ঢাকা ০৪:০৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo মঙ্গল শোভাযাত্রা – তাসফিয়া ফারহানা ঐশী Logo সাস্টিয়ান ব্রাহ্মণবাড়িয়া এর ইফতার মাহফিল সম্পন্ন Logo কুবির চট্টগ্রাম স্টুডেন্টস ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশনের ইফতার ও পূর্নমিলনী Logo অধ্যাপক জহীর উদ্দিন আহমেদের মায়ের মৃত্যুতে শাবির মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও মুক্ত চিন্তা চর্চায় ঐক্যবদ্ধ শিক্ষকবৃন্দ পরিষদের শোক প্রকাশ Logo শাবির অধ্যাপক জহীর উদ্দিনের মায়ের মৃত্যুতে উপাচার্যের শোক প্রকাশ Logo বিশ কোটিতে গণপূর্তের প্রধান হওয়ার মিশনে ‘ছাত্রদল ক্যাডার প্রকৌশলী’! Logo দূর্নীতির রাক্ষস ফায়ার সার্ভিসের এডি আনোয়ার! Logo ঝড় ও শিলাবৃষ্টিতে ক্ষতি হওয়া শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ে অবকাঠামোর সংস্কার শুরু Logo বুয়েটে নিয়মতান্ত্রিক ছাত্র রাজনীতির দাবিতে শাবিপ্রবি ছাত্রলীগের মানববন্ধন Logo কুবি উপাচার্যের বক্তব্যের প্রমাণ দিতে শিক্ষক সমিতির সাত দিনের আল্টিমেটাম




হেরে গেলেন ষড়যন্ত্রকারীরা : বিদিশা

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৪:৪২:০৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ জুলাই ২০১৯ ৭৪ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক;
নানা নাটকীয়তা আর জল্পনা-কল্পনার পর অবশেষে রংপুরের পল্লী নিবাসেই সমাহিত হচ্ছেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। রংপুরবাসীর দাবির পরিপ্রেক্ষিতে পল্লী নিবাসে দাফন করার অনুমতি দিয়েছেন বেগম রওশন এরশাদ। পাশে রওশন এরশাদের জন্য কবরের জায়গা রাখার অনুরোধও করেছেন তিনি।

যদিও এর আগে এরশাদের দাফন রাজধানীর সামরিক কবরস্থানে সমাহিত করার প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছিল।

এদিকে,এইচএম এরশাদের দাফন রংপুরে হওয়ায় সিদ্ধান্তকে রংপুরবাসীর বিজয়ী হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন তার সাবেক স্ত্রী বিদিশা। আজ মঙ্গলবার পৌনে বিকেল তিনটার দিকে নিজের ফেসবুক পেইজে এক স্ট্যাটাস দিয়ে এ কথা জানিয়েছেন তিনি।

সেখানে তিনি লিখেছেন, ‘রংপুরবাসীর বিজয়। হেরে গেলেন ষড়যন্ত্রকারীরা।’

প্রয়াত সাবেক স্বামীর এইচএম এরশাদের মৃত্যুর পর থেকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে বেশ সরব বিদিশা। একের পর এক স্ট্যাটাস দিয়েই যাচ্ছেন। আজ মঙ্গলবার সকালে আরেক স্ট্যাটাসে তিনি লিখেন, ‘দোয়া করি রংপুরের পল্লী নিবাস যেন শেষ ঠিকানা হয়।’

এর আগে গতকাল সোমবার প্রয়াত এরশাদ এবং ছেলে এরিক এরশাদকে নিয়ে এক স্ট্যাটাস দিয়েছিলেন। সেখানে তিনি রংপুরের মানুষের দাবির প্রতি একাত্মতা প্রকাশ করেন। এছাড়া এরশাদ বেঁচে থাকাকালীন সময়ে পল্লীনিবাসে তার যেন শেষ ঠিকানা হয় সে কথাও জানিয়েছেন বিদিশা। দেশে ফিরে সাবেক স্বামীর মরদেহ শেষবার দেখতে না পাওয়া এবং ছেলে এরিক এরশাদকে নিয়ে রাজনীতির অভিযোগ তোলেন তিনি।

গত রোববার সকালে জাপা চেয়ারম্যান এইচ এম এরশাদ ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। রক্তে হিমোগ্লোবিনের স্বল্পতা, ফুসফুসে সংক্রমণ ও কিডনির জটিলতায় ভুগছিলেন তিনি।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :




হেরে গেলেন ষড়যন্ত্রকারীরা : বিদিশা

আপডেট সময় : ০৪:৪২:০৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ জুলাই ২০১৯

নিজস্ব প্রতিবেদক;
নানা নাটকীয়তা আর জল্পনা-কল্পনার পর অবশেষে রংপুরের পল্লী নিবাসেই সমাহিত হচ্ছেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। রংপুরবাসীর দাবির পরিপ্রেক্ষিতে পল্লী নিবাসে দাফন করার অনুমতি দিয়েছেন বেগম রওশন এরশাদ। পাশে রওশন এরশাদের জন্য কবরের জায়গা রাখার অনুরোধও করেছেন তিনি।

যদিও এর আগে এরশাদের দাফন রাজধানীর সামরিক কবরস্থানে সমাহিত করার প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছিল।

এদিকে,এইচএম এরশাদের দাফন রংপুরে হওয়ায় সিদ্ধান্তকে রংপুরবাসীর বিজয়ী হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন তার সাবেক স্ত্রী বিদিশা। আজ মঙ্গলবার পৌনে বিকেল তিনটার দিকে নিজের ফেসবুক পেইজে এক স্ট্যাটাস দিয়ে এ কথা জানিয়েছেন তিনি।

সেখানে তিনি লিখেছেন, ‘রংপুরবাসীর বিজয়। হেরে গেলেন ষড়যন্ত্রকারীরা।’

প্রয়াত সাবেক স্বামীর এইচএম এরশাদের মৃত্যুর পর থেকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে বেশ সরব বিদিশা। একের পর এক স্ট্যাটাস দিয়েই যাচ্ছেন। আজ মঙ্গলবার সকালে আরেক স্ট্যাটাসে তিনি লিখেন, ‘দোয়া করি রংপুরের পল্লী নিবাস যেন শেষ ঠিকানা হয়।’

এর আগে গতকাল সোমবার প্রয়াত এরশাদ এবং ছেলে এরিক এরশাদকে নিয়ে এক স্ট্যাটাস দিয়েছিলেন। সেখানে তিনি রংপুরের মানুষের দাবির প্রতি একাত্মতা প্রকাশ করেন। এছাড়া এরশাদ বেঁচে থাকাকালীন সময়ে পল্লীনিবাসে তার যেন শেষ ঠিকানা হয় সে কথাও জানিয়েছেন বিদিশা। দেশে ফিরে সাবেক স্বামীর মরদেহ শেষবার দেখতে না পাওয়া এবং ছেলে এরিক এরশাদকে নিয়ে রাজনীতির অভিযোগ তোলেন তিনি।

গত রোববার সকালে জাপা চেয়ারম্যান এইচ এম এরশাদ ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। রক্তে হিমোগ্লোবিনের স্বল্পতা, ফুসফুসে সংক্রমণ ও কিডনির জটিলতায় ভুগছিলেন তিনি।