ঢাকা ০৩:১৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo মানসম্পন্ন শিক্ষা নিশ্চিত করা আমাদের অঙ্গীকারঃ ড. তৌফিক রহমান চৌধুরী  Logo মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটির নতুন বাসের উদ্বোধন Logo মানসম্পন্ন শিক্ষা নিশ্চিত করতে শিক্ষকদের ভূমিকা অগ্রগণ্য: ভিসি প্রফেসর ড. মোহাম্মদ জহিরুল হক Logo মঙ্গল শোভাযাত্রা – তাসফিয়া ফারহানা ঐশী Logo সাস্টিয়ান ব্রাহ্মণবাড়িয়া এর ইফতার মাহফিল সম্পন্ন Logo কুবির চট্টগ্রাম স্টুডেন্টস ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশনের ইফতার ও পূর্নমিলনী Logo অধ্যাপক জহীর উদ্দিন আহমেদের মায়ের মৃত্যুতে শাবির মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও মুক্ত চিন্তা চর্চায় ঐক্যবদ্ধ শিক্ষকবৃন্দ পরিষদের শোক প্রকাশ Logo শাবির অধ্যাপক জহীর উদ্দিনের মায়ের মৃত্যুতে উপাচার্যের শোক প্রকাশ Logo বিশ কোটিতে গণপূর্তের প্রধান হওয়ার মিশনে ‘ছাত্রদল ক্যাডার প্রকৌশলী’! Logo দূর্নীতির রাক্ষস ফায়ার সার্ভিসের এডি আনোয়ার!




২০২২ সালের ফুটবল বিশ্বকাপ ফাইনাল খেলার স্টেডিয়াম “লুসাইল”

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০২:০২:২৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০১৯ ১১১ বার পড়া হয়েছে

মোঃ নুর ইসলাম শেখ, দোহা, কাতার থেকে: ২০১৮ সালের রাশিয়া বিশ্বকাপের পর্দা নেমেছে। চার বছর পর ২০২২ সালে আবার উঠবে বিশ্বকাপের পর্দা। সেবার আয়োজক দেশ কাতার বিশ্বকে চমকে দিতে নিচ্ছে ব্যাপক প্রস্তুতি। তাদের দাবি, এটিই হতে চলেছে ইতিহাসের সবচেয়ে জাকজমকপূর্ণ ও দামি ফুটবল আসর। ফুটবল বিশ্বকে নতুন নতুন চমক দিতে বহু পরিকল্পনা সাজাচ্ছে মধ্যপ্রাচ্যের দেশটি, যার মধ্যে তাদের অনিন্দ্য সুন্দর স্টেডিয়ামগুলো হতে চলেছে সবচেয়ে বড় চমক।

গত বছর কাতার সেই স্টেডিয়ামের নকশা প্রকাশ করেছে যেখানে চার বছর পরে বিশ্বকাপের উদ্বোধনী এবং ফাইনাল খেলা হবে। ২০২২ সালের এই বিশ্বকাপ হবে মধ্যপ্রাচ্যে আয়োজিত প্রথম বিশ্বকাপ।

 

৮০ হাজার আসনের লুসাইল স্টেডিয়ামে ২০২২ সালের ফুটবল বিশ্বকাপের ফাইনাল ম্যাচটিও খেলা হবে।

লুসাইল স্টেডিয়ামটি রাজধানী দোহা থেকে ১৫ কিলোমিটার উত্তরে সেন্ট্রাল দোহার লুসাইল এলাকায় নির্মাণ করা হচ্ছে। এজন্য এর নাম দেয়া হয়েছে লুসাইল স্টেডিয়াম।

লুসাইল স্টেয়িামের ডিজাইন করেছেন ব্রিটিশ ফার্ম ‘ফস্টার’। তাদের সঙ্গে কয়েকটি সহযোগী প্রতিষ্ঠান রয়েছে। স্টেডিয়ামটিতে আরব ঐতিহ্যের আভা দিতে এর সামনের অংশে সোনালি রং দিয়ে আরব্য সংস্কৃতি ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। স্টেডিয়ামটি যৌথভাবে নির্মাণ করছে কাতারি ফার্ম ‘এইচবিকে কনস্ট্রাকটিং কম্পানি’ এবং ‘চায়না রেইলওয়ে কন্সট্রাকশন করপোরেশন’।

হাসান আল থাওয়াদী বলেন, ৮ বছর আগে (২০১০ সালে) সিদ্ধান্ত হয়েছিল, কাতারে ২০২২ সালে বিশ্বকাপ অনুষ্ঠিত হবে। এখন আমরা বলছি, গোটা বিশ্ব আমাদের আয়োজন দেখে অবাক হবে। লুসাইল স্টেডিয়ামটি তৈরির জন্য প্রায় ২৬ হাজার কর্মী সার্বক্ষণিক কাজ করছে। এতে মোট খরচ হচ্ছে ১৪ দশমিক ৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।

২০২২ সালে খেলা শেষ হবার পর লুসিয়াম স্টেডিয়ামটি একটি ‘কমিউনিটি স্পেস’ হিসেবে ঘোষণা করা হবে। তখন এর মধ্যে স্কুল, মার্কেট, ক্যাফে, ক্লিনিক ও খেলার মাঠ করা হবে বলে এসসির পক্ষে থেকে জানানো হয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :




২০২২ সালের ফুটবল বিশ্বকাপ ফাইনাল খেলার স্টেডিয়াম “লুসাইল”

আপডেট সময় : ০২:০২:২৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০১৯

মোঃ নুর ইসলাম শেখ, দোহা, কাতার থেকে: ২০১৮ সালের রাশিয়া বিশ্বকাপের পর্দা নেমেছে। চার বছর পর ২০২২ সালে আবার উঠবে বিশ্বকাপের পর্দা। সেবার আয়োজক দেশ কাতার বিশ্বকে চমকে দিতে নিচ্ছে ব্যাপক প্রস্তুতি। তাদের দাবি, এটিই হতে চলেছে ইতিহাসের সবচেয়ে জাকজমকপূর্ণ ও দামি ফুটবল আসর। ফুটবল বিশ্বকে নতুন নতুন চমক দিতে বহু পরিকল্পনা সাজাচ্ছে মধ্যপ্রাচ্যের দেশটি, যার মধ্যে তাদের অনিন্দ্য সুন্দর স্টেডিয়ামগুলো হতে চলেছে সবচেয়ে বড় চমক।

গত বছর কাতার সেই স্টেডিয়ামের নকশা প্রকাশ করেছে যেখানে চার বছর পরে বিশ্বকাপের উদ্বোধনী এবং ফাইনাল খেলা হবে। ২০২২ সালের এই বিশ্বকাপ হবে মধ্যপ্রাচ্যে আয়োজিত প্রথম বিশ্বকাপ।

 

৮০ হাজার আসনের লুসাইল স্টেডিয়ামে ২০২২ সালের ফুটবল বিশ্বকাপের ফাইনাল ম্যাচটিও খেলা হবে।

লুসাইল স্টেডিয়ামটি রাজধানী দোহা থেকে ১৫ কিলোমিটার উত্তরে সেন্ট্রাল দোহার লুসাইল এলাকায় নির্মাণ করা হচ্ছে। এজন্য এর নাম দেয়া হয়েছে লুসাইল স্টেডিয়াম।

লুসাইল স্টেয়িামের ডিজাইন করেছেন ব্রিটিশ ফার্ম ‘ফস্টার’। তাদের সঙ্গে কয়েকটি সহযোগী প্রতিষ্ঠান রয়েছে। স্টেডিয়ামটিতে আরব ঐতিহ্যের আভা দিতে এর সামনের অংশে সোনালি রং দিয়ে আরব্য সংস্কৃতি ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। স্টেডিয়ামটি যৌথভাবে নির্মাণ করছে কাতারি ফার্ম ‘এইচবিকে কনস্ট্রাকটিং কম্পানি’ এবং ‘চায়না রেইলওয়ে কন্সট্রাকশন করপোরেশন’।

হাসান আল থাওয়াদী বলেন, ৮ বছর আগে (২০১০ সালে) সিদ্ধান্ত হয়েছিল, কাতারে ২০২২ সালে বিশ্বকাপ অনুষ্ঠিত হবে। এখন আমরা বলছি, গোটা বিশ্ব আমাদের আয়োজন দেখে অবাক হবে। লুসাইল স্টেডিয়ামটি তৈরির জন্য প্রায় ২৬ হাজার কর্মী সার্বক্ষণিক কাজ করছে। এতে মোট খরচ হচ্ছে ১৪ দশমিক ৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।

২০২২ সালে খেলা শেষ হবার পর লুসিয়াম স্টেডিয়ামটি একটি ‘কমিউনিটি স্পেস’ হিসেবে ঘোষণা করা হবে। তখন এর মধ্যে স্কুল, মার্কেট, ক্যাফে, ক্লিনিক ও খেলার মাঠ করা হবে বলে এসসির পক্ষে থেকে জানানো হয়েছে।