ঢাকা ০৮:০১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo বুড়িচংয়ে আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভায় সাংবাদিকদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা ইউএনও’র! Logo ইবি উপাচার্যকে ১০লাখ ঘুষ প্রস্তাব এক তরুনীর! Logo মামলায় জর্জরিত কুলাউড়ার ছাত্রদল নেতা মিতুল পালিয়ে আছেন প্রবাসে Logo ২৫ মার্চ গণহত্যা দিবসে মোমবাতি প্রজ্জ্বলনের মধ্য দিয়ে শাবি ছাত্রলীগের কার্যক্রম শুরু Logo থিয়েটার কুবির ইফতার মাহফিল Logo রাজধানীর শান্তিনগর বাজার নিয়ে শত কোটি টাকার লুটপাট Logo ঢাবির সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. জিয়া রহমানের মৃত্যুতে শাবি শিক্ষক সমিতির শোক Logo ঢাবি শিক্ষক ড. জিয়া রহমানের মৃত্যুতে শাবি উপাচার্যের শোক প্রকাশ Logo ময়মনসিংহ স্টুডেন্টস এসোসিয়েশনের নতুন সভাপতি সজীব, সম্পাদক আশিক Logo পুরান ঢাকায় জুতার কারখানার আগুন




রাষ্ট্রকে এগিয়ে নিতে গণমাধ্যমের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ: তথ্যমন্ত্রী

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৫:৫৬:১৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ৩ মে ২০২০ ৯১ বার পড়া হয়েছে

অনলাইন রিপোর্ট | 

তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘রাষ্ট্রকে এগিয়ে নেয়া এবং বহুমাত্রিক সমাজ বিনির্মাণে মুক্ত, স্বাধীন ও দায়িত্বশীল গণমাধ্যমের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। গণমাধ্যমের স্বাধীনতা যেমন প্রয়োজন, একই সঙ্গে সম্মিলিত দায়িত্বশীলতাও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।’

রোববার (৩ মে) বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস উপলক্ষে সচিবালয়ে নিজ দপ্তর থেকে অনলাইনে দেয়া বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
গণমাধ্যমের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সবাইকে আন্তরিক অভিনন্দন জানিয়ে হাছান মাহমুদ বলেন, ‘বাংলাদেশে সাংবাদিকরা এবং গণমাধ্যমের সঙ্গে যারা যুক্ত, তারা এই করোনাভাইরাস পরিস্থিতির মধ্যে অত্যন্ত ঝুঁকি নিয়ে কাজ করছেন। ইতোমধ্যেই আমাদের একজন সাংবাদিক বন্ধু হুমায়ুন কবীর খোকন দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মর্মান্তিকভাবে মারা গেছেন। আমি তার বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা করছি। একই সঙ্গে অনেক সাংবাদিক বন্ধু যারা করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন তারা যাতে দ্রুত আরোগ্য লাভ করেন, মহান সৃষ্টিকর্তার কাছে সেই প্রার্থনা করছি।’
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের সরকার গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও অবাধ এবং মুক্ত গণমাধ্যমে বিশ্বাস করে। সেই কারণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০০৯ সালে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পাওয়ার পর বাংলাদেশে গণমাধ্যমের ব্যাপক বিস্তৃতি ঘটেছে। ২০০৯ সালে দৈনিক পত্রিকার সংখ্যা ছিল ৪৪৫টি, ২০২০ সালে এখন দৈনিক পত্রিকার সংখ্যা এক হাজার ২৯৪টি। ২০০৯ সালে সাপ্তাহিক পত্রিকার সংখ্যা ছিল ২০৮টি, এখন সেটি এক হাজার ২০৮টি।’
ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ‘রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন ২০০৯ সালে ছিল দুটি, এখন রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন চারটি। বেসরকারি টেলিভিশন ২০০৯ সালের শুরুতে ছিল ১০টি আর এখন ৪৫টি বেসরকারি টেলিভিশনের অনুমোদন দেয়া হয়েছে। এফএম বেতার ২০০৯ সালে একটিও ছিল না, এখন ২৪টি এফএম বেতার কেন্দ্রের অনুমোদন দেয়া হয়েছে, যার মধ্যে বেশির ভাগ সম্প্রচারে আছে। কমিউনিটি রেডিও ২০০৯ সালে একটিও ছিল না, এখন ৩২টি কমিউনিটি রেডিও অনুমোদন দেয়া আছে, তার মধ্যে অনেকগুলো সম্প্রচারে আছে। এই পরিসংখ্যানই বলে যে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং তার সরকার গণমাধ্যমের অবাধ বিস্তৃতি এবং স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে। সেই কারণেই গত ১১ বছরে বাংলাদেশে গণমাধ্যমের ব্যাপক বিস্তৃতি ঘটেছে।’

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :




রাষ্ট্রকে এগিয়ে নিতে গণমাধ্যমের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ: তথ্যমন্ত্রী

আপডেট সময় : ০৫:৫৬:১৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ৩ মে ২০২০

অনলাইন রিপোর্ট | 

তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘রাষ্ট্রকে এগিয়ে নেয়া এবং বহুমাত্রিক সমাজ বিনির্মাণে মুক্ত, স্বাধীন ও দায়িত্বশীল গণমাধ্যমের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। গণমাধ্যমের স্বাধীনতা যেমন প্রয়োজন, একই সঙ্গে সম্মিলিত দায়িত্বশীলতাও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।’

রোববার (৩ মে) বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস উপলক্ষে সচিবালয়ে নিজ দপ্তর থেকে অনলাইনে দেয়া বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
গণমাধ্যমের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সবাইকে আন্তরিক অভিনন্দন জানিয়ে হাছান মাহমুদ বলেন, ‘বাংলাদেশে সাংবাদিকরা এবং গণমাধ্যমের সঙ্গে যারা যুক্ত, তারা এই করোনাভাইরাস পরিস্থিতির মধ্যে অত্যন্ত ঝুঁকি নিয়ে কাজ করছেন। ইতোমধ্যেই আমাদের একজন সাংবাদিক বন্ধু হুমায়ুন কবীর খোকন দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মর্মান্তিকভাবে মারা গেছেন। আমি তার বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা করছি। একই সঙ্গে অনেক সাংবাদিক বন্ধু যারা করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন তারা যাতে দ্রুত আরোগ্য লাভ করেন, মহান সৃষ্টিকর্তার কাছে সেই প্রার্থনা করছি।’
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের সরকার গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও অবাধ এবং মুক্ত গণমাধ্যমে বিশ্বাস করে। সেই কারণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০০৯ সালে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পাওয়ার পর বাংলাদেশে গণমাধ্যমের ব্যাপক বিস্তৃতি ঘটেছে। ২০০৯ সালে দৈনিক পত্রিকার সংখ্যা ছিল ৪৪৫টি, ২০২০ সালে এখন দৈনিক পত্রিকার সংখ্যা এক হাজার ২৯৪টি। ২০০৯ সালে সাপ্তাহিক পত্রিকার সংখ্যা ছিল ২০৮টি, এখন সেটি এক হাজার ২০৮টি।’
ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ‘রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন ২০০৯ সালে ছিল দুটি, এখন রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন চারটি। বেসরকারি টেলিভিশন ২০০৯ সালের শুরুতে ছিল ১০টি আর এখন ৪৫টি বেসরকারি টেলিভিশনের অনুমোদন দেয়া হয়েছে। এফএম বেতার ২০০৯ সালে একটিও ছিল না, এখন ২৪টি এফএম বেতার কেন্দ্রের অনুমোদন দেয়া হয়েছে, যার মধ্যে বেশির ভাগ সম্প্রচারে আছে। কমিউনিটি রেডিও ২০০৯ সালে একটিও ছিল না, এখন ৩২টি কমিউনিটি রেডিও অনুমোদন দেয়া আছে, তার মধ্যে অনেকগুলো সম্প্রচারে আছে। এই পরিসংখ্যানই বলে যে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং তার সরকার গণমাধ্যমের অবাধ বিস্তৃতি এবং স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে। সেই কারণেই গত ১১ বছরে বাংলাদেশে গণমাধ্যমের ব্যাপক বিস্তৃতি ঘটেছে।’