ঢাকা ০৫:১২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৪, ৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo মঙ্গল শোভাযাত্রা – তাসফিয়া ফারহানা ঐশী Logo সাস্টিয়ান ব্রাহ্মণবাড়িয়া এর ইফতার মাহফিল সম্পন্ন Logo কুবির চট্টগ্রাম স্টুডেন্টস ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশনের ইফতার ও পূর্নমিলনী Logo অধ্যাপক জহীর উদ্দিন আহমেদের মায়ের মৃত্যুতে শাবির মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও মুক্ত চিন্তা চর্চায় ঐক্যবদ্ধ শিক্ষকবৃন্দ পরিষদের শোক প্রকাশ Logo শাবির অধ্যাপক জহীর উদ্দিনের মায়ের মৃত্যুতে উপাচার্যের শোক প্রকাশ Logo বিশ কোটিতে গণপূর্তের প্রধান হওয়ার মিশনে ‘ছাত্রদল ক্যাডার প্রকৌশলী’! Logo দূর্নীতির রাক্ষস ফায়ার সার্ভিসের এডি আনোয়ার! Logo ঝড় ও শিলাবৃষ্টিতে ক্ষতি হওয়া শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ে অবকাঠামোর সংস্কার শুরু Logo বুয়েটে নিয়মতান্ত্রিক ছাত্র রাজনীতির দাবিতে শাবিপ্রবি ছাত্রলীগের মানববন্ধন Logo কুবি উপাচার্যের বক্তব্যের প্রমাণ দিতে শিক্ষক সমিতির সাত দিনের আল্টিমেটাম




বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল মিলান’র উদ্যোগে জাতীয় শোক দিবস পালন

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১২:০৪:০৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৬ অগাস্ট ২০১৯ ১১৬ বার পড়া হয়েছে

ইতালী থেকে তুহিন মাহমুদ:

ইতালির মিলানে বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল মিলান অফিস মিলনায়তনে যথাযোগ্য মর্যাদায় পালিত হলো জাতীর জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৩তম শাহাদাৎ বার্ষিকী ও জাতীয় শোকদিবস।
সকাল ১০টায় বাংলাদেশ কন্স্যুলেট জেনারেল মিলান কর্তৃক কন্স্যুলেট মিলনায়াতনে খতমে কোরআন,মিলাদ মাহফিল,বিশেষ মোনাজাত,স্মরণ সভা ও আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানের শুরুতেই বাংলাদেশ কন্স্যুলেট জেনারেল মিলান এর কনসাল জেনারেল ইকবাল আহমেদ,অন্যান্য কর্মকর্তাবৃন্দ ও স্হানীয় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দসহ স্বাধীন বাংলাদেশের স্হপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর প্রতিকৃতিতে পুষ্পার্ঘ অর্পণ করেন।
জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত ও পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের মাধ্যমে দিবসের কর্মসূচি শুরু হয়।
জাতীর শোকাবহ এই দিনে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ঘাতকদের হাতে শাহাদাৎ বরণকারী জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁর পরিবারের সদস্য সহ ঐ রাতে নিহতদের আত্নার মাগফিরাত কামনায় খতমে কোরআন,মিলাদ মাহফিল আয়োজন করা হয়।এবং তাদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।
মিলানের স্হানীয় একটি মসজিদ সন্দ্রিওর খতিব মুফতি হোসেন ইমরান বিশেষ মোনাজাত পরিচালনা করেন এবং কোরআন থেকে তেলাওয়াত করেন সালাহউদ্দিন।গীতা পাঠ করেন কন্স্যুলেট অফিস সহকারী সুবীর।১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ঘাতকদের হাতে নিহত সকল বিদেহী আত্নার মাগফেরাত কামনা করা হয় এবং একটি সুখী,সমৃদ্ধ,দারিদ্র্যমুক্ত,সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ মুক্ত সোনার বাংলাদেশ বির্নিমানের জন্য দোয়া করা হয়।
অনুষ্ঠানের মধ্যেভাগে স্মরণসভা ও আলোচনা অনুষ্ঠানের শুরুতেই কনসাল এ,কে মোহাম্মাদ শামচুল আহসান মহামান্য রাস্ট্রপতি ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বাণী পাঠ করেন,পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী ও পররাষ্ট্র মন্ত্রীর বাণী পাঠ করেন কনসাল শ্রম রফিকুল করিম।
বাণী পাঠের পর ১৫ আগষ্ট জাতীয় শোক দিবসে জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর শৈশব, কৈশোর ও বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবনের উপর নির্মিত প্রামাণ্য চিত্র প্রদর্শন করা হয়।
এরপর সংক্ষিপ্ত আলোচনায় অংশ নেয় প্রবাসী বাংলাদেশী কমিউনিটির নেতৃবৃন্দ এবং স্হানীয় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ। বক্তাগণ সকলেই স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় স্বাধীনতার ঘোষক জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অসামান্য অবদান কৃতজ্ঞতা চিত্তে স্মরণ করেন।এবং ১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্টের ঘৃন্য ও বর্বরেচিত হত্যাকান্ডের তীব্র নিন্দা জ্ঞাপন করেন। বাংলাদেশ কন্স্যুলেট জেনারেল মিলান এর কনসাল জেনারেল ইকবাল আহমেদ এর সমাপনী বক্তব্যের মাধ্যমে সংক্ষিপ্ত আলোচনা অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘটে।


সমাপনী বক্তব্যে ইকবাল আহমেদ সরকারের সাম্প্রতিক সমস্ত উন্নয়নমূলক কর্মকান্ড তুলে ধরেন।এবং উল্লেখ্য করেন যে, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তাঁর জীবনের সবচেয়ে বড় শোককে শক্তিতে পরিনত করেছেন।তিনি অত্যন্ত দৃঢ়তার সাথে জনগনের চাহিদা অনুযায়ী তাদের জীবনমান উন্নতকরণেরর জন্য একের পর এক প্রকল্প বাস্তবায়ন করে চলেছেন।তাই আজকের এই দিনে আমি আপনাদের সকলকে আহবান জানাই আমরা যার যার অবস্থান থেকে সরকারের রুপকল্প বাস্তবায়নে সহায়তা করি,মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর হাতকে শক্তিশালী করি এবং তা করতে পারলে আমি বিশ্বাস করি বঙ্গবন্ধুর আত্না শান্তি পাবে এবং যে লক্ষ্যে তিনি তাঁর সারাটা জীবন উৎসর্গ করেছেন তা বাস্তবায়ন করা সম্ভব হবে। ঘাতকদের হাতে নিহত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ ঐদিন নিহত সকলের আত্নার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান।তিনি বলেন, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্ট ঘাতকচক্র বঙ্গবন্ধুকে স্বপরিবারে হত্যার মাধ্যমে বাংলাদেশের ইতিহাস,ঐতিহ্য ও অগ্রগতিকে ধ্বংস করার ব্যর্থ প্রচেষ্টা চালায়।তিনি আরও বলেন আল্লাহ্‌ ‘র অশেষ শোকরিয়া যে,ভাগ্যক্রমে বঙ্গবন্ধুর দু’কন্যা সেদিন বেঁচে গিয়েছিলেন এবং সে কারনেই আজ কে আমরা বাংলাদেশের অগ্রযাত্রায় মাননীয় প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্ব পেয়েছি।মাননীয় প্রধান মন্ত্রী তাঁর পিতা-মাতা,ভাই-বোন,আত্নীয় স্বজন হারানোর শোককে শক্তিতে রুপান্তরের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ গঠনের জন্য নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন।কনসাল জেনারেল আরো বলেন,যদি আমরা সকলে মিলে বর্তমান সরকার ঘোষিত নীতি ও কর্মসূচি বাস্তবায়ন করি তাহলে।বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়িত হবে।জাতি পাবে একটি সমৃদ্ধ বাংলাদেশ এবং তাতে করে বঙ্গবন্ধুর বিদেহী আত্না শান্তি পাবে।


অনুষ্ঠানে শত শত প্রবাসী বাংলাদেশী,কন্স্যুলেটের সকল সদস্য ও তাদের পরিবারবর্গ,মিলান বাঙলা প্রেসক্লাবের নেতৃবৃন্দ এবং স্হানীয় কমিউনিটির নেতৃবৃন্দ উপস্হিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে জাতীর জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের রাজনৈতিক প্রজ্ঞা এবং তাঁর সংগ্রামী রাজনৈতিক জীবনের উল্লেখযোগ্য দিকসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন লোম্বারদিয়া আওয়ামীলীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
সবশেষে উপস্হিত সকলকে আপ্যায়ন করানো হয়।।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :




বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল মিলান’র উদ্যোগে জাতীয় শোক দিবস পালন

আপডেট সময় : ১২:০৪:০৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৬ অগাস্ট ২০১৯

ইতালী থেকে তুহিন মাহমুদ:

ইতালির মিলানে বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল মিলান অফিস মিলনায়তনে যথাযোগ্য মর্যাদায় পালিত হলো জাতীর জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৩তম শাহাদাৎ বার্ষিকী ও জাতীয় শোকদিবস।
সকাল ১০টায় বাংলাদেশ কন্স্যুলেট জেনারেল মিলান কর্তৃক কন্স্যুলেট মিলনায়াতনে খতমে কোরআন,মিলাদ মাহফিল,বিশেষ মোনাজাত,স্মরণ সভা ও আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানের শুরুতেই বাংলাদেশ কন্স্যুলেট জেনারেল মিলান এর কনসাল জেনারেল ইকবাল আহমেদ,অন্যান্য কর্মকর্তাবৃন্দ ও স্হানীয় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দসহ স্বাধীন বাংলাদেশের স্হপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর প্রতিকৃতিতে পুষ্পার্ঘ অর্পণ করেন।
জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত ও পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের মাধ্যমে দিবসের কর্মসূচি শুরু হয়।
জাতীর শোকাবহ এই দিনে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ঘাতকদের হাতে শাহাদাৎ বরণকারী জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁর পরিবারের সদস্য সহ ঐ রাতে নিহতদের আত্নার মাগফিরাত কামনায় খতমে কোরআন,মিলাদ মাহফিল আয়োজন করা হয়।এবং তাদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।
মিলানের স্হানীয় একটি মসজিদ সন্দ্রিওর খতিব মুফতি হোসেন ইমরান বিশেষ মোনাজাত পরিচালনা করেন এবং কোরআন থেকে তেলাওয়াত করেন সালাহউদ্দিন।গীতা পাঠ করেন কন্স্যুলেট অফিস সহকারী সুবীর।১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ঘাতকদের হাতে নিহত সকল বিদেহী আত্নার মাগফেরাত কামনা করা হয় এবং একটি সুখী,সমৃদ্ধ,দারিদ্র্যমুক্ত,সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ মুক্ত সোনার বাংলাদেশ বির্নিমানের জন্য দোয়া করা হয়।
অনুষ্ঠানের মধ্যেভাগে স্মরণসভা ও আলোচনা অনুষ্ঠানের শুরুতেই কনসাল এ,কে মোহাম্মাদ শামচুল আহসান মহামান্য রাস্ট্রপতি ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বাণী পাঠ করেন,পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী ও পররাষ্ট্র মন্ত্রীর বাণী পাঠ করেন কনসাল শ্রম রফিকুল করিম।
বাণী পাঠের পর ১৫ আগষ্ট জাতীয় শোক দিবসে জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর শৈশব, কৈশোর ও বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবনের উপর নির্মিত প্রামাণ্য চিত্র প্রদর্শন করা হয়।
এরপর সংক্ষিপ্ত আলোচনায় অংশ নেয় প্রবাসী বাংলাদেশী কমিউনিটির নেতৃবৃন্দ এবং স্হানীয় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ। বক্তাগণ সকলেই স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় স্বাধীনতার ঘোষক জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অসামান্য অবদান কৃতজ্ঞতা চিত্তে স্মরণ করেন।এবং ১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্টের ঘৃন্য ও বর্বরেচিত হত্যাকান্ডের তীব্র নিন্দা জ্ঞাপন করেন। বাংলাদেশ কন্স্যুলেট জেনারেল মিলান এর কনসাল জেনারেল ইকবাল আহমেদ এর সমাপনী বক্তব্যের মাধ্যমে সংক্ষিপ্ত আলোচনা অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘটে।


সমাপনী বক্তব্যে ইকবাল আহমেদ সরকারের সাম্প্রতিক সমস্ত উন্নয়নমূলক কর্মকান্ড তুলে ধরেন।এবং উল্লেখ্য করেন যে, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তাঁর জীবনের সবচেয়ে বড় শোককে শক্তিতে পরিনত করেছেন।তিনি অত্যন্ত দৃঢ়তার সাথে জনগনের চাহিদা অনুযায়ী তাদের জীবনমান উন্নতকরণেরর জন্য একের পর এক প্রকল্প বাস্তবায়ন করে চলেছেন।তাই আজকের এই দিনে আমি আপনাদের সকলকে আহবান জানাই আমরা যার যার অবস্থান থেকে সরকারের রুপকল্প বাস্তবায়নে সহায়তা করি,মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর হাতকে শক্তিশালী করি এবং তা করতে পারলে আমি বিশ্বাস করি বঙ্গবন্ধুর আত্না শান্তি পাবে এবং যে লক্ষ্যে তিনি তাঁর সারাটা জীবন উৎসর্গ করেছেন তা বাস্তবায়ন করা সম্ভব হবে। ঘাতকদের হাতে নিহত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ ঐদিন নিহত সকলের আত্নার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান।তিনি বলেন, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্ট ঘাতকচক্র বঙ্গবন্ধুকে স্বপরিবারে হত্যার মাধ্যমে বাংলাদেশের ইতিহাস,ঐতিহ্য ও অগ্রগতিকে ধ্বংস করার ব্যর্থ প্রচেষ্টা চালায়।তিনি আরও বলেন আল্লাহ্‌ ‘র অশেষ শোকরিয়া যে,ভাগ্যক্রমে বঙ্গবন্ধুর দু’কন্যা সেদিন বেঁচে গিয়েছিলেন এবং সে কারনেই আজ কে আমরা বাংলাদেশের অগ্রযাত্রায় মাননীয় প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্ব পেয়েছি।মাননীয় প্রধান মন্ত্রী তাঁর পিতা-মাতা,ভাই-বোন,আত্নীয় স্বজন হারানোর শোককে শক্তিতে রুপান্তরের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ গঠনের জন্য নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন।কনসাল জেনারেল আরো বলেন,যদি আমরা সকলে মিলে বর্তমান সরকার ঘোষিত নীতি ও কর্মসূচি বাস্তবায়ন করি তাহলে।বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়িত হবে।জাতি পাবে একটি সমৃদ্ধ বাংলাদেশ এবং তাতে করে বঙ্গবন্ধুর বিদেহী আত্না শান্তি পাবে।


অনুষ্ঠানে শত শত প্রবাসী বাংলাদেশী,কন্স্যুলেটের সকল সদস্য ও তাদের পরিবারবর্গ,মিলান বাঙলা প্রেসক্লাবের নেতৃবৃন্দ এবং স্হানীয় কমিউনিটির নেতৃবৃন্দ উপস্হিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে জাতীর জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের রাজনৈতিক প্রজ্ঞা এবং তাঁর সংগ্রামী রাজনৈতিক জীবনের উল্লেখযোগ্য দিকসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন লোম্বারদিয়া আওয়ামীলীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
সবশেষে উপস্হিত সকলকে আপ্যায়ন করানো হয়।।