতীয় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে ডেপুটি ডিরেক্টর জেনারেল, ঢাকাস্থ ভারতীয় হাইকমিশনার ও কলকাতাস্থ বাংলাদেশ হাইকমিশনের ডেপুটি হাইকমিশনারকে বিষয়টি সমাধানের জন্য ই-মেইলে চিঠি পাঠানো হয়েছে।