ঢাকা ০৩:৪২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo মঙ্গল শোভাযাত্রা – তাসফিয়া ফারহানা ঐশী Logo সাস্টিয়ান ব্রাহ্মণবাড়িয়া এর ইফতার মাহফিল সম্পন্ন Logo কুবির চট্টগ্রাম স্টুডেন্টস ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশনের ইফতার ও পূর্নমিলনী Logo অধ্যাপক জহীর উদ্দিন আহমেদের মায়ের মৃত্যুতে শাবির মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও মুক্ত চিন্তা চর্চায় ঐক্যবদ্ধ শিক্ষকবৃন্দ পরিষদের শোক প্রকাশ Logo শাবির অধ্যাপক জহীর উদ্দিনের মায়ের মৃত্যুতে উপাচার্যের শোক প্রকাশ Logo বিশ কোটিতে গণপূর্তের প্রধান হওয়ার মিশনে ‘ছাত্রদল ক্যাডার প্রকৌশলী’! Logo দূর্নীতির রাক্ষস ফায়ার সার্ভিসের এডি আনোয়ার! Logo ঝড় ও শিলাবৃষ্টিতে ক্ষতি হওয়া শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ে অবকাঠামোর সংস্কার শুরু Logo বুয়েটে নিয়মতান্ত্রিক ছাত্র রাজনীতির দাবিতে শাবিপ্রবি ছাত্রলীগের মানববন্ধন Logo কুবি উপাচার্যের বক্তব্যের প্রমাণ দিতে শিক্ষক সমিতির সাত দিনের আল্টিমেটাম




আত্মহত্যার হুমকিতে কথিত সাংবাদিক নাদিরার ফেসবুক পোস্ট

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১২:৩৮:১২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৯ অগাস্ট ২০১৯ ৭৩ বার পড়া হয়েছে

জাহিদুল ইসলাম রেহানঃ 

গতকাল সাপ্ত‍াহিক তদন্ত চিত্র সহ দেশের বেশ কয়েকটি অনলাইনে অনলাইনে “উত্তরার কথিত নারী সাংবাদিক নাদিরার হলফনামা-১” শিরোনামে সংবাদ প্রকাশ করলে উত্তরা জুড়ে আলোচনার ঝড় উঠে। অনেক লোক তার অপকর্ম ব্যাপারে অনেক তথ্যও দেন।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে টঙ্গীর এক ব্যক্তি জানান, আমার সাথে এলাকার এক লোকের দীর্ঘদিনের ঝামেলা চলছে। একাধিক মামলা দুই পক্ষের বিজ্ঞ আদালতে চলমান। হঠাৎ নাদিরা নামের এই মহিলা আবার দোকানের সামনে হাজির। আমার ভাইয়ের নাম ও আমাদের বাড়ি খোজ করছেন। এরপর আমি আমার পরিচয় দেই। প্রথমে আমাদের বিরুদ্ধে নানান ধরনের অভিযোগ তুলে বলেন। আপনাদের বিরুদ্ধে আজই নিউজ হবে। আমি ভয় পেয়ে গেলাম। তারপর দোকানে বসিয়ে চা নাস্তা করায়। এরপর এই নারী জানান টাকা দিলে উল্টো আমার পতিপক্ষের বিরুদ্ধে নিউজ করবেন। এই ব্যক্তি টাকার অংক না বলে এ প্রতিবেদককে বলেন, তারপর তাকে কিছু টাকা দেই। কিন্তু সে টাকা নিয়ে আর কোন নিউজও করেননি এবং অত্র এলাকায়ও আসেননি। এটা একটা চিত্র। এমন ডজনখানেক অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে উত্তরা ও টঙ্গী এলাকায়। উত্তরায় এমন শত ঘটনার জন্ম দিয়েছেন এই কথিত নারী সাংবাদিক।

মঙ্গলবার উক্ত বেশকয়েকটি অনলাইন গণমাধ্যমে “উত্তরার কথিত নারী সাংবাদিক নাদিরার হলফনামা-১” শিরোনামে যে সংবাদ প্রকাশ হয়েছে সেখানে রিজেন্ট গ্রুপের অফিস বা অন্য কোন অফিসের কথা/ অফিসের নাম উল্লেখ করা হয়নি। কথায় বলে “চোরের মনে পুলিশ পুলিশ” ঠিক এই নারীর সংবাদটি নিয়ে সেই ধরনের প্রবাদে রুপ নিল।

এই কথিত নারী বুধবার তার ফেইজবুক আইডিতে একটি স্ট্যাটাস দিয়ে প্রমান করলেন রিজেন্ট গ্রুপেও চাঁদাবাজি করতে সেদিন গিয়েছেন। একই দিন তাহলে ঘটনা অহরাহ করেন এই কথিত নারী সাংবাদিক। নিজের অপকর্ম আড়াল করতে ফেইজবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে আত্মহত্যার হুমকি দিলেন কথিত নারী সাংবাদিক নাদিরা দিলরুবা। জানা গেছে এর আগেও আত্মহত্যার হুমকি দিয়ে পুলিশকে বিব্রত করার মত ঘটনাও ঘটিয়েছে এই কথিত সাংবাদিক। আত্মহত্যা রেপ কেস সহ বিভিন্ন কূটকৌশল অবলম্বন করে এর আগেও বহু মানুষকে তিনি সাতঘাটের জ্বল খাইয়েছেন।

তার ফেসবুক পোস্ট পাঠকদের জন্য হুবহুব তুলে ধরা হলঃ রিজেন্ট গ্রুপের চেয়ারম্যান সাহেদ ও তদন্তচিত্রের সম্পাদক দাবীকারি জিয়া আমার আত্মহত্যার জন্য দায়ী। আশা করবো আমার মৃত্যুর পর তাদের দুজনের দাবীমতে জনগনের কাছে প্রমান হাজির করবে আমি পতিতা ও বহু পুরুষে আসক্ত, অশিক্ষিত, চাঁদাবাজ?

সাহেদ করিম টকশো মিডিয়া ব্যাক্তিত্ব তো আপনি , সেই সাথে উত্তরা রিজেন্ট হাসপাতালের মালিক! অনুরোধ একটা আপনার কাছে, আমার লাশটা আপনার হাসপাতালের চিকিৎসকদের দিয়ে ডায়াগনোসিস করে দেখবেন আশা করি, যে আমি কতটা পুরুষ আসক্ত পতিতা!

রিজেন্ট গ্রুপের চেয়ারম্যান সাহেদ আমাকে চাঁদাবাজ বলেছে তার নির্দেশে তদন্তচিত্রের জিয়া আমাকে পতিতা চাঁদাবাজ অশিক্ষিত বহু পুরুষে আসক্ত মন্তব্য করে রিপোর্ট করে। রিজেন্ট গ্রুপের উত্তরা ১২ নম্বর অফিসে তার পত্রিকার স্টাফ অামার ছবি তোলে। সে ছবি ব্যবহার করেতদন্তচিত্রের জিয়া অামাকে পতিতা চাঁদাবাজ অশিক্ষিত, সন্ত্রাসী বাহিনী সহ যুবলীগের নেতাকর্মী নিয়ে চাঁদাবাজি করি উল্লেখ করে।বহু পুরুষে আসক্ত মন্তব্য করে রিপোর্ট করে। আমার মৃত্যুর পর আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সহ গনমাধ্যম সহ রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ যেন ক্ষতিয়ে দেখে সঠিক তদন্ত করে আমি চাঁদাবাজ না সমাজ সেবক, দেহব্যবসা করি নাকি সেচ্ছাসেবী হিসেবে ১২ বছর ধরে রক্তদান করি,২০ বছর ধরে মৃতদেহ সুরতহালে সহায়তা সহ মৃতদেহ গোছল করাই? প্রশ্ন টা সহপাঠী, সহকর্মী, একসময়ের রাজনৈতিক সহচর, আত্মীয়,প্রতিবেশী রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, আইনশৃঙ্খলাবাহিনীর সকলের কাছে রেখে গেলাম।

রিজেন্ট গ্রুপের চেয়ারম্যান সাহেদ আর তদন্তচিত্রের জিয়াকে বলছি………
আমার সাংবাদিকতা পেশায় আমি বিভিন্ন সেক্টরের অপরাধ সম্পর্কিত অনূসন্ধানী সংবাদ প্রকাশ করেছি।আমি অপরাধ বিষয়ক সাংবাদিকতার সুবাদে দেশের প্রায় তিনশ র বেশী থানায় ভিজিট করেছি।বিএনপি সরকার, তত্ববধায়ক সরকার ও যৌথবাহীনির সরকার, বর্তমান আওয়ামীলীগ সরকারের সুদীর্ঘ সময়ে নানাশ্রেনী পেশার সাথে কাজ করার ও মেশার সুযোগ হয়েছে।অনলাইন পত্রিকা তদন্ত চিত্র তে সম্পাদক পরিচয়ে আমার একসময়ে অমার পত্রিকায় কাজ করা জিয়াউর রহমান করে আমাকে কোন অাত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ না দিয়ে অামার কোন বক্তব্য না নিয়ে অনলাইন সংবাদ মাধ্যমে ও সোশ্যাল মিডিয়ায় অামাকে চরিত্রহীনা, চাঁদাবাজ, পতিতা,অশিক্ষিত দাবি করে মানহানিকর বানোয়াট ভিত্তিহীন মনগড়া সংবাদ প্রকাশ করায় অামি সামাজিক মানষিক ভাবে বিপর্যস্ত ও অার্থিক ক্ষতির সম্মুখীন। জিয়ার এহেন কুরুচিপূর্ণ সংবাদ প্রকাশ ডিজিটাল নিরাপত্তা অাইনের পরিপন্থী। অামার বিরুদ্ধে মিথ্যা বানোয়াট তথ্য দিয়ে অসৎ উদ্দেশ্যে ভুয়া সংবাদ প্রকাশের কারনে আমার জীবন মৃত্যুঝুকিতে। ২০০৩ সাল থেকে আমি সাপ্তাহিক অপরাধ বিচিত্রায় কর্মরত। কতিপয় দুর্নীতিবাজদের ইন্ধনে আমার বিরুদ্ধে তদন্ত চিত্রে বানোয়াট মিথ্যা সংবাদ প্রকাশের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।

এ কুরুচিপূর্ণ মিথ্যা মনগড়া সংবাদ প্রকাশ করারর উদ্দেশ্য হলো ঝুঁকিপূর্ণ পরিস্থিতিতে ফেলে মানহানি করে হয়রানি করার মাধ্যমে জীবননাশেরর চেষ্টায় লিপ্ত। তাই চাঁদাবাজ ও চরিত্রহীনেরর তকমা দিয়ে অসৎ উদ্দেশ্য বিভিন্নভাবে আমাকে যেকোন সময় বড়ধরনের ক্ষতি করতে পারে বলে আমার আশংকা। এছাড়া সাপ্তাহিক অপরাধ বিচিত্রায় প্রতারকদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি রিপোর্ট প্রকাশ হয়েছে।

অনলাইন পত্রিকা তদন্ত চিত্রের সম্পাদক দাবিকারি জিয়া দারা যে অশালীন আক্রমণাত্মক ভাবে হেনস্থা হয়েছি তা পুর্বে কোন গনমাধ্যম কর্মীদ্বারা কোন অশালীন ইভটিজিং এর সম্মুখীন হইনি।

আমি গত ২;৪/০৯ থেকে ৭/৫/১৯ পর্যন্ত ১১ বছরে ২৩বার সেচ্ছারক্তদান করেছি কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশন ল্যাবে। তুরাগ থানার অনুরোধে বিগত কয়েক বছরে একাধিকবার অপমৃত্যুর লাশের সুরতহালে সহযোগীতা সহ মৃতদেহ গোছল করিয়েছি।কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশনের মিডিয়া সেলের একজন প্রোমাষ্টার ও সেচ্ছাসেবী।৫/১০/১২ সালে অামি সন্ধানী চক্ষুদান ব্যাংকে মরনোত্তর চক্ষুদান অঙ্গীকার করি।

সারা বাংলাদেশে অামার একটি মাত্র সেভিং একাউন্ট অাছে। উত্তরা ব্যাংক লিমিটেড। বানিজ্য শাখা,উত্তরা।যার হিসাব নং – 0011100113584/
যাহাতে চাদার কত টাকা অাছে জানতে পারবেন???। গত ১৭ বছর ধরে সাংবাদিকত।

এই কথিত নারী সাংবাদিক তার পোস্টেে অনেককিছুই মিথ্যা ছাপাই গেয়েছেন তবে তার শিক্ষাগত যোগ্যতা কি? কোন শিক্ষায় তিনি সাংবাদিক হলেন সেটা উল্লেখ করতে সাহস করেন নি। এমন সব কুট কৌশল অবলম্বন নতুন বিষয় নয়। তার অপ-সাংবাদিকতার কথা নিজের পোষ্টেই স্বীকার করেছেন। এলাকায় ভুক্তভোগী মহল এমন অশ্লীলভাষি কথিত সাংবাদিকের আইনের আওতায় আনারও দাবি জানিয়েছেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :




আত্মহত্যার হুমকিতে কথিত সাংবাদিক নাদিরার ফেসবুক পোস্ট

আপডেট সময় : ১২:৩৮:১২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৯ অগাস্ট ২০১৯

জাহিদুল ইসলাম রেহানঃ 

গতকাল সাপ্ত‍াহিক তদন্ত চিত্র সহ দেশের বেশ কয়েকটি অনলাইনে অনলাইনে “উত্তরার কথিত নারী সাংবাদিক নাদিরার হলফনামা-১” শিরোনামে সংবাদ প্রকাশ করলে উত্তরা জুড়ে আলোচনার ঝড় উঠে। অনেক লোক তার অপকর্ম ব্যাপারে অনেক তথ্যও দেন।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে টঙ্গীর এক ব্যক্তি জানান, আমার সাথে এলাকার এক লোকের দীর্ঘদিনের ঝামেলা চলছে। একাধিক মামলা দুই পক্ষের বিজ্ঞ আদালতে চলমান। হঠাৎ নাদিরা নামের এই মহিলা আবার দোকানের সামনে হাজির। আমার ভাইয়ের নাম ও আমাদের বাড়ি খোজ করছেন। এরপর আমি আমার পরিচয় দেই। প্রথমে আমাদের বিরুদ্ধে নানান ধরনের অভিযোগ তুলে বলেন। আপনাদের বিরুদ্ধে আজই নিউজ হবে। আমি ভয় পেয়ে গেলাম। তারপর দোকানে বসিয়ে চা নাস্তা করায়। এরপর এই নারী জানান টাকা দিলে উল্টো আমার পতিপক্ষের বিরুদ্ধে নিউজ করবেন। এই ব্যক্তি টাকার অংক না বলে এ প্রতিবেদককে বলেন, তারপর তাকে কিছু টাকা দেই। কিন্তু সে টাকা নিয়ে আর কোন নিউজও করেননি এবং অত্র এলাকায়ও আসেননি। এটা একটা চিত্র। এমন ডজনখানেক অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে উত্তরা ও টঙ্গী এলাকায়। উত্তরায় এমন শত ঘটনার জন্ম দিয়েছেন এই কথিত নারী সাংবাদিক।

মঙ্গলবার উক্ত বেশকয়েকটি অনলাইন গণমাধ্যমে “উত্তরার কথিত নারী সাংবাদিক নাদিরার হলফনামা-১” শিরোনামে যে সংবাদ প্রকাশ হয়েছে সেখানে রিজেন্ট গ্রুপের অফিস বা অন্য কোন অফিসের কথা/ অফিসের নাম উল্লেখ করা হয়নি। কথায় বলে “চোরের মনে পুলিশ পুলিশ” ঠিক এই নারীর সংবাদটি নিয়ে সেই ধরনের প্রবাদে রুপ নিল।

এই কথিত নারী বুধবার তার ফেইজবুক আইডিতে একটি স্ট্যাটাস দিয়ে প্রমান করলেন রিজেন্ট গ্রুপেও চাঁদাবাজি করতে সেদিন গিয়েছেন। একই দিন তাহলে ঘটনা অহরাহ করেন এই কথিত নারী সাংবাদিক। নিজের অপকর্ম আড়াল করতে ফেইজবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে আত্মহত্যার হুমকি দিলেন কথিত নারী সাংবাদিক নাদিরা দিলরুবা। জানা গেছে এর আগেও আত্মহত্যার হুমকি দিয়ে পুলিশকে বিব্রত করার মত ঘটনাও ঘটিয়েছে এই কথিত সাংবাদিক। আত্মহত্যা রেপ কেস সহ বিভিন্ন কূটকৌশল অবলম্বন করে এর আগেও বহু মানুষকে তিনি সাতঘাটের জ্বল খাইয়েছেন।

তার ফেসবুক পোস্ট পাঠকদের জন্য হুবহুব তুলে ধরা হলঃ রিজেন্ট গ্রুপের চেয়ারম্যান সাহেদ ও তদন্তচিত্রের সম্পাদক দাবীকারি জিয়া আমার আত্মহত্যার জন্য দায়ী। আশা করবো আমার মৃত্যুর পর তাদের দুজনের দাবীমতে জনগনের কাছে প্রমান হাজির করবে আমি পতিতা ও বহু পুরুষে আসক্ত, অশিক্ষিত, চাঁদাবাজ?

সাহেদ করিম টকশো মিডিয়া ব্যাক্তিত্ব তো আপনি , সেই সাথে উত্তরা রিজেন্ট হাসপাতালের মালিক! অনুরোধ একটা আপনার কাছে, আমার লাশটা আপনার হাসপাতালের চিকিৎসকদের দিয়ে ডায়াগনোসিস করে দেখবেন আশা করি, যে আমি কতটা পুরুষ আসক্ত পতিতা!

রিজেন্ট গ্রুপের চেয়ারম্যান সাহেদ আমাকে চাঁদাবাজ বলেছে তার নির্দেশে তদন্তচিত্রের জিয়া আমাকে পতিতা চাঁদাবাজ অশিক্ষিত বহু পুরুষে আসক্ত মন্তব্য করে রিপোর্ট করে। রিজেন্ট গ্রুপের উত্তরা ১২ নম্বর অফিসে তার পত্রিকার স্টাফ অামার ছবি তোলে। সে ছবি ব্যবহার করেতদন্তচিত্রের জিয়া অামাকে পতিতা চাঁদাবাজ অশিক্ষিত, সন্ত্রাসী বাহিনী সহ যুবলীগের নেতাকর্মী নিয়ে চাঁদাবাজি করি উল্লেখ করে।বহু পুরুষে আসক্ত মন্তব্য করে রিপোর্ট করে। আমার মৃত্যুর পর আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সহ গনমাধ্যম সহ রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ যেন ক্ষতিয়ে দেখে সঠিক তদন্ত করে আমি চাঁদাবাজ না সমাজ সেবক, দেহব্যবসা করি নাকি সেচ্ছাসেবী হিসেবে ১২ বছর ধরে রক্তদান করি,২০ বছর ধরে মৃতদেহ সুরতহালে সহায়তা সহ মৃতদেহ গোছল করাই? প্রশ্ন টা সহপাঠী, সহকর্মী, একসময়ের রাজনৈতিক সহচর, আত্মীয়,প্রতিবেশী রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, আইনশৃঙ্খলাবাহিনীর সকলের কাছে রেখে গেলাম।

রিজেন্ট গ্রুপের চেয়ারম্যান সাহেদ আর তদন্তচিত্রের জিয়াকে বলছি………
আমার সাংবাদিকতা পেশায় আমি বিভিন্ন সেক্টরের অপরাধ সম্পর্কিত অনূসন্ধানী সংবাদ প্রকাশ করেছি।আমি অপরাধ বিষয়ক সাংবাদিকতার সুবাদে দেশের প্রায় তিনশ র বেশী থানায় ভিজিট করেছি।বিএনপি সরকার, তত্ববধায়ক সরকার ও যৌথবাহীনির সরকার, বর্তমান আওয়ামীলীগ সরকারের সুদীর্ঘ সময়ে নানাশ্রেনী পেশার সাথে কাজ করার ও মেশার সুযোগ হয়েছে।অনলাইন পত্রিকা তদন্ত চিত্র তে সম্পাদক পরিচয়ে আমার একসময়ে অমার পত্রিকায় কাজ করা জিয়াউর রহমান করে আমাকে কোন অাত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ না দিয়ে অামার কোন বক্তব্য না নিয়ে অনলাইন সংবাদ মাধ্যমে ও সোশ্যাল মিডিয়ায় অামাকে চরিত্রহীনা, চাঁদাবাজ, পতিতা,অশিক্ষিত দাবি করে মানহানিকর বানোয়াট ভিত্তিহীন মনগড়া সংবাদ প্রকাশ করায় অামি সামাজিক মানষিক ভাবে বিপর্যস্ত ও অার্থিক ক্ষতির সম্মুখীন। জিয়ার এহেন কুরুচিপূর্ণ সংবাদ প্রকাশ ডিজিটাল নিরাপত্তা অাইনের পরিপন্থী। অামার বিরুদ্ধে মিথ্যা বানোয়াট তথ্য দিয়ে অসৎ উদ্দেশ্যে ভুয়া সংবাদ প্রকাশের কারনে আমার জীবন মৃত্যুঝুকিতে। ২০০৩ সাল থেকে আমি সাপ্তাহিক অপরাধ বিচিত্রায় কর্মরত। কতিপয় দুর্নীতিবাজদের ইন্ধনে আমার বিরুদ্ধে তদন্ত চিত্রে বানোয়াট মিথ্যা সংবাদ প্রকাশের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।

এ কুরুচিপূর্ণ মিথ্যা মনগড়া সংবাদ প্রকাশ করারর উদ্দেশ্য হলো ঝুঁকিপূর্ণ পরিস্থিতিতে ফেলে মানহানি করে হয়রানি করার মাধ্যমে জীবননাশেরর চেষ্টায় লিপ্ত। তাই চাঁদাবাজ ও চরিত্রহীনেরর তকমা দিয়ে অসৎ উদ্দেশ্য বিভিন্নভাবে আমাকে যেকোন সময় বড়ধরনের ক্ষতি করতে পারে বলে আমার আশংকা। এছাড়া সাপ্তাহিক অপরাধ বিচিত্রায় প্রতারকদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি রিপোর্ট প্রকাশ হয়েছে।

অনলাইন পত্রিকা তদন্ত চিত্রের সম্পাদক দাবিকারি জিয়া দারা যে অশালীন আক্রমণাত্মক ভাবে হেনস্থা হয়েছি তা পুর্বে কোন গনমাধ্যম কর্মীদ্বারা কোন অশালীন ইভটিজিং এর সম্মুখীন হইনি।

আমি গত ২;৪/০৯ থেকে ৭/৫/১৯ পর্যন্ত ১১ বছরে ২৩বার সেচ্ছারক্তদান করেছি কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশন ল্যাবে। তুরাগ থানার অনুরোধে বিগত কয়েক বছরে একাধিকবার অপমৃত্যুর লাশের সুরতহালে সহযোগীতা সহ মৃতদেহ গোছল করিয়েছি।কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশনের মিডিয়া সেলের একজন প্রোমাষ্টার ও সেচ্ছাসেবী।৫/১০/১২ সালে অামি সন্ধানী চক্ষুদান ব্যাংকে মরনোত্তর চক্ষুদান অঙ্গীকার করি।

সারা বাংলাদেশে অামার একটি মাত্র সেভিং একাউন্ট অাছে। উত্তরা ব্যাংক লিমিটেড। বানিজ্য শাখা,উত্তরা।যার হিসাব নং – 0011100113584/
যাহাতে চাদার কত টাকা অাছে জানতে পারবেন???। গত ১৭ বছর ধরে সাংবাদিকত।

এই কথিত নারী সাংবাদিক তার পোস্টেে অনেককিছুই মিথ্যা ছাপাই গেয়েছেন তবে তার শিক্ষাগত যোগ্যতা কি? কোন শিক্ষায় তিনি সাংবাদিক হলেন সেটা উল্লেখ করতে সাহস করেন নি। এমন সব কুট কৌশল অবলম্বন নতুন বিষয় নয়। তার অপ-সাংবাদিকতার কথা নিজের পোষ্টেই স্বীকার করেছেন। এলাকায় ভুক্তভোগী মহল এমন অশ্লীলভাষি কথিত সাংবাদিকের আইনের আওতায় আনারও দাবি জানিয়েছেন।