ঢাকা ০১:২৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo মঙ্গল শোভাযাত্রা – তাসফিয়া ফারহানা ঐশী Logo সাস্টিয়ান ব্রাহ্মণবাড়িয়া এর ইফতার মাহফিল সম্পন্ন Logo কুবির চট্টগ্রাম স্টুডেন্টস ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশনের ইফতার ও পূর্নমিলনী Logo অধ্যাপক জহীর উদ্দিন আহমেদের মায়ের মৃত্যুতে শাবির মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও মুক্ত চিন্তা চর্চায় ঐক্যবদ্ধ শিক্ষকবৃন্দ পরিষদের শোক প্রকাশ Logo শাবির অধ্যাপক জহীর উদ্দিনের মায়ের মৃত্যুতে উপাচার্যের শোক প্রকাশ Logo বিশ কোটিতে গণপূর্তের প্রধান হওয়ার মিশনে ‘ছাত্রদল ক্যাডার প্রকৌশলী’! Logo দূর্নীতির রাক্ষস ফায়ার সার্ভিসের এডি আনোয়ার! Logo ঝড় ও শিলাবৃষ্টিতে ক্ষতি হওয়া শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ে অবকাঠামোর সংস্কার শুরু Logo বুয়েটে নিয়মতান্ত্রিক ছাত্র রাজনীতির দাবিতে শাবিপ্রবি ছাত্রলীগের মানববন্ধন Logo কুবি উপাচার্যের বক্তব্যের প্রমাণ দিতে শিক্ষক সমিতির সাত দিনের আল্টিমেটাম




এক নকীবেই পিরোজপুর জেলা ক্রীড়া সংস্থার নতুন কমিটি 

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৩:৫৫:০২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২০ ১০৭ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিনিধি : পিরোজপুর জেলা ক্রীড়া সংস্থার নতুন কমিটির নির্বাচনে গঠনতন্ত্র উপেক্ষা করে সদস্য পদ দেওয়া সহ নিয়ে নানা অভিযোগ পাওয়া গেছে। দীর্ঘ ৪ বছর পরে পিরোজপুর জেলা ক্রীড়া সংস্থার নির্বাচন গত ২২ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হয়। তবে নব নির্বাচিত নিবার্চনে যাদের জেলা ক্রীড়া সংস্থায় সদস্য পদ দিয়ে নির্বাচিত করা হয়েছে তাদের সদস্যই দেয়া হয়েছে ক্রীড়া সংস্থার গঠনতন্ত্র উপেক্ষা করে এবং ৮ম শ্রেণী পাশ পুলিশের একজন বরখাস্ত কনস্টেবলের পরিবার ও তার আত্মীয়-স্বজন কেন্দ্রীক ক্রীড়া সংস্থার ভোটার তালিকা করে।

জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাবেক কর্মকর্তাদের অভিযোগে জানাযায়, পিরোজপুর জেলা ক্রীড়া সংস্থা এক ব্যক্তির পারিবারিক সংগঠন হয়ে গেছে। একটি পরিবারের এবং আত্মী-স্বজনদের ঘরে ঘরে নাম মাত্র ক্লাব খুলে জেলা ক্রীড়া সংস্থার সদস্য করছে গঠনতন্ত্র না মেনে। এছাড়া সর্বশেষ জেলা ক্রীড়া সংস্থার সদস্য হিসেবে সংগঠনের গঠনতন্ত্রের ৮.১১ ধারা মোতাবেক যে প্রাক্তন ক্রীড়াবিদ হিসেবে যে দুই ব্যক্তি, প্রাক্তন ক্রীড়া সংগঠক হিসেবে এক জন এবং ক্রীড়ানুরাগী হিসেবে যে দুই ব্যক্তিকে সদস্য করা হয়েছে তাতে মানা হয়নি গঠনতন্ত্র। নির্বাচনে অংশ গ্রহণের জন্যই গঠনতন্ত্র না মেনেই মূলত তাদের সদস্য পদ দেয়া হয়েছে। গঠনতন্ত্র অনুযায়ী তাদের যে দালিলিক প্রমান দেয়ার কথা ছিলো তা নতুন সদস্যপদ পাওয়া কেউ সেটা দেয়নি।
তিনি আরো অভিযোগ করে বলেন,নতুন নির্বাচিত কমিটির সাধারণ সম্পাদক গোলাম মাওলা নকীব জেলা ক্রীড়া সংস্থাকে পারিবারিক একটি প্রতিষ্ঠান করে ফেলেছি। তিনি বিভিন্ন ভাবে গঠনতন্ত্র না মেনে জেলা ক্রীড়া সংস্থার সদস্য হিসেবে তার স্ত্রী তাসলিমা আক্তার (মহিলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক), মেয়ে তানজীন আফরিন জিসা , ছেলে বারি তালুকদার, জামাতা শেখ আবু মো: জুবায়ের জনি, বড় ভাই , বেয়াই একে আজাদ, বেয়াইন নাছিমা আক্তার, ভাই গোলাম মোস্তফা (নবাব), ভাইয়ের মেয়ে নুঝাৎ ফারাবী হৃদি, ভাই গোলাম আহাদ নোমান, ভাইয়ের বৌ নাসিরন আক্তার, ভাইয়ের মেয়ে জামাতা জানে আলম দিপক, ভাই গোলাম ছবুর লোটাছ, ভাইয়ের বৌ নাজমা ইয়াসমিন, শ্যালক মো: শহিদুল ইসলাম , শ্যালকের স্ত্রী নারগিস পারভীন, শ্যালক ওয়াহিদুল ইসলাম শ্যালকের স্ত্রী জাহানারা বেগম, চাচাতো ভাই মো: সাইদুল ইসলাম তালুকদার, বেয়াইয়ের ভাই শফিকুল আজম, বড় শ্যালকের ছেলে আজিমুল ইসলাম শান্ত, বড় শ্যালকের স্ত্রী আফরোজা আক্তার, বড় শ্যালকের মেয়ে আজিজা ইসলাম, বড় শ্যালকের মেয়ের জামাতা মো: নেওয়াজ সরদার, ছোট বোনের জামাতা আনোয়ার সরদার, ছোট শ্যালকের স্ত্রী তাহমিনা আজাদ, চাচাতো শ্যালক সৈয়দ আহসান কবীর। এছাড়াও তাদের সমমনাদের নিয়েই পরিবারতান্ত্রিক ভাবে ক্লাব তৈরি করে ক্রীড়া সংস্থার সদস্য করা হয়েছে।
জেলা ক্রীড়া সংস্থার জেলা পর্যায়ের সাবেক খেলোয়ার জানান, সারাদেশের ক্রীড়াঙ্গন খেলারমান উন্নয়ন হলেও পিরোজপুরের খেলাধূলার মান তুলনামূলক পিছিয়ে গেছে। মাঠে জেলা ক্রীড়া সংস্থার নিজস্ব আয়োজনে তেমন কোন টুর্নামেন্ট হয় না বললেই চলে। জেলা পর্যায়ের ক্রিকেট টুর্নামেন্ট বা ফুটবল, বলিবল লীগ কবে হয়েছে তা খেলোয়ারা বলতে পারবে না। বিভিন্ন সময় জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের আয়োজনে যে সকল খেলাধূলা বা প্রশিক্ষণ হয় সেগুলো ছাড়া তেমন কোন কিছুই জেলা ক্রীড়া সংস্থায় হয় না। তবে পিরোজপুর শহরের কথিত আছে জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদকের আয়োজনে মাঝে মাঝে জেলা ক্রীড়া সংস্থার নেতৃবৃন্দদের নিয়ে ভালো খাওয়ার আয়োজন হয়।
জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাবেক এক কর্মকর্তা জানান, ঢাকার কিছু ক্যাসিনো ক্লাবের মতো করে পিরোজপুরের জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক ক্রীড়াঙ্গনের উন্নয়নের কথা বলে শহরের প্রাণ কেন্দ্রে হাউজী ও জুয়ার আসর চালিয়েছে দীর্ঘদিন যাবাত। এত গোলাম মাওলা নকীবের উন্নয়ন হলেও হয়নি ক্রীড়া সংস্থার কোন উন্নয়ন। ঘরে ঘরে স্বামী-স্ত্রী মিলে ক্লাব খুলে সদস্য হয়েছে জেলা ক্রীড়া সংস্থার। যা জেলার ক্রীড়াঙ্গনকে ধ্বংস করে দিছে। বর্তমানে এ সকল অনিয়মের কারণেই জেলার প্রকৃত খেলোয়ার বা ক্রীড়া সংগঠকরা মাঠ থেকে দূরে সরে আসছে। এছাড়া হোম গেইমের নামের বরাদ্দকৃত অর্থ, বয়স ভিত্তিক টুর্নামেন্টের নামে বরাদ্দকৃত অর্থ, ক্লাব সমূহের নামে ক্রীড়া সামগ্রী ক্রয়ের অর্থ, স্টেডিয়াম সংস্কার বাবদ বরাদ্ধকৃত অর্থ এবং স্টেডিয়ামের ভিতরে অবকাঠমো ভাড়া বাবদ অর্থ আত্মসাতের অভিযোগও আছে জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক গোলাম মাওলা নকীবের বিরুদ্ধে।
অভিযোগের বিষয়ে জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক গোলাম মাওলা নকীবের সাথে যোগাযোগ করা চেষ্টা করলেও তার ফোন বন্ধ পাওয়া গেছে।
গঠনতন্ত্র উপেক্ষার বিষয়ে জেলা প্রশাসক ও জেলা ক্রীড়া সংস্থার সভাপতি আবু আলী মো: সাজ্জাদ হোসেন বিদেশে সফর করার কারনে এ বিষয়ে তার কোন বক্তব্য নেয়া সম্ভব হয়নি।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :




এক নকীবেই পিরোজপুর জেলা ক্রীড়া সংস্থার নতুন কমিটি 

আপডেট সময় : ০৩:৫৫:০২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২০

নিজস্ব প্রতিনিধি : পিরোজপুর জেলা ক্রীড়া সংস্থার নতুন কমিটির নির্বাচনে গঠনতন্ত্র উপেক্ষা করে সদস্য পদ দেওয়া সহ নিয়ে নানা অভিযোগ পাওয়া গেছে। দীর্ঘ ৪ বছর পরে পিরোজপুর জেলা ক্রীড়া সংস্থার নির্বাচন গত ২২ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হয়। তবে নব নির্বাচিত নিবার্চনে যাদের জেলা ক্রীড়া সংস্থায় সদস্য পদ দিয়ে নির্বাচিত করা হয়েছে তাদের সদস্যই দেয়া হয়েছে ক্রীড়া সংস্থার গঠনতন্ত্র উপেক্ষা করে এবং ৮ম শ্রেণী পাশ পুলিশের একজন বরখাস্ত কনস্টেবলের পরিবার ও তার আত্মীয়-স্বজন কেন্দ্রীক ক্রীড়া সংস্থার ভোটার তালিকা করে।

জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাবেক কর্মকর্তাদের অভিযোগে জানাযায়, পিরোজপুর জেলা ক্রীড়া সংস্থা এক ব্যক্তির পারিবারিক সংগঠন হয়ে গেছে। একটি পরিবারের এবং আত্মী-স্বজনদের ঘরে ঘরে নাম মাত্র ক্লাব খুলে জেলা ক্রীড়া সংস্থার সদস্য করছে গঠনতন্ত্র না মেনে। এছাড়া সর্বশেষ জেলা ক্রীড়া সংস্থার সদস্য হিসেবে সংগঠনের গঠনতন্ত্রের ৮.১১ ধারা মোতাবেক যে প্রাক্তন ক্রীড়াবিদ হিসেবে যে দুই ব্যক্তি, প্রাক্তন ক্রীড়া সংগঠক হিসেবে এক জন এবং ক্রীড়ানুরাগী হিসেবে যে দুই ব্যক্তিকে সদস্য করা হয়েছে তাতে মানা হয়নি গঠনতন্ত্র। নির্বাচনে অংশ গ্রহণের জন্যই গঠনতন্ত্র না মেনেই মূলত তাদের সদস্য পদ দেয়া হয়েছে। গঠনতন্ত্র অনুযায়ী তাদের যে দালিলিক প্রমান দেয়ার কথা ছিলো তা নতুন সদস্যপদ পাওয়া কেউ সেটা দেয়নি।
তিনি আরো অভিযোগ করে বলেন,নতুন নির্বাচিত কমিটির সাধারণ সম্পাদক গোলাম মাওলা নকীব জেলা ক্রীড়া সংস্থাকে পারিবারিক একটি প্রতিষ্ঠান করে ফেলেছি। তিনি বিভিন্ন ভাবে গঠনতন্ত্র না মেনে জেলা ক্রীড়া সংস্থার সদস্য হিসেবে তার স্ত্রী তাসলিমা আক্তার (মহিলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক), মেয়ে তানজীন আফরিন জিসা , ছেলে বারি তালুকদার, জামাতা শেখ আবু মো: জুবায়ের জনি, বড় ভাই , বেয়াই একে আজাদ, বেয়াইন নাছিমা আক্তার, ভাই গোলাম মোস্তফা (নবাব), ভাইয়ের মেয়ে নুঝাৎ ফারাবী হৃদি, ভাই গোলাম আহাদ নোমান, ভাইয়ের বৌ নাসিরন আক্তার, ভাইয়ের মেয়ে জামাতা জানে আলম দিপক, ভাই গোলাম ছবুর লোটাছ, ভাইয়ের বৌ নাজমা ইয়াসমিন, শ্যালক মো: শহিদুল ইসলাম , শ্যালকের স্ত্রী নারগিস পারভীন, শ্যালক ওয়াহিদুল ইসলাম শ্যালকের স্ত্রী জাহানারা বেগম, চাচাতো ভাই মো: সাইদুল ইসলাম তালুকদার, বেয়াইয়ের ভাই শফিকুল আজম, বড় শ্যালকের ছেলে আজিমুল ইসলাম শান্ত, বড় শ্যালকের স্ত্রী আফরোজা আক্তার, বড় শ্যালকের মেয়ে আজিজা ইসলাম, বড় শ্যালকের মেয়ের জামাতা মো: নেওয়াজ সরদার, ছোট বোনের জামাতা আনোয়ার সরদার, ছোট শ্যালকের স্ত্রী তাহমিনা আজাদ, চাচাতো শ্যালক সৈয়দ আহসান কবীর। এছাড়াও তাদের সমমনাদের নিয়েই পরিবারতান্ত্রিক ভাবে ক্লাব তৈরি করে ক্রীড়া সংস্থার সদস্য করা হয়েছে।
জেলা ক্রীড়া সংস্থার জেলা পর্যায়ের সাবেক খেলোয়ার জানান, সারাদেশের ক্রীড়াঙ্গন খেলারমান উন্নয়ন হলেও পিরোজপুরের খেলাধূলার মান তুলনামূলক পিছিয়ে গেছে। মাঠে জেলা ক্রীড়া সংস্থার নিজস্ব আয়োজনে তেমন কোন টুর্নামেন্ট হয় না বললেই চলে। জেলা পর্যায়ের ক্রিকেট টুর্নামেন্ট বা ফুটবল, বলিবল লীগ কবে হয়েছে তা খেলোয়ারা বলতে পারবে না। বিভিন্ন সময় জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের আয়োজনে যে সকল খেলাধূলা বা প্রশিক্ষণ হয় সেগুলো ছাড়া তেমন কোন কিছুই জেলা ক্রীড়া সংস্থায় হয় না। তবে পিরোজপুর শহরের কথিত আছে জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদকের আয়োজনে মাঝে মাঝে জেলা ক্রীড়া সংস্থার নেতৃবৃন্দদের নিয়ে ভালো খাওয়ার আয়োজন হয়।
জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাবেক এক কর্মকর্তা জানান, ঢাকার কিছু ক্যাসিনো ক্লাবের মতো করে পিরোজপুরের জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক ক্রীড়াঙ্গনের উন্নয়নের কথা বলে শহরের প্রাণ কেন্দ্রে হাউজী ও জুয়ার আসর চালিয়েছে দীর্ঘদিন যাবাত। এত গোলাম মাওলা নকীবের উন্নয়ন হলেও হয়নি ক্রীড়া সংস্থার কোন উন্নয়ন। ঘরে ঘরে স্বামী-স্ত্রী মিলে ক্লাব খুলে সদস্য হয়েছে জেলা ক্রীড়া সংস্থার। যা জেলার ক্রীড়াঙ্গনকে ধ্বংস করে দিছে। বর্তমানে এ সকল অনিয়মের কারণেই জেলার প্রকৃত খেলোয়ার বা ক্রীড়া সংগঠকরা মাঠ থেকে দূরে সরে আসছে। এছাড়া হোম গেইমের নামের বরাদ্দকৃত অর্থ, বয়স ভিত্তিক টুর্নামেন্টের নামে বরাদ্দকৃত অর্থ, ক্লাব সমূহের নামে ক্রীড়া সামগ্রী ক্রয়ের অর্থ, স্টেডিয়াম সংস্কার বাবদ বরাদ্ধকৃত অর্থ এবং স্টেডিয়ামের ভিতরে অবকাঠমো ভাড়া বাবদ অর্থ আত্মসাতের অভিযোগও আছে জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক গোলাম মাওলা নকীবের বিরুদ্ধে।
অভিযোগের বিষয়ে জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক গোলাম মাওলা নকীবের সাথে যোগাযোগ করা চেষ্টা করলেও তার ফোন বন্ধ পাওয়া গেছে।
গঠনতন্ত্র উপেক্ষার বিষয়ে জেলা প্রশাসক ও জেলা ক্রীড়া সংস্থার সভাপতি আবু আলী মো: সাজ্জাদ হোসেন বিদেশে সফর করার কারনে এ বিষয়ে তার কোন বক্তব্য নেয়া সম্ভব হয়নি।