ঢাকা ০৫:৩৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo মঙ্গল শোভাযাত্রা – তাসফিয়া ফারহানা ঐশী Logo সাস্টিয়ান ব্রাহ্মণবাড়িয়া এর ইফতার মাহফিল সম্পন্ন Logo কুবির চট্টগ্রাম স্টুডেন্টস ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশনের ইফতার ও পূর্নমিলনী Logo অধ্যাপক জহীর উদ্দিন আহমেদের মায়ের মৃত্যুতে শাবির মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও মুক্ত চিন্তা চর্চায় ঐক্যবদ্ধ শিক্ষকবৃন্দ পরিষদের শোক প্রকাশ Logo শাবির অধ্যাপক জহীর উদ্দিনের মায়ের মৃত্যুতে উপাচার্যের শোক প্রকাশ Logo বিশ কোটিতে গণপূর্তের প্রধান হওয়ার মিশনে ‘ছাত্রদল ক্যাডার প্রকৌশলী’! Logo দূর্নীতির রাক্ষস ফায়ার সার্ভিসের এডি আনোয়ার! Logo ঝড় ও শিলাবৃষ্টিতে ক্ষতি হওয়া শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ে অবকাঠামোর সংস্কার শুরু Logo বুয়েটে নিয়মতান্ত্রিক ছাত্র রাজনীতির দাবিতে শাবিপ্রবি ছাত্রলীগের মানববন্ধন Logo কুবি উপাচার্যের বক্তব্যের প্রমাণ দিতে শিক্ষক সমিতির সাত দিনের আল্টিমেটাম




সংসদের পদ হারাচ্ছেন মিমি?

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০২:২১:১৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৪ জানুয়ারী ২০২০ ৮২ বার পড়া হয়েছে

বিনোদন ডেস্ক; 

গতবছর ভারতের লোকসভা নির্বাচনে তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী হওয়ার সময়ই প্রশ্ন উঠেছিল টালিউড অভিনেত্রী মিমি চক্রবর্তীকে নিয়ে। বিপুল ভোটে জিতলেও প্রশ্নের মুখে পড়তে হয়েছে বার বার। একাধিকবার বিভিন্ন বিতর্কে পড়েছেন অভিনেত্রী। এবার এক বেসরকারি সংস্থার বাণিজ্যিক বিজ্ঞাপনে কাজ করে প্রশ্নের মুখে পড়লেন যাদবপুরের তৃণমূল সাংসদ মিমি।
সম্প্রতি চুলের তেলের বিজ্ঞাপনে দেখা যায়, মিমি নিজেকে ‘জনপ্রতিনিধি’ হিসেবে পরিচয় দিচ্ছেন। এ কারণে ‘অফিস অব প্রফিট’ বিতর্কে পড়েছেন তিনি। এই আইনের আওতায় মিমির সাংসদপদ বাতিল হবে কিনা, তা নিয়েও ভারতের রাজনৈতিক মহল ও সংবিধান বিশেষজ্ঞরা ভাবছেন। জানা গেছে, মিমি সংসদ সদস্য হিসেবে আচরণ বিধি লঙ্ঘন করেছেন। নিয়ম আছে, বাণিজ্যিক সংস্থার স্বার্থে একজন সাংসদ তার জনপ্রতিনিধি পরিচয় ব্যবহার করতে পারবেন না।
উল্লেখ্য, ওই তেল কোম্পানির সঙ্গে দীর্ঘ দিন ধরে যুক্ত মিমি চক্রবর্তী। সংস্থার বাংলা বিজ্ঞাপনের মুখ হিসেবে তাকেই দেখা যেত। এতদিন ‘অভিনেত্রী’ কিংবা ‘তারকা’ পরিচয় ব্যবহার করে ওই তেল কোম্পানির হয়ে প্রচার চালিয়েছেন মিমি। কিন্তু এবার বিজ্ঞাপনের সংলাপে ‘জনপ্রতিনিধি’ শব্দটি নিয়েই আপত্তি উঠেছে। বিজ্ঞাপনে তৃণমূল সাংসদ মিমি চক্রবর্তীর সঙ্গে বলিউড অভিনেত্রী বিদ্যা বালানকেও দেখা যায়। সেখানে দেখা গিয়েছে, একটি আয়নার সামনে বসে চুল বাঁধছেন মিমি। পেছন থেকে বিদ্যা হেঁটে এসে প্রশ্ন করেন, এখনও চুল নিয়ে পড়ে? জবাবে মিমি বলেন, আমি এখন জনপ্রতিনিধি, তার যোগ্য হেয়ারস্টাইল! এই দৃশ্য নিয়েই বিতর্কের সৃষ্টি।
বিষয়টি নিয়ে মিমি জানান, এসব নিয়মকানুন তিনি জানতেন না। তাকে যা পড়তে বলা হয়েছিল, তিনি সেটাই পড়েছেন। তবে সংস্থার সঙ্গে কথা বলে বিতর্কিত অংশটি বাদ দেওয়ার কথা বলবেন বলে জানিয়েছেন অভিনেত্রী।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :




সংসদের পদ হারাচ্ছেন মিমি?

আপডেট সময় : ০২:২১:১৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৪ জানুয়ারী ২০২০

বিনোদন ডেস্ক; 

গতবছর ভারতের লোকসভা নির্বাচনে তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী হওয়ার সময়ই প্রশ্ন উঠেছিল টালিউড অভিনেত্রী মিমি চক্রবর্তীকে নিয়ে। বিপুল ভোটে জিতলেও প্রশ্নের মুখে পড়তে হয়েছে বার বার। একাধিকবার বিভিন্ন বিতর্কে পড়েছেন অভিনেত্রী। এবার এক বেসরকারি সংস্থার বাণিজ্যিক বিজ্ঞাপনে কাজ করে প্রশ্নের মুখে পড়লেন যাদবপুরের তৃণমূল সাংসদ মিমি।
সম্প্রতি চুলের তেলের বিজ্ঞাপনে দেখা যায়, মিমি নিজেকে ‘জনপ্রতিনিধি’ হিসেবে পরিচয় দিচ্ছেন। এ কারণে ‘অফিস অব প্রফিট’ বিতর্কে পড়েছেন তিনি। এই আইনের আওতায় মিমির সাংসদপদ বাতিল হবে কিনা, তা নিয়েও ভারতের রাজনৈতিক মহল ও সংবিধান বিশেষজ্ঞরা ভাবছেন। জানা গেছে, মিমি সংসদ সদস্য হিসেবে আচরণ বিধি লঙ্ঘন করেছেন। নিয়ম আছে, বাণিজ্যিক সংস্থার স্বার্থে একজন সাংসদ তার জনপ্রতিনিধি পরিচয় ব্যবহার করতে পারবেন না।
উল্লেখ্য, ওই তেল কোম্পানির সঙ্গে দীর্ঘ দিন ধরে যুক্ত মিমি চক্রবর্তী। সংস্থার বাংলা বিজ্ঞাপনের মুখ হিসেবে তাকেই দেখা যেত। এতদিন ‘অভিনেত্রী’ কিংবা ‘তারকা’ পরিচয় ব্যবহার করে ওই তেল কোম্পানির হয়ে প্রচার চালিয়েছেন মিমি। কিন্তু এবার বিজ্ঞাপনের সংলাপে ‘জনপ্রতিনিধি’ শব্দটি নিয়েই আপত্তি উঠেছে। বিজ্ঞাপনে তৃণমূল সাংসদ মিমি চক্রবর্তীর সঙ্গে বলিউড অভিনেত্রী বিদ্যা বালানকেও দেখা যায়। সেখানে দেখা গিয়েছে, একটি আয়নার সামনে বসে চুল বাঁধছেন মিমি। পেছন থেকে বিদ্যা হেঁটে এসে প্রশ্ন করেন, এখনও চুল নিয়ে পড়ে? জবাবে মিমি বলেন, আমি এখন জনপ্রতিনিধি, তার যোগ্য হেয়ারস্টাইল! এই দৃশ্য নিয়েই বিতর্কের সৃষ্টি।
বিষয়টি নিয়ে মিমি জানান, এসব নিয়মকানুন তিনি জানতেন না। তাকে যা পড়তে বলা হয়েছিল, তিনি সেটাই পড়েছেন। তবে সংস্থার সঙ্গে কথা বলে বিতর্কিত অংশটি বাদ দেওয়ার কথা বলবেন বলে জানিয়েছেন অভিনেত্রী।