ঢাকা ০২:৩৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo ইবি উপাচার্যকে ১০লাখ ঘুষ প্রস্তাব এক তরুনীর! Logo মামলায় জর্জরিত কুলাউড়ার ছাত্রদল নেতা মিতুল পালিয়ে আছেন প্রবাসে Logo ২৫ মার্চ গণহত্যা দিবসে মোমবাতি প্রজ্জ্বলনের মধ্য দিয়ে শাবি ছাত্রলীগের কার্যক্রম শুরু Logo থিয়েটার কুবির ইফতার মাহফিল Logo রাজধানীর শান্তিনগর বাজার নিয়ে শত কোটি টাকার লুটপাট Logo ঢাবির সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. জিয়া রহমানের মৃত্যুতে শাবি শিক্ষক সমিতির শোক Logo ঢাবি শিক্ষক ড. জিয়া রহমানের মৃত্যুতে শাবি উপাচার্যের শোক প্রকাশ Logo ময়মনসিংহ স্টুডেন্টস এসোসিয়েশনের নতুন সভাপতি সজীব, সম্পাদক আশিক Logo পুরান ঢাকায় জুতার কারখানার আগুন Logo রাশিয়ায় কনসার্ট হলে বন্দুক হামলার নিহত ৬০, দায় স্বীকার আইএসের




শ্রমিকলীগ নেতা নূর মোহাম্মদের নেতৃত্বে খিলগাঁওয়ে চাঁদাবাজি, মাদক ব্যবসার অভয় অরণ্য!

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১১:৩১:৪১ অপরাহ্ন, শনিবার, ৯ নভেম্বর ২০১৯ ১৩৩ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ মাদকে ভাসছে খিলগাঁও এমন শিরোনাম এর আগে বেশ চাউর ছিল। একজন সহকারী পুলিশ কমিশনার এসে অনেকটা মাদক নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করেও পরবর্তীতে সফলতার হাত ফসকে গিয়ে গত কয়েকদিন আগে বদলীর আদেশ পেয়ে মতিঝিল জোনে যোগদান করেন। আলোচিত এ পুলিশ অফিসারের নাম জাহিদুল ইসলাম সোহাগ। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন মেধাবী ছাত্র ছিলেন। পুলিশ বাহিনীতে যোগদান করার পর বড় বড় মাফিয়া ও অপরাধী তার হাতেই গ্রেফতার হয়েছে। তেমনই খিলগাঁও জোনে যোগদান করেই অত্র এলাকার সন্ত্রাস, চাঁদাবাজ ও মাদক সম্রাট নূর মোহাম্মদকে বিপুল পরিমান ইয়াবা সহকারে গ্রেফতার করেন। অনেক তদবীরের মারপ্যাচে বিপুল পরিমান ইয়াবা এসে দাড়ায় ৪০০ পিসে।

সূত্র জানায়, খিলগাঁও জোনের সাবেক বিতর্কিত এসি নাদিয়া জুঁইয়ের লালন পালনকৃত সিপাহীবাগের মাদক সম্রাট নুর মোহাম্মদ। ইতিমধ্যে এই মাদক সম্রাটকে নিয়ে পুলিশের একটি গোয়েন্দা সংস্থা সাতটি প্রতিবেদনও দিয়েছে। গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিবেদন গুলো আমাদের এ প্রতিবেদকের হাতে এসেছে। এর আগে সাবেক এসি নাদিয়া জুঁই খিলগাঁও জোনে থাকাকালেও ওই গোয়েন্দা সংস্থা তিন টি প্রতিবেদন দিলেও এসি নাদিয়া’র সাথে মাদক সম্রাট নূর মোহাম্মদের সু-সম্পর্ক থাকায় খিলগাঁও থানা পুলিশ এই মাদক সম্রাটের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নেয়নি। ওই গোয়েন্দা সংস্থা একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করেন, খিলগাঁও থানার একাধিক মামলার আসামী নূর মোহাম্মদ (৩৯), পিতাঃ আঃ রহমান। বাসাঃ ৩০০/১ সিবাহীবাগ আইচক্রীম গলি, থানাঃ খিলগাঁও- ঢাকা, একজন শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী।

ইতিপূর্বে গত ০৭/০৪/২০১৮, ৩০/০৪/১৮ ও ১০/০৭/২০১৮ খ্রিঃ খিলগাঁও থানার একজন শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী হিসাবে প্রতিবেদন দাখিল করার পর এবং সারা দেশব্যাপি মাদক বিরোধী অভিযান পরিচালনাকালে উক্ত ব্যক্তি অত্র এলাকা ছেড়ে দীর্ঘদিন যাবত আত্মগোপন করে ছিলেন বলিয়া জানা যায়। উক্ত ব্যক্তির নামে খিলগাঁও থানার মামলা নং ৫৪ তাং- ২৩/১০/১৭ খ্রিঃ মামলা নং-৩৪ তাং- এবং মামলা নং-৭৪, তাং- ২৪/০৫/১৮ খ্রিঃ। অনুসন্ধানে আরো জানা যায়, গত ৩০/১২/২০১৮ খ্রিঃ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কিছুদিন পর আবার অত্র এলাকায় প্রবেশ করে তার একান্ত সহযোগী ১, সৌরভ রাসেল (৩১) মোবাঃ ০১৬১১-৪১৪১৫৬, এবং তার আপন ছোট ভাই মোঃ সোহেল (৩১) মিলে খিলগাঁও থানাধীন সিপাহীবাগ টেম্পুস্ট্যান্ড, আইচক্রীমগলি, গোড়ান, নবীনবাগ, ভ‚ইয়াপাড়া সহ নিজ বাসায় আবারো মাদকের রমরমা ব্যবসা করিতেছেন। ইতিপূর্বে উক্ত ব্যক্তির নামে ০৩ (তিন) বার মাদক সম্পর্কে রিপোর্ট প্রদান করার পরও ইহার কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহন না করায় অত্র এলাকার যুব সমাজ মাদকাসক্ত হয়ে ছিনতাই সহ বিভিন্ন ধরনের অপরাধের সহিত জড়িয়ে পড়ছেন।

অনুসন্ধানে আরো জানা যায়, উক্ত ব্যক্তি তার বাসার দোতলায় প্রতিদিন সন্ধা ১৮,০০ ঘটিকা হতে ভোর ০৫,০০ ঘটিকা পর্যন্ত জুয়ার বোর্ড পরিচালনা করে থাকেন। উক্ত জুয়ার বোর্ডে প্রতিদিন চলে লক্ষ লক্ষ টাকার খেলা। ইহাছাড়াও সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, তার বাসার চার পাশে এবং আইচক্রীম গলির মাথায় সিসি ক্যামেরার মাধ্যমে সার্বক্ষনিক পর্যবেক্ষন করেন।

অন্য একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করেন, খিলগাঁও থানাধীন মোঃ বাবুল হোসেন ওরফে পুলিশ বাবুল, যুগ্ন সাধারন সম্পাদক, মোঃ ইসমাইল হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক, মোঃ ইকবাল মিঝি, সিনিঃ সহ সভাপতি, মিজানুর রহমান স্বপন, সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য, জাতীয় শ্রমিক লীগ, খিলগাঁও থানা। উক্ত শ্রমিক লীগের নেতা মোঃ বাবুল এর নেতৃত্বে মোঃ ইসমাইল হোসেন, মোঃ ইকবাল মিঝি, মিজানুর রহমান স্বপন খিলগাঁও থানাধীন জোড়পুকুর মাঠ হতে গোড়ান ৮ নং রোড, জোড়পুকুর হতে গোড়ান আদর্শবাগ, জোড়পুকুর হতে গোড়ান টেম্পুস্ট্যান্ড পর্যন্ত ৯০ হতে ১০০ টি সিএনজি হতে প্রতিদিন ৩৫০ টাকা হারে চাঁদা উত্তোলন করেন। উক্ত চাঁদা হতে খিলগাঁও থানা পুলিশকে প্রতি সপ্তাহে ১০,০০০ হাজার টাকা দিয়ে থাকেন।

গোয়েন্দা সংস্থার অনুসন্ধানে আরও জানা যায়, মোঃ মিজানুর রহমান হোসেন, সভাপতি, নূর মোহাম্মদ, সাধারন সম্পাদক, জাতীয় শ্রমিক লীগ, খিলগাঁও থানা, সৌরভ রাসেল। মোঃ মিজানুর রহমান হোসেন এর নেতৃত্বে নূর মোহাম্মদ ও সৌরভ রাসেল সিপাহিবাগ টেম্পুস্ট্যান্ড হতে দৈনিক বাংলা এবং গোড়ান টেম্পুস্ট্যান্ড হতে দৈনিক বাংলা পর্যন্ত ৬০ টি থেকে ৭০ টি লেগুনা চলে। প্রতি লেগুনা হতে দৈনিক ৬০০ টাকা হারে চাঁদা উত্তোলন করে। উক্ত চাঁদা হতে খিলগাঁও থানা পুলিশকে সপ্তাহে ১০,০০০ হাজার টাকা দিয়ে থাকেন। বাকী টাকা তারা ভাগভাটোয়ারা করে নেন। উক্ত নূর মোহাম্মদ খিলগাঁও থানার একজন মাদক ব্যবসায়ী। তার বিরুদ্ধে খিলগাঁও থানায় মাদক, মারামারি, চাঁদাবাজির একাধিক মামলা রয়েছে। ইতিপূর্বে নূর মোহাম্মদের বিরুদ্ধে একাধিক প্রতিবেদন দিয়েছেন বলে জানান এই গোয়েন্দা সংস্থাটি। আরো আসছে পরবর্তী গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিবেদনে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :




শ্রমিকলীগ নেতা নূর মোহাম্মদের নেতৃত্বে খিলগাঁওয়ে চাঁদাবাজি, মাদক ব্যবসার অভয় অরণ্য!

আপডেট সময় : ১১:৩১:৪১ অপরাহ্ন, শনিবার, ৯ নভেম্বর ২০১৯

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ মাদকে ভাসছে খিলগাঁও এমন শিরোনাম এর আগে বেশ চাউর ছিল। একজন সহকারী পুলিশ কমিশনার এসে অনেকটা মাদক নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করেও পরবর্তীতে সফলতার হাত ফসকে গিয়ে গত কয়েকদিন আগে বদলীর আদেশ পেয়ে মতিঝিল জোনে যোগদান করেন। আলোচিত এ পুলিশ অফিসারের নাম জাহিদুল ইসলাম সোহাগ। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন মেধাবী ছাত্র ছিলেন। পুলিশ বাহিনীতে যোগদান করার পর বড় বড় মাফিয়া ও অপরাধী তার হাতেই গ্রেফতার হয়েছে। তেমনই খিলগাঁও জোনে যোগদান করেই অত্র এলাকার সন্ত্রাস, চাঁদাবাজ ও মাদক সম্রাট নূর মোহাম্মদকে বিপুল পরিমান ইয়াবা সহকারে গ্রেফতার করেন। অনেক তদবীরের মারপ্যাচে বিপুল পরিমান ইয়াবা এসে দাড়ায় ৪০০ পিসে।

সূত্র জানায়, খিলগাঁও জোনের সাবেক বিতর্কিত এসি নাদিয়া জুঁইয়ের লালন পালনকৃত সিপাহীবাগের মাদক সম্রাট নুর মোহাম্মদ। ইতিমধ্যে এই মাদক সম্রাটকে নিয়ে পুলিশের একটি গোয়েন্দা সংস্থা সাতটি প্রতিবেদনও দিয়েছে। গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিবেদন গুলো আমাদের এ প্রতিবেদকের হাতে এসেছে। এর আগে সাবেক এসি নাদিয়া জুঁই খিলগাঁও জোনে থাকাকালেও ওই গোয়েন্দা সংস্থা তিন টি প্রতিবেদন দিলেও এসি নাদিয়া’র সাথে মাদক সম্রাট নূর মোহাম্মদের সু-সম্পর্ক থাকায় খিলগাঁও থানা পুলিশ এই মাদক সম্রাটের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নেয়নি। ওই গোয়েন্দা সংস্থা একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করেন, খিলগাঁও থানার একাধিক মামলার আসামী নূর মোহাম্মদ (৩৯), পিতাঃ আঃ রহমান। বাসাঃ ৩০০/১ সিবাহীবাগ আইচক্রীম গলি, থানাঃ খিলগাঁও- ঢাকা, একজন শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী।

ইতিপূর্বে গত ০৭/০৪/২০১৮, ৩০/০৪/১৮ ও ১০/০৭/২০১৮ খ্রিঃ খিলগাঁও থানার একজন শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী হিসাবে প্রতিবেদন দাখিল করার পর এবং সারা দেশব্যাপি মাদক বিরোধী অভিযান পরিচালনাকালে উক্ত ব্যক্তি অত্র এলাকা ছেড়ে দীর্ঘদিন যাবত আত্মগোপন করে ছিলেন বলিয়া জানা যায়। উক্ত ব্যক্তির নামে খিলগাঁও থানার মামলা নং ৫৪ তাং- ২৩/১০/১৭ খ্রিঃ মামলা নং-৩৪ তাং- এবং মামলা নং-৭৪, তাং- ২৪/০৫/১৮ খ্রিঃ। অনুসন্ধানে আরো জানা যায়, গত ৩০/১২/২০১৮ খ্রিঃ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কিছুদিন পর আবার অত্র এলাকায় প্রবেশ করে তার একান্ত সহযোগী ১, সৌরভ রাসেল (৩১) মোবাঃ ০১৬১১-৪১৪১৫৬, এবং তার আপন ছোট ভাই মোঃ সোহেল (৩১) মিলে খিলগাঁও থানাধীন সিপাহীবাগ টেম্পুস্ট্যান্ড, আইচক্রীমগলি, গোড়ান, নবীনবাগ, ভ‚ইয়াপাড়া সহ নিজ বাসায় আবারো মাদকের রমরমা ব্যবসা করিতেছেন। ইতিপূর্বে উক্ত ব্যক্তির নামে ০৩ (তিন) বার মাদক সম্পর্কে রিপোর্ট প্রদান করার পরও ইহার কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহন না করায় অত্র এলাকার যুব সমাজ মাদকাসক্ত হয়ে ছিনতাই সহ বিভিন্ন ধরনের অপরাধের সহিত জড়িয়ে পড়ছেন।

অনুসন্ধানে আরো জানা যায়, উক্ত ব্যক্তি তার বাসার দোতলায় প্রতিদিন সন্ধা ১৮,০০ ঘটিকা হতে ভোর ০৫,০০ ঘটিকা পর্যন্ত জুয়ার বোর্ড পরিচালনা করে থাকেন। উক্ত জুয়ার বোর্ডে প্রতিদিন চলে লক্ষ লক্ষ টাকার খেলা। ইহাছাড়াও সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, তার বাসার চার পাশে এবং আইচক্রীম গলির মাথায় সিসি ক্যামেরার মাধ্যমে সার্বক্ষনিক পর্যবেক্ষন করেন।

অন্য একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করেন, খিলগাঁও থানাধীন মোঃ বাবুল হোসেন ওরফে পুলিশ বাবুল, যুগ্ন সাধারন সম্পাদক, মোঃ ইসমাইল হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক, মোঃ ইকবাল মিঝি, সিনিঃ সহ সভাপতি, মিজানুর রহমান স্বপন, সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য, জাতীয় শ্রমিক লীগ, খিলগাঁও থানা। উক্ত শ্রমিক লীগের নেতা মোঃ বাবুল এর নেতৃত্বে মোঃ ইসমাইল হোসেন, মোঃ ইকবাল মিঝি, মিজানুর রহমান স্বপন খিলগাঁও থানাধীন জোড়পুকুর মাঠ হতে গোড়ান ৮ নং রোড, জোড়পুকুর হতে গোড়ান আদর্শবাগ, জোড়পুকুর হতে গোড়ান টেম্পুস্ট্যান্ড পর্যন্ত ৯০ হতে ১০০ টি সিএনজি হতে প্রতিদিন ৩৫০ টাকা হারে চাঁদা উত্তোলন করেন। উক্ত চাঁদা হতে খিলগাঁও থানা পুলিশকে প্রতি সপ্তাহে ১০,০০০ হাজার টাকা দিয়ে থাকেন।

গোয়েন্দা সংস্থার অনুসন্ধানে আরও জানা যায়, মোঃ মিজানুর রহমান হোসেন, সভাপতি, নূর মোহাম্মদ, সাধারন সম্পাদক, জাতীয় শ্রমিক লীগ, খিলগাঁও থানা, সৌরভ রাসেল। মোঃ মিজানুর রহমান হোসেন এর নেতৃত্বে নূর মোহাম্মদ ও সৌরভ রাসেল সিপাহিবাগ টেম্পুস্ট্যান্ড হতে দৈনিক বাংলা এবং গোড়ান টেম্পুস্ট্যান্ড হতে দৈনিক বাংলা পর্যন্ত ৬০ টি থেকে ৭০ টি লেগুনা চলে। প্রতি লেগুনা হতে দৈনিক ৬০০ টাকা হারে চাঁদা উত্তোলন করে। উক্ত চাঁদা হতে খিলগাঁও থানা পুলিশকে সপ্তাহে ১০,০০০ হাজার টাকা দিয়ে থাকেন। বাকী টাকা তারা ভাগভাটোয়ারা করে নেন। উক্ত নূর মোহাম্মদ খিলগাঁও থানার একজন মাদক ব্যবসায়ী। তার বিরুদ্ধে খিলগাঁও থানায় মাদক, মারামারি, চাঁদাবাজির একাধিক মামলা রয়েছে। ইতিপূর্বে নূর মোহাম্মদের বিরুদ্ধে একাধিক প্রতিবেদন দিয়েছেন বলে জানান এই গোয়েন্দা সংস্থাটি। আরো আসছে পরবর্তী গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিবেদনে।