ঢাকা ০৪:৫৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo ইবি উপাচার্যকে ১০লাখ ঘুষ প্রস্তাব এক তরুনীর! Logo মামলায় জর্জরিত কুলাউড়ার ছাত্রদল নেতা মিতুল পালিয়ে আছেন প্রবাসে Logo ২৫ মার্চ গণহত্যা দিবসে মোমবাতি প্রজ্জ্বলনের মধ্য দিয়ে শাবি ছাত্রলীগের কার্যক্রম শুরু Logo থিয়েটার কুবির ইফতার মাহফিল Logo রাজধানীর শান্তিনগর বাজার নিয়ে শত কোটি টাকার লুটপাট Logo ঢাবির সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. জিয়া রহমানের মৃত্যুতে শাবি শিক্ষক সমিতির শোক Logo ঢাবি শিক্ষক ড. জিয়া রহমানের মৃত্যুতে শাবি উপাচার্যের শোক প্রকাশ Logo ময়মনসিংহ স্টুডেন্টস এসোসিয়েশনের নতুন সভাপতি সজীব, সম্পাদক আশিক Logo পুরান ঢাকায় জুতার কারখানার আগুন Logo রাশিয়ায় কনসার্ট হলে বন্দুক হামলার নিহত ৬০, দায় স্বীকার আইএসের




মিরপুর বাংলা কলেজের অধক্ষ্য হওয়ার দৌড়ে জামায়াতের কান্ডারী শহিদুল্লাহ!!

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৭:২৪:৫২ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩১ অক্টোবর ২০১৮ ১৩২ বার পড়া হয়েছে

মিরপুর বাংলা কলেজের অধক্ষ্য নিয়োগ কেন্দ্র করে এক ভয়ংকর স্নায়ু যুদ্ধ চলছে। মতিউর রহমান নিজামির সাবেক সচিব ও জামায়াতের বিশ্বস্ত হাতিয়ার এ কে এম শহিদুল্লাহ (অধ্যাপক হিসাব বিজ্ঞান) মিরপুর বাংলা কলেজের অধ্যক্ষ হওয়ায় দৌড়ে যেন লাগামহীন ঘোড়ার মতই ছুটে চলছে ।

এই পদে আসীন হতে সরকারের একজন ঘনিষ্ঠ কর্মকর্তার যোগশাস্ত্রে বিভিন্ন দপ্তরের লবিং ছাড়াও প্রায় ৫০ লক্ষ্য টাকার ঘুষ লেনদেনের অভিযোগ পাওয়া গেছে, তিনি শিক্ষা মন্ত্রী সহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ব্যাক্তিদের সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেছেন সরকারের ওই প্রভাবশালী কর্মকর্তার মাধ্যমে শোনা গেছে, তিনি বিগত জামায়াতে ইসলামীর শাসন আমলে একটি বিশেষ মন্ত্রণালয়ের সচিবের একান্ত সচিব হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
এবং যুদ্ধ অপরাধীদের ফাঁসির হুকুমের বিরুদ্ধে জামায়াতের যে আন্দোলন হয়েছিল সেই আন্দোলনের মুল হোতা ছিলেন এই শহীদুল্লাহ।

গত কয়েকদিন ধরে বাংলা কলেজের অধক্ষ্য নিয়োগ কে কেন্দ্র করে এ কে এম শহীদুল্লাহ্ চালিয়ে যাচ্ছেন বিভিন্ন অশুভ বুদ্ধির পায়তারা। কলেজের কর্তৃপক্ষদের মাঝে নাম প্রকাশ না করার শর্তে একটি সুত্র জানায় এ কে এম শহিদুল্লাহ ছাড়া যদি অন্য কেউ অধক্ষ্য হিসেবে নিয়োগ পান তবে তার বিরুদ্ধে ছাত্রলীগের নেতা কর্মীদের দিয়ে তাকে হেনস্থা করা হবে ও তাকে পদত্যাগ করতে বাধ্য করা হবে বলে হুমকি দিয়ে আসছে এই জামায়াতের মহারথী শহীদুল্লাহ্।

বিষয় টি নিয়ে বাংলা কলেজ পাড়ার থমথমে এক পরিস্থিতি বিরাজ করছে বলে অনুসন্ধানে জানা যায়। এবিষয়ে অধ্যাপক এ কে এম সহিদুল্লাহ্’র বক্তব্য জানতে গত দুই দিন কলেজে তার সাক্ষাৎ পাননি প্রতিবেদক, যানা গেছে কলেজ অবস্থান না করে তিনি বিভিন্ন দপ্তরে তার অধক্ষ্য হওয়ার তদবিরে ব্যাস্ত। পরে তার মুঠোফোন নাম্বারে ফোন কর হয় তিনি তা রিসিভ করেননি।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :




মিরপুর বাংলা কলেজের অধক্ষ্য হওয়ার দৌড়ে জামায়াতের কান্ডারী শহিদুল্লাহ!!

আপডেট সময় : ০৭:২৪:৫২ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩১ অক্টোবর ২০১৮

মিরপুর বাংলা কলেজের অধক্ষ্য নিয়োগ কেন্দ্র করে এক ভয়ংকর স্নায়ু যুদ্ধ চলছে। মতিউর রহমান নিজামির সাবেক সচিব ও জামায়াতের বিশ্বস্ত হাতিয়ার এ কে এম শহিদুল্লাহ (অধ্যাপক হিসাব বিজ্ঞান) মিরপুর বাংলা কলেজের অধ্যক্ষ হওয়ায় দৌড়ে যেন লাগামহীন ঘোড়ার মতই ছুটে চলছে ।

এই পদে আসীন হতে সরকারের একজন ঘনিষ্ঠ কর্মকর্তার যোগশাস্ত্রে বিভিন্ন দপ্তরের লবিং ছাড়াও প্রায় ৫০ লক্ষ্য টাকার ঘুষ লেনদেনের অভিযোগ পাওয়া গেছে, তিনি শিক্ষা মন্ত্রী সহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ব্যাক্তিদের সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেছেন সরকারের ওই প্রভাবশালী কর্মকর্তার মাধ্যমে শোনা গেছে, তিনি বিগত জামায়াতে ইসলামীর শাসন আমলে একটি বিশেষ মন্ত্রণালয়ের সচিবের একান্ত সচিব হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
এবং যুদ্ধ অপরাধীদের ফাঁসির হুকুমের বিরুদ্ধে জামায়াতের যে আন্দোলন হয়েছিল সেই আন্দোলনের মুল হোতা ছিলেন এই শহীদুল্লাহ।

গত কয়েকদিন ধরে বাংলা কলেজের অধক্ষ্য নিয়োগ কে কেন্দ্র করে এ কে এম শহীদুল্লাহ্ চালিয়ে যাচ্ছেন বিভিন্ন অশুভ বুদ্ধির পায়তারা। কলেজের কর্তৃপক্ষদের মাঝে নাম প্রকাশ না করার শর্তে একটি সুত্র জানায় এ কে এম শহিদুল্লাহ ছাড়া যদি অন্য কেউ অধক্ষ্য হিসেবে নিয়োগ পান তবে তার বিরুদ্ধে ছাত্রলীগের নেতা কর্মীদের দিয়ে তাকে হেনস্থা করা হবে ও তাকে পদত্যাগ করতে বাধ্য করা হবে বলে হুমকি দিয়ে আসছে এই জামায়াতের মহারথী শহীদুল্লাহ্।

বিষয় টি নিয়ে বাংলা কলেজ পাড়ার থমথমে এক পরিস্থিতি বিরাজ করছে বলে অনুসন্ধানে জানা যায়। এবিষয়ে অধ্যাপক এ কে এম সহিদুল্লাহ্’র বক্তব্য জানতে গত দুই দিন কলেজে তার সাক্ষাৎ পাননি প্রতিবেদক, যানা গেছে কলেজ অবস্থান না করে তিনি বিভিন্ন দপ্তরে তার অধক্ষ্য হওয়ার তদবিরে ব্যাস্ত। পরে তার মুঠোফোন নাম্বারে ফোন কর হয় তিনি তা রিসিভ করেননি।