ঢাকা ০২:০২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo মঙ্গল শোভাযাত্রা – তাসফিয়া ফারহানা ঐশী Logo সাস্টিয়ান ব্রাহ্মণবাড়িয়া এর ইফতার মাহফিল সম্পন্ন Logo কুবির চট্টগ্রাম স্টুডেন্টস ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশনের ইফতার ও পূর্নমিলনী Logo অধ্যাপক জহীর উদ্দিন আহমেদের মায়ের মৃত্যুতে শাবির মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও মুক্ত চিন্তা চর্চায় ঐক্যবদ্ধ শিক্ষকবৃন্দ পরিষদের শোক প্রকাশ Logo শাবির অধ্যাপক জহীর উদ্দিনের মায়ের মৃত্যুতে উপাচার্যের শোক প্রকাশ Logo বিশ কোটিতে গণপূর্তের প্রধান হওয়ার মিশনে ‘ছাত্রদল ক্যাডার প্রকৌশলী’! Logo দূর্নীতির রাক্ষস ফায়ার সার্ভিসের এডি আনোয়ার! Logo ঝড় ও শিলাবৃষ্টিতে ক্ষতি হওয়া শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ে অবকাঠামোর সংস্কার শুরু Logo বুয়েটে নিয়মতান্ত্রিক ছাত্র রাজনীতির দাবিতে শাবিপ্রবি ছাত্রলীগের মানববন্ধন Logo কুবি উপাচার্যের বক্তব্যের প্রমাণ দিতে শিক্ষক সমিতির সাত দিনের আল্টিমেটাম




নিউইয়র্কে হাসিনা-ট্রাম্প আন্তরিক কথোপকথন

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৯:১৬:০৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০১৯ ৭০ বার পড়া হয়েছে
ট্রাম্পের কাছে গুরুত্বপূর্ণ ফাইল হস্তান্তর করেন শেখ হাসিনা

জাতিসংঘের সদর দফতরে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কুশল বিনিময়। ছবি: সংগৃহীত
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অনানুষ্ঠানিক আলোচনা হয়েছে। নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সদর দফতরে মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেসের মধ্যাহ্নভোজে দুই নেতার মধ্যে দুই দফা বেশ কিছুক্ষণ কথা হয়।

বেলা সোয়া ১টার দিকে বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী শাড়ি পরে হাস্যোজ্জ্বল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভোজসভায় যোগ দেন। এর কিছুক্ষণ পরই সেখানে আসেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। দুই নেতার মধ্যে প্রথমে কুশল বিনিময় হয়, পরে কিছু সময় তারা আন্তরিকভাবে কথা বলেন।

মধ্যাহ্নভোজে একই টেবিলে বসেন শেখ হাসিনা এবং ডোনাল্ড ট্রাম্প। এ সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ডোনাল্ড ট্রাম্পের কাছে একটি ফাইল হস্তান্তর করেন। ভোজের আগেই ট্রামকে ফাইলটি গুরুত্বের সঙ্গে পড়তে দেখা গেছে। তবে ওই কথোপকথনে তাদের মধ্যে কী নিয়ে আলোচনা হয়েছে তা জানা যায়নি।

মঙ্গলবার স্থানীয় সময় বেলা সোয়া ১টার দিকে জাতিসংঘ সদর দফতরের মূল ভবনের দ্বিতীয় তলার নর্থ ডেলিগেটস লাউঞ্জে মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেসের দেয়া মধ্যাহ্ন ভোজ সভায় যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

এবার জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ৭৪তম অধিবেশনে যোগ দেয়া ১৯৬টি দেশের রাষ্ট্র ও সরকার প্রধান বা তাদের প্রতিনিধিদের সম্মানে এ মধ্যাহ্নভোজের আয়োজন করেন গুতেরেস।

মধ্যাহ্নভোজে জাতিসংঘ মহাসচিবসহ একই টেবিলে বসেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও জার্মান চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা মেরকেলসহ বিশ্বের পনেরো শীর্ষ নেতা।

জাতিসংঘের প্রতিটি সদস্য রাষ্ট্রের প্রতিনিধিদের জন্য আসন ছিল নির্ধারিত। আসনের ওপরে সবার নাম লেখা ছিল। মধ্যাহ্ন ভোজ সভা শুরুর বক্তব্য রাখেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তার বক্তব্যে বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানদের যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে স্বাগত জানান। তিনি বলেন, জাতিসংঘ আমাদের সবার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সংস্থাটির অভূতপূর্ব কর্মকাণ্ডের জন্য ভূয়সী প্রশংসা করে মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেসকে ধন্যবাদ জানান ট্রাম্প।

জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস বলেন, ‘আগামী বছর জাতিসংঘের ৭৫তম বার্ষিকী উদযাপন করব আমরা। আর এবার আমরা উদযাপন করছি, বিশ্বের মানবজাতির সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য কৃতিত্ব চাঁদে অবতরণের পঞ্চাশতম বার্ষিকী।’

অ্যান্তোনিও গুতেরেস বলেন, ‘চাঁদে অবতরণের পরপরই মহাকাশচারী জাতিসংঘে এসেছিলেন এবং সে সময় ভিড় এত বেশি ছিল যে তাদের উত্তর লনে যেতে হয়েছিল।’

জাতিসংঘ মহাসচিব এরপর নীল আর্মস্ট্রংয়ের একটি উক্তি উদ্ধৃত করেন- ‘আমরা পৃথিবীর নাগরিকরা যারা পৃথিবী ছেড়ে যাওয়ার কারণগুলোর সমাধান করতে পারি তারা এতে বসবাসের সমস্যাগুলোরও সমাধান করতে পারি।’

গুতেরেস বলেন, নীল আর্মস্ট্রংয়ের এ উক্তি আমাদের জন্য অনুপ্রেরণার হোক, যাতে আমরা একসঙ্গে এমন একটি পৃথিবী তৈরি করতে পারি যেখানে সবাই শান্তিতে এবং সমৃদ্ধিতে বসবাস করতে পারে।

জাতিসংঘ মহাসচিবের মধ্যাহ্ন ভোজে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে মার্কিন প্রেসিডেন্টের কি কথা হয়েছে জানতে চাইলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আবদুল মোমেন বলেন, তাদের মধ্যে আন্তরিক আলোচনা হয়েছে।

এরচেয়ে বিস্তারিত আর কিছু বলতে চাননি পররাষ্ট্রমন্ত্রী। পরে সন্ধ্যায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ডোনাল্ড ট্রাম্পের দেয়া নৈশভোজে অংশগ্রহণ করেন। বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানরা এতে যোগ দেন।

বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক : স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় থেকেই যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকা বাংলাদেশে ব্যাপকভাবে আলোচিত হয়ে আসছে? বাংলাদেশে নিয়োগ পাওয়া মার্কিন রাষ্ট্রদূতকে প্রায়ই বিভিন্ন বিষয়ে কথা বলতে বা সক্রিয় হতে দেখা যায়।

এরপর বিভিন্ন সময়ে এ সম্পর্কে যোগ হয়েছে নানা মাত্রা। বর্তমানে দেশটি বাংলাদেশের প্রধান রফতানি-গন্তব্য এবং রেমিটেন্সের অন্যতম উৎস। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের বাণিজ্য, জ্বালানি খাতে বিনিয়োগসহ বিভিন্ন বিষয়ে সম্পর্ক বিদ্যমান রয়েছে।

বাংলাদেশ চায় যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে পণ্যের শুল্কমুক্ত প্রবেশাধিকার। এছাড়া মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতাকারী ফাঁঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি আশরাফুজ্জামান ও বঙ্গবন্ধুর খুনি রাশেদ চৌধুরীকে দীর্ঘদিন ধরেই দেশে ফিরিয়ে আনার দাবি জানিয়ে আসছে বাংলাদেশ।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :




নিউইয়র্কে হাসিনা-ট্রাম্প আন্তরিক কথোপকথন

আপডেট সময় : ০৯:১৬:০৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০১৯
ট্রাম্পের কাছে গুরুত্বপূর্ণ ফাইল হস্তান্তর করেন শেখ হাসিনা

জাতিসংঘের সদর দফতরে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কুশল বিনিময়। ছবি: সংগৃহীত
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অনানুষ্ঠানিক আলোচনা হয়েছে। নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সদর দফতরে মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেসের মধ্যাহ্নভোজে দুই নেতার মধ্যে দুই দফা বেশ কিছুক্ষণ কথা হয়।

বেলা সোয়া ১টার দিকে বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী শাড়ি পরে হাস্যোজ্জ্বল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভোজসভায় যোগ দেন। এর কিছুক্ষণ পরই সেখানে আসেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। দুই নেতার মধ্যে প্রথমে কুশল বিনিময় হয়, পরে কিছু সময় তারা আন্তরিকভাবে কথা বলেন।

মধ্যাহ্নভোজে একই টেবিলে বসেন শেখ হাসিনা এবং ডোনাল্ড ট্রাম্প। এ সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ডোনাল্ড ট্রাম্পের কাছে একটি ফাইল হস্তান্তর করেন। ভোজের আগেই ট্রামকে ফাইলটি গুরুত্বের সঙ্গে পড়তে দেখা গেছে। তবে ওই কথোপকথনে তাদের মধ্যে কী নিয়ে আলোচনা হয়েছে তা জানা যায়নি।

মঙ্গলবার স্থানীয় সময় বেলা সোয়া ১টার দিকে জাতিসংঘ সদর দফতরের মূল ভবনের দ্বিতীয় তলার নর্থ ডেলিগেটস লাউঞ্জে মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেসের দেয়া মধ্যাহ্ন ভোজ সভায় যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

এবার জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ৭৪তম অধিবেশনে যোগ দেয়া ১৯৬টি দেশের রাষ্ট্র ও সরকার প্রধান বা তাদের প্রতিনিধিদের সম্মানে এ মধ্যাহ্নভোজের আয়োজন করেন গুতেরেস।

মধ্যাহ্নভোজে জাতিসংঘ মহাসচিবসহ একই টেবিলে বসেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও জার্মান চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা মেরকেলসহ বিশ্বের পনেরো শীর্ষ নেতা।

জাতিসংঘের প্রতিটি সদস্য রাষ্ট্রের প্রতিনিধিদের জন্য আসন ছিল নির্ধারিত। আসনের ওপরে সবার নাম লেখা ছিল। মধ্যাহ্ন ভোজ সভা শুরুর বক্তব্য রাখেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তার বক্তব্যে বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানদের যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে স্বাগত জানান। তিনি বলেন, জাতিসংঘ আমাদের সবার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সংস্থাটির অভূতপূর্ব কর্মকাণ্ডের জন্য ভূয়সী প্রশংসা করে মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেসকে ধন্যবাদ জানান ট্রাম্প।

জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস বলেন, ‘আগামী বছর জাতিসংঘের ৭৫তম বার্ষিকী উদযাপন করব আমরা। আর এবার আমরা উদযাপন করছি, বিশ্বের মানবজাতির সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য কৃতিত্ব চাঁদে অবতরণের পঞ্চাশতম বার্ষিকী।’

অ্যান্তোনিও গুতেরেস বলেন, ‘চাঁদে অবতরণের পরপরই মহাকাশচারী জাতিসংঘে এসেছিলেন এবং সে সময় ভিড় এত বেশি ছিল যে তাদের উত্তর লনে যেতে হয়েছিল।’

জাতিসংঘ মহাসচিব এরপর নীল আর্মস্ট্রংয়ের একটি উক্তি উদ্ধৃত করেন- ‘আমরা পৃথিবীর নাগরিকরা যারা পৃথিবী ছেড়ে যাওয়ার কারণগুলোর সমাধান করতে পারি তারা এতে বসবাসের সমস্যাগুলোরও সমাধান করতে পারি।’

গুতেরেস বলেন, নীল আর্মস্ট্রংয়ের এ উক্তি আমাদের জন্য অনুপ্রেরণার হোক, যাতে আমরা একসঙ্গে এমন একটি পৃথিবী তৈরি করতে পারি যেখানে সবাই শান্তিতে এবং সমৃদ্ধিতে বসবাস করতে পারে।

জাতিসংঘ মহাসচিবের মধ্যাহ্ন ভোজে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে মার্কিন প্রেসিডেন্টের কি কথা হয়েছে জানতে চাইলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আবদুল মোমেন বলেন, তাদের মধ্যে আন্তরিক আলোচনা হয়েছে।

এরচেয়ে বিস্তারিত আর কিছু বলতে চাননি পররাষ্ট্রমন্ত্রী। পরে সন্ধ্যায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ডোনাল্ড ট্রাম্পের দেয়া নৈশভোজে অংশগ্রহণ করেন। বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানরা এতে যোগ দেন।

বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক : স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় থেকেই যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকা বাংলাদেশে ব্যাপকভাবে আলোচিত হয়ে আসছে? বাংলাদেশে নিয়োগ পাওয়া মার্কিন রাষ্ট্রদূতকে প্রায়ই বিভিন্ন বিষয়ে কথা বলতে বা সক্রিয় হতে দেখা যায়।

এরপর বিভিন্ন সময়ে এ সম্পর্কে যোগ হয়েছে নানা মাত্রা। বর্তমানে দেশটি বাংলাদেশের প্রধান রফতানি-গন্তব্য এবং রেমিটেন্সের অন্যতম উৎস। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের বাণিজ্য, জ্বালানি খাতে বিনিয়োগসহ বিভিন্ন বিষয়ে সম্পর্ক বিদ্যমান রয়েছে।

বাংলাদেশ চায় যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে পণ্যের শুল্কমুক্ত প্রবেশাধিকার। এছাড়া মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতাকারী ফাঁঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি আশরাফুজ্জামান ও বঙ্গবন্ধুর খুনি রাশেদ চৌধুরীকে দীর্ঘদিন ধরেই দেশে ফিরিয়ে আনার দাবি জানিয়ে আসছে বাংলাদেশ।